Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    আরো একটুখানি বিজ্ঞান – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    মুহম্মদ জাফর ইকবাল এক পাতা গল্প195 Mins Read0
    ⤶

    ৩১. অতিকায় হীরক খণ্ড

    ৩১. অতিকায় হীরক খণ্ড

    প্রদীপের তেল ফুরিয়ে গেলে সেটা কয়েক বার দপদপ করে জ্বলে নিভে যায়। সেভাবে আমাদের সূর্যের জ্বালানিও কখনো শেষ হয়ে যাবে কী না, আর সেটাও কয়েক বার দপদপ করে জ্বলে চিরদিনের মতো নিভে যাবে কী না সেটা নিয়েও পৃথিবীর মানুষ নিশ্চয়ই দুশ্চিন্তা করেছে। প্রাচীনকালে কিছুক্ষণের জন্যে যখন সূর্যগ্রহণের সময় সূর্যটি ঢেকে যেত মানুষের তখন দুশ্চিন্তার শেষ থাকত না–সূর্যগ্রহণ শেষে যখন সূর্য আবার তার পুরো ঔজ্জ্বল্য নিয়ে ফিরে আসত মানুষ তখন স্বস্তির নিশ্বাস ফেলত। পৃথিবীর মানুষ যখন আবিষ্কার করেছে যে সূর্যের জ্বালানি প্রদীপের তেলের মতো নয়–এটা হচ্ছে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া, ভরটুকু আইনস্টাইনের E = mc^2 হিসেবে শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছে তখন তাদের দুশ্চিন্তার অবসান হয়েছে–সূর্যের ভেতরে প্রতি সেকেন্ডে 40 লক্ষ টন পদার্থ শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছে, সূর্যের ভর তিন লক্ষ পৃথিবীর সমান, কাজেই সেটা চট করে ফুরিয়ে যাবে না। সেটা হতে এখনো প্রায় পাঁচ বিলিয়ন বছর বাকি!

    সূর্যের ভেতরে ভর শক্তিতে রূপান্তরিত হওয়ার একটা বিশেষ প্রক্রিয়া রয়েছে, সেখানে হাইড্রোজেন হিলিয়ামে রূপান্তরিত হয়ে হারিয়ে যাওয়া ভরটুকুকে শক্তি হিসেবে বের করে দেয়। একসময়ে সূর্যের প্রায় পুরোটুকুই ছিল হাইড্রোজেন। এখন এর শতকরা 74% হাইড্রোজেন এবং 25% হিলিয়াম এবং বাকি সবকিছু মিলিয়ে 1%। সূর্যের ভেতরে হাইড্রোজেন থেকে হিলিয়ামে পাল্টে গিয়ে শক্তি দেয়ার ব্যাপারটুকু ঘটে তার কেন্দ্রের কাছাকাছি। মহাকর্ষ বলের কারণে গ্যাসের প্রচণ্ড চাপের ফলে সেখানে তাপমাত্রা সবচেয়ে বেশি এবং শুধু সেখানেই নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া হতে পারে। অনুমান করা হয় সূর্যের বর্তমান বয়স 4.6 বিলিয়ন বৎসর এবং যতই দিন যাবে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়ার পরিমাণ ততই বাড়তে থাকবে। আজ থেকে এক বিলিয়ন বৎসর পরে সূর্যের ঔজ্জ্বল্য শতকরা দশ ভাগ বেড়ে যাবে। সূর্য রশ্মির একটু তারতম্য হলেই শীত-গ্রীষ্ম হয়ে যায়, কাজেই যখন তার ঔজ্জ্বল্য দশ ভাগ বেড়ে যাবে তখন পৃথিবী ছারখার হয়ে যাবে। প্রচণ্ড তাপমাত্রায় পৃথিবী জ্বলেপুড়ে যাবে, মানুষের বেঁচে থাকার কোনো সম্ভাবনাই থাকবে না। (এক বিলিয়ন বছর অনেক দীর্ঘ সময়, মানুষ যদি সত্যি ততদিন বেঁচে থাকতে পারে তাহলে তারা জ্ঞানে-বিজ্ঞানে এত উন্নত হয়ে যাবে যে পৃথিবীর সমুদ্রের মাঝখানে বেঁচে থাকার কোনো একটা কায়দা বের করে ফেলবে!)

    সূর্যের কেন্দ্রে যে হাইড্রোজেনটুকু সেটা শেষ হয়ে যাবে আজ থেকে পাঁচ বিলিয়ন বছর পরে। তখন অত্যন্ত চমকপ্রদ কিছু ঘটনা ঘটবে। এতদিন হাইড্রোজেন থেকে হিলিয়াম হওয়ার প্রক্রিয়ায় সূর্যের কেন্দ্রে শক্তি তৈরি হতো, সেই শক্তির কারণে বাইরের দিকে যে চাপের সৃষ্টি হতো সেই চাপটা মহাকর্ষ বলকে ঠেকিয়ে রাখত। যখন হাইড্রোজেন শেষ হয়ে কেন্দ্রে শক্তি তৈরি হওয়া বন্ধ হয়ে গেল তখন মহাকর্ষ বলকে ঠেকিয়ে রাখার আর কোনো উপায় নেই, কেন্দ্রের পুরো হিলিয়ামটুকু তখন মহাকর্ষের প্রচণ্ড আকর্ষণে সংকুচিত হতে থাকবে এবং তার তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে। তাপমাত্রা বাড়তে বাড়তে সেটা এমন একটা তাপমাত্রায় পৌঁছাবে যে কেন্দ্রের কাছাকাছি যে হাইড্রোজেন ছিল সেগুলো নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া শুরু করে দেবে। যখন নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া হতো কেন্দ্রের ভেতরে তখন শক্তি এবং চাপের একটা সময় ছিল এবং সে কারণে সূর্যের একটা নির্দিষ্ট আকার ছিল । এখন নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া শুরু হয়েছে কেন্দ্রের বাইরে এবং সেই শক্তির কারণে সূর্যটা হঠাৎ ফুলে-ফেঁপে উঠতে থাকবে। দেখতে দেখতে সূর্যটা একশ গুণ বড় হয়ে যাবে। সেই বিশাল সূর্যের আকার বুধ, শুক্র এমন কী পৃথিবীর কক্ষপথকেও গ্রাস করে ফেলার কথা। পৃথিবী সম্ভবত রক্ষা পেয়ে যাবে কারণ তখন সূর্যের ভর শতকরা 24 ভাগ কমে গেছে, মহাকর্ষবলের আকর্ষণও কমে যাবে তাই কক্ষপথটাও হয়ে যাবে বড়। বিশাল সূর্যের এই রূপের নাম রেড জায়ান্ট বা লাল দৈত্য! সূর্যের ঔজ্জ্বল্য তখন তার আগের ঔজ্জ্বল্য থেকে একশ গুণ বেশি সেই প্রচণ্ড তাপমাত্রায় পৃথিবী তখন পুড়ে ছারখার হয়ে যাবে। পৃথিবীর মানুষ তখন থাকবে কী না কেউ জানে না, বিবর্তনে তাদের রূপ কেমন হবে সেটাও অনুমান করা কঠিন। তবে তারা যদি সত্যি ততদিন টিকে থাকে তাহলে সূর্য রেড জায়ান্ট হয়ে পৃথিবীকে গ্রাস করার অনেক আগেই বিশাল মহাকাশযানে করে তারা পৃথিবী ছেড়ে অন্য কোনো নক্ষত্রের অন্য কোনো সুন্দর গ্রহে গিয়ে আশ্রয় নেবে। অনেকে অনুমান করেন তাদের খুব বেশি দূরে যেতে হবে না বৃহস্পতি এবং শনি গ্রহের চাঁদ ইউরোপা এবং টাইটান বেশ মনুষ্যবাসের উপযোগী হয়ে দাঁড়াবে!

    সূর্যের এই বিশাল রূপকে রেড জায়ান্ট বা লাল দৈত্য বলা হয় তার একটা কারণ আছে, এখন সূর্য থেকে সাদা রঙের আলো বের হয়, যখন এটি বিশাল রেড জায়ান্টে পরিণত হবে তখন তার থেকে লালচে আলো বের হবে। একটা নক্ষত্রের তাপমাত্রা যদি বেশি হয় তখন তার থেকে নীলাভ আলো বের হয়, তাপমাত্রা যদি কম হয় তখন সেই আলোর রং হয় লালচে। সূর্য রেড জায়ান্ট হবার পর তার ভেতরে মোট শক্তি অনেক বেড়ে যাবে সত্যিই কিন্তু সূর্যের আকারটাও তখন বিশাল, এই বিশাল পৃষ্ঠদেশ থেকে শক্তিটা বের হবে বলে তার গড় তাপমাত্রা। অনেক কমে আসবে তাই সেটাকে দেখাবে লালচে। রাতের আকাশে আমরা যদি তারাগুলো লক্ষ করি তাহলে মাঝে মাঝেই দেখি কোনো কোনো তারা লালচে আবার কোনোটা নীলাভ। এদের রংগুলো এরকম হওয়ার পেছনেও সেই একই কারণ।

    সূর্য রেড জায়ান্ট হিসেবে 100 মিলিয়ন বছর টিকে থাকবে। এই সময়টাতে কেন্দ্রের কাছাকাছি হাইড্রোজেন থেকে তৈরি হওয়া হিলিয়াম কেন্দ্রে এসে জমা হবে। যখন যথেষ্ট পরিমাণ হিলিয়াম জমা হবে তখন মহাকর্ষবলের আকর্ষণে কেন্দ্রের তাপমাত্রা আরো বাড়তে থাকবে, সেই তাপমাত্রায় এক সময় সূর্যের কেন্দ্রে সম্পূর্ণ নূতন ধরনের নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া শুরু হবে, তখন হিলিয়াম থেকে তৈরি হবে কার্বন। বাড়তি ভরটুকু আবার শক্তি হিসেবে বের হতে শুরু করবে। সূর্যের বর্তমান অবস্থায় শক্তি তৈরি হয় কেন্দ্রে এবং ধীরে ধীরে সেটা বাইরে বের হয়ে আসে তাই তার আকারটুকু ছোট। রেড জায়ান্ট হয়ে যাবার সময় আকার বড় হয়ে গিয়েছিল, এখন আবার তার আকার ছোট হয়ে যাবে, আমরা এখন যে সূর্য দেখি তার থেকে অল্প একটু ছোট। তবে তখন তার ভেতরে সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রক্রিয়ায় শক্তি তৈরি হবে–হাইড্রোজেন থেকে হিলিয়াম নয়। হিলিয়াম থেকে কার্বন।

