Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    কাঙাল মালসাট – নবারুণ ভট্টাচার্য

    September 1, 2025

    লুব্ধক – নবারুণ ভট্টাচার্য

    September 1, 2025

    হারবার্ট – নবারুণ ভট্টাচার্য

    September 1, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • 🔖
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    Subscribe
    সাইন ইন
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    অগ্রন্থিত লেখার সংকলন – তসলিমা নাসরিন

    তসলিমা নাসরিন এক পাতা গল্প818 Mins Read0

    সানেরার মতো মেয়ে চাই- আছে?

    বীরভূমের আলুন্দা গ্রামের মেয়ে সানেরা যা ঘটিয়েছিল তা ক’জন মেয়ে ঘটাতে পারে? ক’জন মেয়ে বিয়ের মালা খুলে ফেলতে পারে বিয়ের আসরেই? আঠারো বছর বয়সের একটি মেয়ে দেখিয়ে দিল বুকের পাটা। কারও অনুরোধে সে ঢেঁকি গেলেনি। যা তার ইচ্ছে করেছে, করেছে। সে এই বিয়ে ভেঙে দেবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ভেঙে দিয়েছে। যে লোক বিয়ের আসরেই মেয়ের বাবাকে অপমান করতে দ্বিধা করেনি, সে যে মেয়েকে উঠতে বসতে জীবনভর অপমান করবে, তা সানেরা বুঝে গিয়েছে। সানেরা ওই দুর্বিষহ জীবন চায়নি, চায়নি বলেই বিবাহিত জীবন শুরু করার আগেই ওটি সে শেষ করেছে।

    বয়স মাত্র আঠারো সানেরার। এই বয়সে সাধারণত পরিবারের চাপের কাছে নত হতে মেয়েরা বাধ্য হয়। প্রতিবাদের ভাষা তৈরি হতে মেয়েদের সময় নেয় অনেক। অবশ্য যার তৈরি হয় না, তার সারা জীবনেও হয় না। কেউ কেউ কিশোরী বয়সে বেশ প্রতিবাদী, যেমন ইচ্ছে তেমন চলছে, নিজের অধিকারের ব্যাপারে ভীষণ সজাগ, কিন্তু যেই না বিয়ে নামক জিনিসটি ঘটার সময় হয়ে আসে, তখন একেবারে বাবা মার পছন্দ করা পাত্রের গলায় চোখ কান বুজে ঝুলে পড়ে। শ্বশুরবাড়ি গিয়ে দিব্যি বাধ্য বধূ। শান্ত, সমাহিত। কোনও এক কালে কিশোরী বয়সে দুরন্ত ছিল সে, দস্যি ছিল, বিকেলের চায়ের সঙ্গে মুচমুচে স্মৃতি হয়ে থাকে ওসব।

    ডমেস্টিক ভায়োলেন্সের বাংলা অনুবাদ নারী নির্যাতন হওয়াই যুক্তিসঙ্গত। কারণ ভায়োলেন্স সাধারণত নারীর ওপরই হয়, পুরুষ দ্বারা। আপাতত একে গৃহনিগ্রহ বলেই উল্লেখ করছি। রাষ্ট্রপুঞ্জ বলছে, ‘ভারতবর্ষের দুই-তৃতীয়াংশ বিবাহিত নারী গৃহনিগ্রহের শিকার।’ নতুন একটি আইন হয়েছে গৃহনিগ্রহের বিরুদ্ধে। কিন্তু ক’জন মেয়ে এই আইনের আশ্রয় নেবে? সানেরার মতো মেয়ে ছাড়া কারও কি সাহস হবে এই আইনে ফাঁসিয়ে অত্যাচারী স্বামীকে জেলের ভাত খাওয়াতে? হবে না ভয় এবং লজ্জার কারণে। ‘ভয়’ এবং ‘লজ্জা’ এ জিনিস দুটো মেয়েদের সতীত্বের মতো পবিত্র। যে মেয়ে সমাজকে ভয় পায় না, সমাজের সামনে লজ্জা বলতে কিছু যার নেই, সে তার ইজ্জত বা সতীত্ব খোয়ানোর মতো অপরাধ করে। গৃহনিগ্রহ আইনকে কাজে লাগাতে সানেরার মতো মেয়ে চাই। আছে?

