Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    ইস্টিশন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    উড়ালপঙ্খী – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    এইসব দিনরাত্রি – হুমায়ূন আহমেদ

    হুমায়ূন আহমেদ এক পাতা গল্প477 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    ৪৩. শারমিন বিকেলে বাগানে হাঁটছিল

    শারমিন বিকেলে বাগানে হাঁটছিল।

    তার গায়ে আকাশী রঙের একটা চাদর। এইমাত্র ঘুম থেকে উঠেছে বলে চোখ-মুখ ফোলা-ফোলা। তার দুপুরে ঘুমানোর অভ্যেস নেই। আজ কেন জানি ঘুমিয়ে পড়েছিল। বিকেলে ঘুম থেকে উঠলে মন কেমন করে। অজানা এক ধরনের কষ্ট হয়। কেন হয় কে জানে।

    সে হাঁটতে-হাঁটতে কুল গাছের নিচে এসে দাঁড়াল। পেকে সব টসটস করছে। খাওয়ার মানুষ নেই।

    আপা, বরই পেড়ে দেই, খান।

    না। তোমার নাম কী?

    আমার নাম কুদ্দুস।

    এই ছেলেটিকে সে আগে দেখে নি। সতের-আঠার বছর বয়স। দেখলে মনে হয়। কলেজে-টলেজে পড়ে। ঝকঝকে পরিষ্কার দাঁত। টুথপেস্ট্রের সুন্দর একটা বিজ্ঞাপন হয় একে দিয়ে।

    কুদ্দুস, তুমি আমাকে চা খাওয়াতে পারবো?

    এক্ষুণি আনছি আপা। বড়ো সাহেবের সঙ্গে চা খাবেন না?

    বাবা কি বাসায় নাকি?

    জ্বি, দোতলার বারান্দায়।

    না, আমি বাগানে হাঁটতে-হাঁটতে চা খাব। তুমি এখানে নিয়ে এস।

    চেয়ার দেই। আপা?

    চেয়ার দিতে হবে না। হাঁটতে ভালো লাগছে।

    ছেলেটি প্রায় দৌড়াতে-দৌড়াতে গেল। নতুন যারা আসে, প্রথম দিকে তাদের কাজের উৎসাহের কোনো সীমা থাকে না। কিছু দিন পার হলে উ ৎসাহে ভাঁটা পড়ে। তখন আর ডাকাডাকি করেও পাওয়া যায় না।

    অবশ্যি এবার সবাই তার দিকে একটু বেশি নজর দিচ্ছে। কেউ-না-কেউ আশপাশে আছেই। এত যত্ব না-করলেই সে ভালো থাকত। নিজের মতো থাকতে ইচ্ছা করে। নিজের মতো থাকা সম্ভব হয় না।

    মালী খুন্তি দিয়ে মাটি ঠিক করছিল। খুন্তি রেখে সে শারমিনের দিকে আসছে। সেও এখন দীর্ঘসময় ধরে নানান কথা বলবে। অপ্রয়োজনীয় অর্থহীন কথা।

    গোলাপের গাছের কী অবস্থা হইছে দেখছেন আফা?

    না, দেখি নি। কী অবস্থা?

    ছোট ফুল। এক দিনের বেশি থাকে না।

    এ-রকম হল কেন?

    সেইটাই তো আফা বুঝি না। সার দেই। পোকা-মারা অষুধ দেই।

    শারমিন চুপ করে রইল। মালী খানিকক্ষণ চুপ করে থেকে বলল, মানুষজন বাগানে না-আসলে ফুল হয় না আফা।

    তাই নাকি?

    জ্বি আফা। মানুষের মায়া মুহাৰ্বত গাছ পছন্দ করে। যে—বাড়িতে দেখবেন মানুষজনে ভর্তি, সেই বাড়ির বাগানভর্তি ফুল। যে—বাড়িতে মানুষজন নাই, সেই বাড়িত ফুলও নাই।

    বেশ মজা তো!

    অখন আপনে আইছেন, দেখেন কেমুন ফুল ফোটে।

    ঠিক আছে, দেখব।

    কয় দিন থাকবেন, আফা?

    শারমিন জবাব দিল না। সে কদিন থাকবে এটা নিয়ে সবাই বেশ উদ্বিগ্ন। সরাসরি কিংবা একটু বাঁকা পথে। এ বাড়ির সবাই কিছু একটা সন্দেহ করছে। সন্দেহ করাই স্বাভাবিক। এ বাড়িতে সে একা এসেছে। রফিক তার সুরে মুস নি। প্রায় ন দিন হয়ে গেল, এর মধ্যে এক বার দেখা করতেও अ८।

    রহমান সাহেব ডাইনিং টেবিলে রফিকের প্রসঙ্গ এক বার তুলেছিলেন। শারমিন কোনো আগ্রহ দেখায় নি। ঠাণ্ডা স্বরে বলেছে, কাজটাজ নিয়ে থাকে, ऊांহা जीभ না।

    রহমান সাহেব বললেন, এমন কোনো কাজ তো থাকার কথা নয়।

    শারমিন বলল, তাহলে হয়তো এ বাড়িতে আসতে লজ্জা পায়।

    এ বাড়ির মেয়ে বিয়ে করতে লজ্জা নেই, এ বাড়িতে আসতে লজ্জা? অন্য কোনো ব্যাপার কি আছে?