    তবে এখন হিলিয়ামের পরিমাণ কম এবং দেখতে দেখতে 100 মিলিয়ন বছরের মাঝে সেটা ফুরিয়ে যাবে। সূর্যের কেন্দ্রে শক্তি তৈরি বন্ধ হয়ে যাবে তাই কার্বন নিউক্লিয়াসগুলো মহাকর্ষবলে কেন্দ্রীভূত হতে থাকবে এবং তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে। তাপমাত্রা বাড়তে বাড়তে এত বেড়ে যাবে যে দ্বিতীয়বারের মতো কেন্দ্রের বাইরে থাকা হাইড্রোজেন হিলিয়ামে রূপান্তরিত হতে শুরু করবে–দ্বিতীয়বারের মতো সূর্যটা রেড জায়ান্টে পরিণত হয়ে যবে। এবারে সেটি হবে আগের থেকেও বড়, তার আকার বৃহস্পতির কক্ষপথ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে যাবে। এভাবে 100 মিলিয়ন বছর কেটে যাবার পর সূর্য তার গ্যাসটুকু হারাতে শুরু করবে। মাত্র এক লক্ষ বৎসরের ভেতর সূর্যের বাইরের অংশটুকু গ্যাস হয়ে বাইরে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করবে।

    ভেতরের কেন্দ্রটুকু তখন আবার সংকুচিত হতে শুরু করেছে। তার তাপমাত্রাও বাড়তে বাড়তে 100,00 ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যাবে। কিন্তু এখন আর নূতন করে কোনো বিক্রিয়া শুরু হবে না। সূর্যের এই সংকুচিত কেন্দ্রের আকার এখন মাত্র কয়েক হাজার মাইল, পৃথিবীর কাছাকাছি। এটি এখন মৃত একটি উত্তপ্ত নক্ষত্র–এর নাম হোয়াইট ডোয়ার্ফ বা শ্বেত বামন। (যদি সূর্যের ভর বেশি হতো তাহলে আরো চমকপ্রদ কিছু বিষয় ঘটত কিন্তু সেটা সম্পূর্ণ অন্য ব্যাপার।)

    সূর্যের বাকি জীবনটুকু অত্যন্ত সাদামাটা। উত্তপ্ত ক্ষুদ্র নক্ষত্রটি শীতল হতে শুরু করবে। কয়েক বিলিয়ন বৎসর নিয়ে সেটা ধীরে ধীরে শীতল হবে–তার থেকে তখন আলো বের হওয়া বন্ধ হয়ে যাবে, এই নক্ষত্রটিকে তখন বলা হবে ব্ল্যাক ডোয়ার্ফ বা কালো বামন!

    কালো বামন আসলে অত্যন্ত ছোট জায়গার মাঝে মহাকর্ষবলের প্রচণ্ড তাপের মাঝে আটকে রাখা কার্বন নিউক্লিয়াস। কার্বন নিউক্লিয়াসকে প্রচণ্ড চাপ দেওয়া হলে সেটা কেলাসিত হয়ে স্ফটিক বা ক্রিস্টাল হয়ে যায়। সেই ক্রিস্টালকে আমরা বলি হীরক বা ডায়মন্ড।

    কাজেই আমরা এখন যেটাকে সূর্য হিসেবে দেখছি–আজ থেকে আট-দশ বিলিয়ন বছর পরে সেটা হয়ে যাবে পৃথিবীর আকারের একটি অতিকায় হীরক খণ্ড। কেন জানি মনে হয় আমাদের পরিচিত সূর্যের মৃত্যুর পর হীরক খণ্ড হিসেবে কাটিয়ে দেয়াই বুঝি তার জন্যে মানানসই একটি জীবন!

    ⤶
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleইস্টিশন – মুহম্মদ জাফর ইকবাল
    Next Article হটলাইন – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    Related Articles

    মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    ছোটগল্প – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    November 19, 2025
    মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    সাদাসিধে কথা – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    November 19, 2025
    মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    মেকু কাহিনী – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    November 19, 2025
    মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    আমার বন্ধু রাশেদ – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    November 19, 2025
    মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    সায়েন্স ফিকশান সমগ্র ১ – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    November 19, 2025
    মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    টুনটুনি ও ছোটাচ্চু – মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    November 19, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }