Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    আরব জাতির ইতিহাস – ফিলিপ কে. হিট্টি (অনুবাদ : প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁ)

    September 22, 2025

    নিউ মুন – স্টেফিন মেয়ার

    September 22, 2025

    ব্রাইডা – পাওলো কোয়েলহো

    September 22, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • 🔖
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    Subscribe
    সাইন ইন
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    অলৌকিক নয়, লৌকিক – 8র্থ খণ্ড – (জাতিস্মর, আত্মা, অধ্যাত্মবাদ) – প্রবীর ঘোষ

    প্রবীর ঘোষ এক পাতা গল্প416 Mins Read0

    অধ্যায় : সাত – যুক্তির নিরিখে ‘আত্মা’ কি অমর?

    অধ্যায় : সাত – যুক্তির নিরিখে ‘আত্মা’ কি অমর?

    অনেক অধ্যাত্মবাদী নেতা ও প্যারাসাইকোলজিস্টদের লেখায় ও কথায় আজকাল মাঝে-মধ্যেই ঝলসে উঠছে—”বিজ্ঞানও আত্মার অস্তিত্ব মেনে নিয়েছে।’ এমন আশাও লিখিতভাবে প্রকাশিত হয়েছে—অদূর ভবিষ্যতে বিজ্ঞান ভূত ও পরলোকের অস্তিত্বকে মেনে নেবে।

    এই ধরনের প্রচারের পিছনে কতটা সততা বা কতটা অসততা আছে, আসুন আমার যুক্তির নিরিখে বিশ্লেষণ করে দেখি।

    অধ্যাত্মবাদীদের দেওয়া, ধর্মীয় বিশ্বাসের দেওয়া ‘আত্মা’র সংজ্ঞা থেকে আমরা যদি নির্যাস তুলে নিই, দেখব উঠে এসেছে প্রধান দুটি মত। এক : চিন্তা, চেতনা, চৈতন্য বা মনই আত্মা। আগে এই প্রথম মতটিকে নিয়েই আলোচনা শেষ করে নিই।

    মনের অস্তিত্বকে বিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞান কখনই অস্বীকার করে না। ‘মন’কে মেনে নেওয়া মানে আত্মাকেও মেনে নেওয়া, আত্মার অস্তিত্বকে মেনে নেওয়া— এমন অর্থ যদি কেউ করেন, করতে পারেন। বিষয়টা একটু বুঝিয়ে বলি। ধরুন, কাল কেউ যদি এসে আপনাকে বলেন, “আপনি কি স্বীকার করেন, মানুষের নাক আছে?” আপনি তখন কি বলবেন? নিশ্চয়ই বলবেন, “হ্যাঁ, নিশ্চয়ই স্বীকার করি।” তখন প্রশ্নকর্তা যদি বলেন, “আমি এবং আমার ভক্তরা নাককেই আত্মা বলি। এ’বার আপনি কি আত্মার অস্তিত্ব অস্বীকার করতে পারছেন?” তখন আপনি বলতেই পারেন, “আপনি যদি নাককে ‘আত্মা’ বলতে চান, বলতেই পারেন। সে বাক-স্বাধীনতা আপনার আছে। আমার নাকের অস্তিত্ব মেনে নেওয়াকে আত্মার অস্তিত্ব মেনে নেওয়া বলে আপনি প্রচার করতে পারেন। আপত্তি করব না। কিন্তু আপনি যদি এরপরের ধাপে বলে বসেন, ‘আত্মা অমর’, এবং আমি আত্মার অস্তিত্ব মেনে নিয়েছি, অর্থাৎ আত্মার অমরতাকেও মেনে নিয়েছি, তবে এমন উদ্ভট কথার বিরুদ্ধে নিশ্চয়ই প্রতিবাদ করব। ‘মানুষের নাকগুলো অমর’, একজন সুস্থ স্বাভাবিক বিচার-বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ হিসেবে আমি কখনই এমন পাগলামো মেনে নিতে পারি না। এটা স্পষ্ট করে বলি, ‘নাক’-এর অস্তিত্ব মেনে নেওয়া কখনই ‘নাক’-এর অমরতাকে মেনে নেওয়া নয়।”

    ঠিক এই একই ধরনের যুক্তিতে, মনরূপী আত্মাকে অমর বলে কেউ দাবি করার পাগলামি দেখালে সুস্থ-স্বাভাবিক বিচার-বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ হিসেবে আমরা নিশ্চয়ই তা মেনে নিতে পারি না। যাঁরা প্রচার করেন—’বিজ্ঞান আত্মার অস্তিত্ব মেনে নিয়েছে’, তাঁরা আসলে এই ধরনের প্রচারের মাধ্যমে মানুষের মাথায় ঢোকাতে চান, বিজ্ঞান আত্মার অমরত্বকেই মেনে নিয়েছে।

    বিজ্ঞান পরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণের পর স্থির সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে—মন, চিন্তা বা চৈতন্য মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষেরই ক্রিয়া-বিক্রিয়া বা কাজ-কর্মের ফল, মস্তিষ্ক বহির্ভূত কোনও বস্তু বা পদার্থ নয়। মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ ছাড়া চিন্তা মনের অস্তিত্ব অসম্ভব বা অবাস্তব। শুধু মানুষের ক্ষেত্রেই নয়, পোকা-মাকড়দের চিন্তার ক্ষেত্রেও রয়েছে স্নায়ুতন্ত্রের ক্রিয়া। প্রাণীদের মধ্যে মানুষের মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষের কাজ সবচেয়ে উন্নত, তাই তার চিন্তা ক্ষমতাও সবচেয়ে বেশি, এই যা। মানুষের মৃত্যু ঘটলে মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষের বাস্তব অস্তিত্বই বিলীন হতে বাধ্য। কারণ মৃত্যুর পর সাধারণভাবে দেহও বিলীন হয় পুড়ে ছাই হয়ে,কবরের মাটিতে মিশে গিয়ে, অথবা বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে পচে-গলে-জন্তুর পেটে গিয়ে। দেহ বিলীনের সঙ্গে সঙ্গে দেহাংশ মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষও বিলীন হয়। এরপর মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষ নেই, কিন্তু তার কাজ-কর্ম আছে এবং কাজ-কর্মের ফল হিসেবে মনও আছে—এমনটা শুধু কল্পনাতেই সম্ভব।

    এই আলোচনা শেষে আমরা নিশ্চিত সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি, চিন্তা, চেতনা বা মনই যদি আত্মা হয়, তবে সেই আত্মা কখনই অমর হতে পারে না।

    এ’বার আমরা আলোচনা করব দ্বিতীয় মতটি নিয়ে। এই মতটি হল—চিন্তা, চেতনা, চৈতন্য বা মন হল আত্মারই কাজ-কর্মের ফল। অর্থাৎ আত্মার ক্রিয়া হিসেবেই মন বা চিন্তার উৎপত্তি।

    শরীর-বিজ্ঞানের ও মনোবিজ্ঞানের চিত্রটা এখন আমাদের কাছে খুবই পরিষ্কার। এখন দৃঢ় প্রত্যয়ের সঙ্গেই আমরা বলতে পারি—এই দ্বিতীয় মতাবলম্বীরা মনকে ‘আত্মা’ না বলে মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষকেই ‘আত্মা’ বলে চিহ্নিত করেছেন। কারণ, যার ক্রিয়া থেকে চিন্তা, চেতনা, চৈতন্য বা মনের উৎপত্তি, বিজ্ঞান তাকে বলে মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষ; যদিও কিছু ধর্মীয় বিশ্বাস ও কিছু ধর্মগুরু তাকে ‘আত্মা’ বলে চিহ্নিত করেছেন।

    মানুষ মরণশীল। গোটা মানুষটাই যখন মরণশীল, তখন তার দেহাংশও যুক্তিগত ভাবে মরণশীল হতে বাধ্য। অতএব আমরা খুব সহজেই এই দৃঢ় সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি—মানুষের দেহাংশ মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষও মরণশীল। মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষ মরণশীল হলে তাকে ‘আত্মা’ ‘চৈতন্য’ বা যে নামেই ডাকা হোক না কেন, তা মরণশীলই থাকবে, অমরত্ব লাভ করবে না।

    ‘মন’বা ‘মনের কারণ’-কে এক সময় অধ্যাত্মবাদীরা অমর বলে মনে করেছিলেন। শুরুতে কোনও গভীর ষড়যন্ত্র বা পরিকল্পনার অঙ্গ হিসেবে এমনটা প্রচার করেনি। শোষকদের সুবিধে করে দেবার জন্যেও এমনটা প্রচার করেননি। শুরুর এই সিদ্ধান্তের পিছনে ছিল তাঁদের শরীর বিজ্ঞানকে জানতে না পারার অক্ষমতা। অধ্যাত্মবাদীরা সে’সময় ‘মন’কে মনে করতেন দেহাতীত বা দেহ-বিচ্ছিন্ন এক অদ্ভুত কিছু, যা দেহকে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন করলেও দেখা যায় না, যা স্পর্শ করা যায় না, অথচ যাকে সব সময়ই অনুভব করছি। ‘মন’ আছে কি নেই, এই প্রশ্ন যে করাচ্ছে, সেই মন। অর্থাৎ ‘মন’ এমনই একটা কিছু, যাকে অনুভব করা যায়, যা মুহূর্তে লক্ষ-কোটি মাইল ঘুরে আসে, যাকে দেখা যায় না, স্পর্শ করা যায় না, তলোয়ারের আঘাতে ছিন্ন করা যায় না, আগুনে পোড়ানো যায় না।

    মনকে ‘আত্মা” বলে, বা মনের কারণ-কে ‘আত্মা’ বলে চিহ্নিত করে একে এক রহস্যময় বিষয় করে তুলেছে অধ্যাত্মবাদীরা। অজ্ঞানতার অন্ধকারই ‘মন’-এর এই রহস্যময়তা সৃষ্টির কারণ।

    অধ্যাত্মবাদীরা এক সময় মানুষের মৃতদেহ দেখে গভীরভাবে চিন্তা করেছে, জীবিত ও মৃত মানুষের দেহর পার্থক্য ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে। তাঁদের মনে হয়েছে, দুটি ক্ষেত্রেই দেহ তো উপস্থিত, অনুপস্থিত শুধু ‘চৈতন্য’ বা ‘মন’। এই ‘চৈতন্য’ বা ‘মন’- এর অনুপস্থিতির জন্য একটি দেহ মৃত এবং তারপর এই দেহকে সংরক্ষণের চেষ্টা করলে তাতে পচন ধরবেই। এই অবস্থাই তাদের চোখে এক সময় আত্মা যে দেহাতিরিক্ত বিষয়, তারই প্রমাণ হিসেবে উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। ‘চিন্তা’ বা ‘মন’- এর উৎপত্তি কোথা থেকে এটা তো মানুষ এক দিনে জানেনি। শরীর বিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে একটু একটু করে ধাপে ধাপে মানুষ পরিচিত হয়েছে মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষ ও তার কাজ-কর্মের সঙ্গে। আর তারপর যত বেশি বেশি করে মানুষ এই মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষের কাজ-কর্ম ও আত্মার সংজ্ঞা, উভয়ের সঙ্গেই পরিচিত হয়েছে, ততই আত্মা তার অমরত্ব হারিয়েছে।

    বহুক্ষেত্রেই এমনটা ঘটেছে, শিক্ষিত এমনকি চিকিৎসকরাও শরীর বিজ্ঞান বিষয়ে জ্ঞান ও ধারণা থাকার জন্য ‘মন’ বা ‘চেতনা’র কারণ যে মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষ, এ কথা জানেন; কিন্তু জানেন না ‘আত্মার সংজ্ঞা; ফলে ছোট-বেলা থেকে জেনে আসা কথা, “আত্মা অমর’, তাতেই বিশ্বাস করে বসে আছেন। তারা যদি একবারের জন্যেও জানতে পারতেন অধ্যাত্মবাদীরা কেউ ‘মন’কে কেউ বা ‘মনের কারণ’ মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষকে ‘আত্মা’ বলে চিহ্নিত করেছেন, তাহলে এইসব শরীর বিজ্ঞান জেনেও আত্মায় বিশ্বাসীদের বিশ্বাস যেত চট্‌কে।

    বর্তমানে মানুষ যখন বিজ্ঞানের প্রযুক্তিকে জীবনের সর্বস্তরে ব্যবহার করছে, শরীর বিজ্ঞানের প্রথম পাঠ স্কুল গণ্ডিতেই হয়ে যাচ্ছে, তখন অধ্যাত্মবাদীরা তাদের টিকে থাকার প্রয়োজন অধ্যাত্মবাদকে রহস্যের ঘেরাটোপে বন্দি করে রাখতে চাইছে। এ’জন্য স্বেচ্ছাকৃতভাবেই অধ্যাত্মবাদীরা একই সঙ্গে মিথ্যাচারিতা, অসচ্ছ ভাসাভাসা কথা ইত্যাদির আশ্রয় নিচ্ছে। ওরা এক দিকে যেমন ‘মৃত্যু ও পরলোক’ ‘মৃত্যুর পরেও আত্মার কথা’ ইত্যাদি জাতীয় বইগুলোতে নিজ আত্মার বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড পরিক্রমার নানা গল্প পর্যন্ত ফাঁদছে, তেমনই ‘আত্মা’র সংজ্ঞা বিষয়ে অদ্ভুত রকম নীরবতা পালন করছে। কারণ এইসব অধ্যাত্মবাদীরা খুব ভাল মতই নিজেদের বাস্তব অবস্থান ও দুর্বলতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। ওঁরা জানেন সাধারণের কাছে আত্মার সংজ্ঞা, আত্মার ধর্মীয় ধারণাগুলোর বিস্তৃত আলোচনাই আত্মার মরণ ডেকে আনবে!

    কিছু কিছু অধ্যাত্মবাদী নেতা আত্মার অমরতায় বিশ্বাস করে বসে আছেন শরীর বিজ্ঞান বিষয়ে অজ্ঞতার কারণে, এ কথা সত্যি। তারই সঙ্গে এও সত্যি, এ’যুগে অধ্যাত্মবাদের নেতৃত্ব রয়েছে জানা, বোঝা শিক্ষিতদের হাতেই, যাঁরা জানেন ও . বোঝেন এক রকম, জানান ও বোঝান আর এক রকম। এমনটা হওয়ার কারণ, আজও আমাদের সমাজে অধ্যাত্মবাদীরা পূজিত হন, অর্থ ও ক্ষমতা দুইই পোষা কুকুরের মতই তাঁদের পাশে পাশে ঘোরে।

    এরই পাশাপাশি আমাদের অসাম্যের সমাজ ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রক শক্তি তাদের টিকে থাকার স্বার্থেই অধ্যাত্মবাদকে টিকিয়ে রাখতে চায়, অধ্যাত্মবাদকে পুষ্ট করতে চায়। অসম বিকাশের এই দেশের শিক্ষিত মানুষদের মধ্যেও অনেক সাধু-সন্তদের কাছে নতজানু হওয়ার মধ্যে কিছুটা ‘গাঁইয়াপনা’ খুঁজে পান। এই শ্রেণীর মানুষদের জন্য সমাজ নিয়ন্ত্রক শক্তি হাজির করে প্যারাসাইকোলজিস্ট নামধারী বিজ্ঞানের মুখোশ আঁটা অধ্যাত্মবাদীদের।

    অধ্যাত্মবাদীদের দু’টি শিবিরের দেওয়া আত্মার সংজ্ঞা বিবেচনা ও বিশ্লেষণ করলে আমরা একটিমাত্র সিদ্ধান্তেই পৌঁছতে বাধ্য—আত্মা মরণশীল।

    এরপর ভূত-প্রেত-প্ল্যানচেট-পরলোক-পরলোকের বিচারক পরমাত্মা-স্বর্গ- নরক ইত্যাদি প্রতিটি বিশ্বাসই অলীক হয়ে যায়।

    এই সিদ্ধান্তে আমরা পৌঁছেছি অধ্যাত্মবাদের তত্ত্বকে মেনে যুক্তির পথ ধরে, অধ্যাত্মবাদের তত্ত্বকে অস্বীকার করে নয়।

    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleআমি কেন ঈশ্বরে বিশ্বাস করি না – প্রবীর ঘোষ
    Next Article প্রত্যন্ত বাংলায় গুপ্তবিদ্যা – প্রবোধকুমার ভৌমিক

    Related Articles

    প্রবীর ঘোষ

    আমি কেন ঈশ্বরে বিশ্বাস করি না – প্রবীর ঘোষ

    September 20, 2025
    প্রবীর ঘোষ

    অলৌকিক নয়, লৌকিক – ১ (প্রথম খণ্ড) – প্রবীর ঘোষ

    September 20, 2025
    প্রবীর ঘোষ

    অলৌকিক নয়, লৌকিক – ২ (দ্বিতীয় খণ্ড) – প্রবীর ঘোষ

    September 20, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Demo
    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    আরব জাতির ইতিহাস – ফিলিপ কে. হিট্টি (অনুবাদ : প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁ)

    September 22, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    আরব জাতির ইতিহাস – ফিলিপ কে. হিট্টি (অনুবাদ : প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁ)

    September 22, 2025
    Our Picks

    আরব জাতির ইতিহাস – ফিলিপ কে. হিট্টি (অনুবাদ : প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁ)

    September 22, 2025

    নিউ মুন – স্টেফিন মেয়ার

    September 22, 2025

    ব্রাইডা – পাওলো কোয়েলহো

    September 22, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Sign In or Register

    Welcome Back!

    Login below or Register Now.

    Lost password?

    Register Now!

    Already registered? Login.

    A password will be e-mailed to you.