    তা আমি কী করে জানব বাবা? আমি আমার নিজের কথা বলতে পারি! ওর কথা কী করে বলব?

    তোর কথাই না হয় শুনি।

    কোন কথাটা শুনতে চাও?

    Are you happy?

    আমি জানি না বাবা।

    জানি না মানে?

    সত্যি জানি না। আমার মনে হয়, আমার মধ্যে সুখী হবার তেমন কোনো ক্ষমতা নেই। যারা সুখী হয়, তাদের মধ্যে সুখী হবার বীজ থাকে। জল-হাওয়া এবং ভালবাসায় সেই বীজ থেকে গাছ হয়।

    এই পর্যন্ত বলেই শারমিন থেমে গেল। উঁচুদরের ফিলসফি হয়ে যাচ্ছে-খাবার টেবিলে যা মানাচ্ছে না। প্রসঙ্গ পাল্টাবার জন্যে রহমান সাহেব বললেন, তোর শ্বশুরবাড়ির অন্য লোকদের সম্পর্কে বল।

    কী বলব?

    কে কেমন মানুষ।

    জানতে চাও কেন?

    পরিবেশটি কেমন জানতে চাচ্ছি।

    পরিবেশ চমৎকার!

    এককথায় সারছিস কেন? প্রত্যেকের সম্বন্ধে আলাদা করে বল।

    এখন থাক বাবা।

    থাকবে কেন? এখনি বল। তোর শ্বশুর সাহেব কেমন মানুষ?

    ঐ বাড়ির সবচে ভালো মানুষ। পাগলা ধরনের কিছু লোক থাকে না। বৈাবা, যারা মনে করে পৃথিবী খুবই সুন্দর জায়গা? উনি সেই রকম একজন মানুষ। খুব সুখী মানুষ। এবং তাঁর ধারণা, পৃথিবীর সবাই তাঁর মতো সুখী।

    আর তোর শাশুড়ি।

    খিটখিটে ধরনের মহিলা। চেঁচামেচি না-করলে তাঁর ভালো লাগে না। অকারণে চেঁচান। কেউ তাঁকে বিশেষ গুরুত্ব দেয় না বলে আরো রেগে যান। তাঁর ধারণা, সবাই তাঁকে অগ্রাহ্য করছে। সংসারের কর্তৃত্ব তাঁর হাত থেকে চলে যাচ্ছে।

    সংসারের কর্তৃত্ব কার কাছে?

    ভাবীর কাছে। পুরো সংস্থার তাঁর মুঠোয়, অথচ আমার শাশুড়ি তা জানেন না। কারণ ভাবী যে কী চালাক, তুমি কল্পনাও করতে পারবে না। রোজ জিজ্ঞেস করবে–মা, আজ কী রান্না হবে? আমার শাশুড়ি হয়তো একটা কিছু বলবেন, কিন্তু রান্না হয়তো তার আগেই হয়ে গেছে। শুধু শ্বাশুড়কে খুশি করার জন্যে বলা।

    মেয়েটার নাম কি যেন?

    নীলু, নীলু ভাবী।

    তোর সঙ্গে ভাব আছে?

    ওনার সঙ্গে আমার খুব একটা ভাব নেই। উনি অতিরিক্ত রকমের বুদ্ধিমতী। এত বুদ্ধিমতী কাউকে আমার ভালো লাগে না। তবে তাঁর আমার কোনো অভিযোগ নেই।

    মেয়েটি বুদ্ধিমতী, শুধু এই কারণেই তুই তাকে পছন্দ করিস না, নাকি অন্য কোনো কারণ আছে?

    অন্য কোনো কারণ নেই। তা ছাড়া ওনাকে পছন্দ করি না, এই কথা কিন্তু আমি বলি নি। ওনাকে পছন্দ না-করে উপায় নেই।

    মেয়েটির হাসবেণ্ড সম্পর্কে বল। শফিক বোধ হয় ছেলেটির নাম, তাই না?

    হ্যাঁ। ওনার সঙ্গে আমার কথাই হয় না।

    কেন?

    উনি কথা খুব কম বলেন। বাবলু বলে একটা ছেলে ছিল, ওর সঙ্গে মাঝে-মাঝে কথা বলতেন। এখন বাবলু নেই, ওনারও মুখ বন্ধ।

    দুভাই তা হলে দু রকম?

    হ্যাঁ, উত্তর মেরু আর দক্ষিণ মেরু। বাবা, আমি উঠি?

    খাওয়া শেষ?