    সানেরা অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছে। তোয়াক্কা করেনি এরপর কী হবে না হবে তার। বিয়ে হবে না আর? না হোক, সে পরোয়া করছে না। বরং বলছে, ‘বিয়ে করতেই হবে তার কী মানে আছে?’ এ কথা এই নারীবিদ্বেষী সমাজে মেয়েদের মুখে মুখে থাকার কথা, কিন্তু শহুরে শিক্ষিত স্বনির্ভর মেয়ের মুখ থেকেও এত ঋদ্ধ বাণী উচ্চারিত হয় না, যা হয়েছে আলুন্দা গ্রামের এক দরিদ্র রিকশাওয়ালার মেয়ে সানেরার মুখ থেকে। সানেরা মানে যে বিয়ে না করেও সে দিব্যি ভালো বেঁচে থাকতে পারে। বলছে, ‘আমি সেলাই জানি, কাপড়ে সেলাইয়ের আলপনা তুলবো। খেটে বাকি জীবনটা কাটাবো।’ এমন আত্দবিশ্বাস যদি আজ নারীদের থাকতো, পৃথিবী বদলে যেত। নারী যদি অত্যাচারী পুরুষের সঙ্গে জীবন আর যাপন করবে না বলে মনস্থির করে যেমন সানেরা করেছে, যদি বোঝে যে দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো, অথবা কোনও বদমাশের সঙ্গে থাকার চেয়ে একা থাকাই ঢের ভালো এবং নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী কোনও কাজ খুঁজে নেয় এবং নিজের আত্দসম্মান নিয়ে চলার সংকল্প করে, তবে সত্যিই পৃথিবী বদলে যেতে বাধ্য। কিন্তু, সানেরার মতো মেয়ে কি খুব বেশি আছে?

    কিছু বিয়েতে লগ্নের কুসংস্কার থাকে। লগ্নের একটু এদিক ওদিক হলে সব্বনাশ। পুরুষের কোনও সব্বনাশ হয় না, হয় নারীর। যার সঙ্গে বিয়ে হয় নারীর, ভেবেই নেওয়া হয়, সারাজীবনের সঙ্গী সে। সারাজীবন সংসারদাহে পুরুষ কী পুরুষাবর্জনায় পচুক, সঙ্গীকে ত্যাগ করা চলবে না। কত যে যন্ত্রণাকাতর নারীর মুখ দেখেছি আমি এই ভারতীয় উপমহাদেশে, তারা না পারে যন্ত্রণা বইতে, না পারে সইতে। এভাবেই কেটে যায় তাদের জীবনের মূল্যবান মুহূর্তগুলো, মাসগুলো। কাটে দীর্ঘ দীর্ঘ বছর আর যুগ। সানেরা হওয়ার স্বপ্ন কি গোপনে গোপনে সবার মধ্যে নেই! থাকলেও সে স্বপ্ন বাস্তব করার সাহস এবং শক্তি অধিকাংশ নারীর নেই। নারীর স্বপ্ন স্বপ্নই দেখে যায়। ভয় আর লজ্জা তাদের স্বপ্নকে চিরকাল স্বপ্ন করেই রেখে দেয়।

    একটা বিশ্বাস খুব জনপ্রিয় যে মেয়েরা শিক্ষিত আর স্বনির্ভর হলে গৃহনিগ্রহের শিকার তারা আর হয় না। এই বিশ্বাসকে মিথ্যে প্রমাণ করে প্রতিদিনই মেয়েরা নির্যাতিত হচ্ছে গৃহে। তারা ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, আইনজীবী, গায়িকা, নায়িকা, ব্যবসায়ী কী নয়! ইস্কুল কলেজ না পাশ করা গৃহবধূকে যেমন গৃহনিগ্রহ সইতে হয়, পাশ করা মেয়েদেরও সইতে হয় একই রকম গৃহনিগ্রহ। এর পিছনের কারণ, দুজনই নারী। দুজনই শিক্ষিত হোক, অশিক্ষিত হোক, এই সমাজের চোখে দুর্বল, দুজনই দ্বিতীয় লিঙ্গ। সানেরা পুরুষতান্ত্রিকতার অত শত তত্ত্ব বোঝেনি। কেবল তার ইচ্ছের কথাটি সে বুঝেছে। এবং ইচ্ছেটাকে মূল্য দিয়েছে। সে চেঁচিয়েছে। অপদার্থের সঙ্গে বিয়ে ভেঙেছে। সানেরা শিক্ষিতও নিশ্চয়ই ছিল না, স্বনির্ভরও সে নয়। কিন্তু তার যে স্বনির্ভর হওয়ার সম্ভাবনা আছে, তাই সে জোর গলায় বললো। পুরুষনির্ভর পরজীবী মেয়েদের পা কাঁপে নিজের পায়ে দাঁড়াতে বললে। এদের মধ্যে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করা মেয়ের সংখ্যা নেহাত কম নয়।

    এরকম একটি চল আছে, যে, বিয়ের রাতে পুরুষদের বেড়াল মারতে হয়। ওই বেড়াল মারা দেখেই নতুন স্ত্রী বুঝে যাবে যে তার কপালেও এই মার আছে। সুতরাং সে নত হবে নম্র হবে, আদেশ নিষেধ অক্ষরে অক্ষরে পালন করবে এবং স্বামী-সেবায় জীবন উৎসর্গ করবে। বিয়ের দিন বেড়াল না মেরে বরপক্ষের লোকেরা মেয়ের বাবাকে মেরে দেখিয়ে দিতে চেয়েছিল, ‘তোর বাবাকেই আমরা কেয়ার করি না, তোকে কী করবো!’ এখানে সানেরার বাবা পুরুষের প্রতিনিধি নয়, প্রতিনিধি তার মেয়ের, সানেরার। তাই সে অত সহজে মার খেতে পেরেছে। সানেরার বাবা যদি সেদিন তার ছেলের বিয়ে দিত, কার শক্তি ছিল তার গায়ে হাত তোলে!

    যা কোনও বড় শহরে ঘটে না, ছোট কোনও গ্রামে ছোট কোনও পরিবারে নিভৃতে ঘটে যায়। ওইসব ছোট ছোট গ্রামেই দেখেছি হঠাৎ কোনও এক মেয়ে ধর্ষকের পুরুষাঙ্গ কেটে নেয় বা ভিন্ন গোত্রের ভিন্ন ধর্মের প্রেমিককে নিয়ে নির্দ্বিধায় পালিয়ে যায়।

    পুরুষতন্ত্রের বিদ্যেটা যত সুন্দর করে ইতিহাস ভূগোল পদার্থ বিজ্ঞান আর রসায়নজ্ঞান শেখার মতো মেয়েরা শিখে নেয়, তত কিন্তু ‘লেখাপড়া না জানা’ সানেরারা শিখতে পারে না। তাদের তাই বিয়ের আসরে একথা বলতে বাধে না যে ‘এই বিয়ে আমি মানি না।’ অনড় দাঁড়িয়ে থেকে বিয়ের মালা খুলে ফেলতে তাদের একটুও সংকোচ হয় না। পুরুষতন্ত্রের নিয়ম কানুন অন্তস্থ থাকলে সংকোচ হত। বিয়ের দিন বর এবং বরের বাড়ির লোকেরা আরও বড় কোনও দুর্ঘটনা ঘটালেও, মেয়ের বাবাকে কেবল পেটানো নয়, মেরে ফেললেও পুরুষতন্ত্রের বিদ্যে শেখা মেয়েরা বিয়ে ভাঙার মতো দুঃসাহস করতো না। কলঙ্ক বলে কথা।

    কিন্তু সানেরা জানে না কী করলে কলঙ্কের কীর্তিকাহিনী রচিত হয়। জানে না বলেই সে অমন কঠিন এবং জরুরি একটি সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধা করেনি। এখন কী হবে সানেরার? হয়তো তার বাবা আবার পাত্রস্থ করতে চাইবে সানেরাকে। সানেরা এবার বোধহয় চোখ কান বুজে রাজি হবে। কারণ আত্দীয় স্বজন পাড়া পড়শি আর তাকে তিষ্ঠোতে দিচ্ছে না। সানেরা এখন স্বামী আর শ্বশুরবাড়ির সবার সেবা করবে আর প্রতিদিন মার খাবে। এরকম, অথবা সত্যিই সানেরা যা বলেছিল, তাই করবে, বিয়ে সে করবে না আর, নিজের উপার্জনের ব্যবস্থা নিজেই করে নেবে। সে কারও খায় না, পরে না। সে কোনও নিয়মনীতির ধারও ধারে না। এই দুটো পরিণতির কথাই আপাতত ভাবছি। দ্বিতীয় পরিণতিটি যদিও আমি সমর্থন করি, কিন্তু এই সমাজে তা ঘটানো খুব দুরূহ। যে চাপ সানেরার ওপর আসবে সমাজের অনুশাসন মেনে চলার, যে নিন্দা সানেরাকে করা হবে সে তার ইচ্ছের মূল্য দিয়েছে বলে, তা কি সানেরার একার পক্ষে বহন করা সম্ভব! মানুষ যদি চারদিক থেকে সানেরাকে সমর্থন করতো, সহযোগিতা করতো, মনে সে জোর পেত। তবে, জনসমক্ষে না করলেও অগুনতি মেয়ে আজ সানেরাকে মনে মনে সমর্থন করছে, আমার বিশ্বাস।

    সানেরাকে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি। এই অভিনন্দন বার্তা তার কাছে জানি না কখনও পেঁৗছোবে কি না। হয়তো জানবেও না তার ওই ছোট্ট রুখে দাঁড়ানোটি দিয়ে সে আমাকেও আজ কী ভীষণ অনুপ্রাণিত করছে। নারীবাদের আদ্যোপান্ত জানা মানুষ আমি, এই আমারও সানেরার কাছে শেখার আছে অনেক কিছু। পুরুষেরা আমাকে যাচ্ছেতাই ভাবে অপমান করে, আর আমি যে তার পরও ভদ্র মেয়ের মতো, ভালো মেয়ের মতো মুখ বুজে থাকি, আর মুখ বুজে থাকি বলে বারবারই আমাকে অপমান করতে বা অপদস্থ করতে পুরুষের এতটুকু অসুবিধে হয় না- আমার এ জিনিসটি শেখার আছে, যে, পুরুষেরা একবার অপমান করার পর তাদের যেন দ্বিতীয়বার অপমান করার সুযোগ আমি না দিই, যেন তাদের মুখের ওপর দরজা বন্ধ করি।

    সূত্র: দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন

    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40 41 42 43 44 45 46 47 48 49 50 51 52 53 54 55 56 57 58 59 60 61 62 63 64 65 66 67 68 69 70 71 72 73 74 75 76 77 78 79 80 81 82 83 84 85 86 87 88 89 90 91 92 93 94 95 96 97 98 99 100 101 102 103 104 105 106 107 108 109 110 111 112 113 114 115 116 117 118 119 120 121 122 123 124 125 126 127 128 129 130 131 132 133 134 135 136 137 138 139 140 141
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleবন্দিনী – তসলিমা নাসরিন
    Next Article আমার প্রতিবাদের ভাষা – তসলিমা নাসরিন

    Related Articles

    তসলিমা নাসরিন

    সেইসব অন্ধকার – তসলিমা নাসরিন

    August 21, 2025
    তসলিমা নাসরিন

    আমার প্রতিবাদের ভাষা – তসলিমা নাসরিন

    August 21, 2025
    তসলিমা নাসরিন

    বন্দিনী – তসলিমা নাসরিন

    August 21, 2025
    তসলিমা নাসরিন

    নির্বাসন – তসলিমা নাসরিন

    August 20, 2025
    তসলিমা নাসরিন

    নেই, কিছু নেই – তসলিমা নাসরিন

    August 20, 2025
    তসলিমা নাসরিন

    ফেরা – তসলিমা নাসরিন

    August 20, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Demo
    Most Popular

    কাঙাল মালসাট – নবারুণ ভট্টাচার্য

    September 1, 2025

    অনুরাধা

    January 4, 2025

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    কাঙাল মালসাট – নবারুণ ভট্টাচার্য

    September 1, 2025

    অনুরাধা

    January 4, 2025

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025
    Our Picks

    কাঙাল মালসাট – নবারুণ ভট্টাচার্য

    September 1, 2025

    লুব্ধক – নবারুণ ভট্টাচার্য

    September 1, 2025

    হারবার্ট – নবারুণ ভট্টাচার্য

    September 1, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Sign In or Register

    Welcome Back!

    Login below or Register Now.

    Lost password?

    Register Now!

    Already registered? Login.

    A password will be e-mailed to you.