    হ্যাঁ, শেষ।

    শারমিন উঠে গেল। রহমান সাহেবের সঙ্গে বেশিক্ষণ বসতে তার ভালো লাগে না। একটা অস্বস্তি মনের উপর চাপ ফেলতে থাকে। মনে হয়, এই বুঝি বাবা তাদের দুজনকে নিয়ে এমন এক প্রশ্ন করবেন, যার জবাব দেওয়া যাবে না।

    এই যে এক-একা বাগানে হাঁটছে, সে জানে রহমান সাহেব তাকে লক্ষ করছেন। হয়তো নিজেই বাগানে নেমে আসবেন।

    আপা, চা।

    কুদ্দুস এ বাড়ির নিয়মকানুন জানে না। চা খাবার জন্যে শারমিনের আলাদা কাপ আছে। নিজের কাপ ছাড়া শারমিন খেতে পারে না। কুদ্দুস পেটমোটা একটা কাঁপে চা এনেছে। দেখেই রাগ লাগছে।

    মিষ্টি হয়েছে। আপা?

    হ্যাঁ হয়েছে, তুমি এখন যাও।

    কুদ্দুস গেল না। দূর থেকে শারমিনকে লক্ষ করতে লাগল। শারমিন ছোট্ট নিঃশ্বাস ফেলল। কিছু ভালো লাগছে না। জীবন যদি নতুনভাবে শুরু করা যেত, তাহলে সে কী করত? রফিককে কি বিয়ে করত?

    রহমান সাহেব নেমে এসেছেন। হাতের ইশারায় শারমিনকে ডাকছেন। শারমিন এগিয়ে গেল।

    টেলিফোন এসেছে।

    কে বাবা?

    জিজ্ঞেস করি নি, মনে হচ্ছে রফিক।

    শারমিন টেলিফোনের কাছে এগিয়ে গেল। হ্যাঁ, রফিকই-তবে গলার স্বরটা কেমন অন্য রকম। ঠাণ্ডা লেগেছে হয়তো।

    হ্যালো, শারমিন?

    হ্যাঁ।

    সুখে আছ কিনা জানার জন্যে টেলিফোন করলাম।

    তার মানে?

    আছ কেমন?

    ভালোই আছি।

    বাড়ি ফিরে আসার কোনো পরিকল্পনা কি আছে?

    বাড়িতেই তো আছি।

    এই বাড়ি নয়, তোমার নিজের বাড়ির কথা বলছি।

    শারমিন ঠাণ্ডা গলায় বলল, আমার তো মনে হয় এটা আমার নিজেরই বাড়ি, অন্য কারোর নয়।

    আজকাল তাহলে জীবন সম্পর্কে নতুনভাবে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছ।

    যা বলতে চাও সহজ করে বল, এত পেঁচিও না। কী বলতে চাও তুমি?

    কিছু বলতে চাই না।

    বেশ, তাহলে টেলিফোন রেখে দিই।

    তুমি কবে আসবে?

    জানি না কবে আসব। ইচ্ছে হলেই আসব।

    মনে হচ্ছে খুব সহজে ইচ্ছে হবে না।

    শারমিন কথা বলল না। রফিক বলল, তোমার বিদেশীযাত্রার কত দূর?

    বেশ অনেক দূর।

    যাচ্ছেই। তাহলে?

    সে তো তুমি জান। তোমাকে আগেই বলেছি।

    আমার ইচ্ছা নয় তুমি যাও।

    তোমার ইচ্ছা-অনিচ্ছার কথা এখানে উঠছে কেন? যাচ্ছি। তো আমি? তুমি তো যাচ্ছ না।

    তোমার যাবার ব্যাপারে আমার কিছু বলার থাকবে না?

    না, থাকবে না!

    তুমি বোধহয় ভুলে যাচ্ছ, তুমি আমার স্ত্রী।

    না, ভুলি নি। তুমি আমাকে ভুলতে দিচ্ছ না। সারাক্ষণই মনে করিয়ে দেবার চেষ্টা করছি।

    মনে হচ্ছে ভূমি আমাকে ভুলে যেতে চাও?

    শারমিন জবাব না-দিয়ে টেলিফোন নামিয়ে রাখল। তার মনে হল সামনের সময়টা খুব খারাপ। এই সময় পার করা সহজ হবে না। সে নিঃশব্দে ছাদে উঠে গেল। নিজেকে খুব একা লাগছে। এ-রকম কখনো লাগে না। আজ মনে হচ্ছে এই বিরাট বাড়িতে সে ছাড়া আর কেউ নেই।

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40 41 42 43 44 45 46 47 48
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleএকটি সাইকেল এবং কয়েকটি ডাহুক পাখি – হুমায়ূন আহমেদ
    Next Article এই মেঘ, রৌদ্রছায়া – হুমায়ূন আহমেদ

    Related Articles

    হুমায়ূন আহমেদ

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    ইস্টিশন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    উড়ালপঙ্খী – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    এই বসন্তে – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    এই মেঘ, রৌদ্রছায়া – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    একটি সাইকেল এবং কয়েকটি ডাহুক পাখি – হুমায়ূন আহমেদ

    December 23, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Our Picks

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    ইস্টিশন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    উড়ালপঙ্খী – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }