Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    ইস্টিশন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    উড়ালপঙ্খী – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    কাঠপেন্সিল – হুমায়ূন আহমেদ

    হুমায়ূন আহমেদ এক পাতা গল্প105 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    বিপদ-আপদ

    বিপদের সঙ্গে সবসময় আপন শব্দটি যুক্ত হয়। আপদ একটি স্ত্রীবাচক শব্দ। অনেক বিপদ স্ত্রীলোক নিয়ে আসে বলেই কি আপদ? আমরা বলি আপদ জুটেছে। এর অর্থ নিশ্চয়ই বিপদ নিয়ে আসবে এমনি এক মহিলা কপালে, জুটে গেছে।

    আমার দীর্ঘ জীবনে অনেক আপাদের মুখোমুখি হয়েছি। তারা স্ত্রীলোক হিসেবে যেমন এসেছে পুরুষ হিসেবেও এসেছে। কিছু গল্প করা যেতে পারে।

    শহীদুল্লাহ হলে থাকি। হাউস টিউটর। এক ছুটির দিনে আপন জুটে গেল। ড্রয়িংরুমে গোঁফওয়ালা এক যুবক বসা, গাট্টাগোট্টা শরীর। অত্রি গম্ভীর। নাম বাহাদুর। সে লেখক স্যারের সঙ্গে দেখা না করে বিদায় হবে না। প্রয়োজনে চব্বিশ ঘণ্টা ঠায় বসে থাকবে।

    আমি আপদের সঙ্গে দেখা করতে গেলাম। সে অতি বিনয়ে কদমবুসি করতে করতে বলল, আপনাকে একটা উপহার দিতে এসেছি। উপহার গ্রহণ করলে খুশি হব। নিতেই হবে।

    আমি বললাম, উপহারটা কী?

    আমার একটা কিড়নি।

    আমি বললাম, আমার দুটা কিডনি সচল, তোমাটার আমার প্রয়োজন পড়ছে না।

    যদি কখনো প্রয়োজন পড়ে সে-কারণে জানিয়ে রাখলাম। স্যার, আপনি ধরে নিন আপনারই একটা কিডনি আমার শরীরে। যখন খবর পাব দিয়ে যাব। নো ডিলে।

    আচ্ছা যাও প্রয়োজন হলে খবর দেব। এখন যাও, কাজ করছি।

    বাহাদুর বলল, মাঝে মাঝে আমি খোঁজ নিয়ে যাব কিডনির প্রয়োজন পড়ল কি না।

    আমি বললাম, তোমাকে এসে খোঁজ নিতে হবে না। ঠিকানা রেখে যাও, কিডনি নষ্ট হলেই খবর দেব।

    যুবক বলল, আমার কোনো স্থায়ী ঠিকানা নেই। একেক সময় একেক জায়গায় থাকি। আমিই এসে খোঁজ নিয়ে যাব।

    আমাকে বলতে হলো, আচ্ছা।

    আমার জীবনে উপগ্রহের মতো আপদ জুটে গেল। সে অদ্ভুত অদ্ভুত সময়ে এসে খোঁজ নেয় আমার কিডনির কোনো সমস্যা আছে কি না। সে যে নিজের কিডনির খুব যত্ন নিচ্ছে সেটা জানাতেও ভোলে না।

    স্যার, চা-সিগারেট ছেড়ে দিয়েছি। এতে কিডনির ক্ষতি হতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম করছি। দৈনিক সাত গ্লাস পানি খাচ্ছি। আপনাকে তো একটা খারাপ জিনিস দিতে পারি না। আপনার ব্লাডগ্রুপ কী? আমার ও-পজিটিল।

    ব্লাডগ্রুপ জানি না।

    ব্লান্ডগ্রুপ জেনে রাখবেন স্যার। কিডনির ম্যাচিং-এ লাগে।

    এই কিডনিওয়ালাকে আমি একবার চাকরি দিয়েছিলাম। তিন মাস সে নুহাশপল্লীতে চাকরি করেছে। এখন অনেকদিন তার খোঁজ নেই। তার জিম্মায় থাকা আমার কিডনির খবর কী কে জানে!

    .

    দ্বিতীয় আপদের কথা বলি। এই আপদ স্ত্রীলোক। আঠারো-উনিশ বছরের তরুণী। বাড়ি চিটাগাং। ঘটনাটা বলি।

    কী কারণে যেন চিটাগাং গিয়েছি। উঠেছি এক হোটেলে। আমার কলিজিয়েট স্কুলের বন্ধু ওমপ্রকাশ (সে নিজেও লেখালেখি করে) আমার সঙ্গে দেখা করতে এসে বলল, দোস্ত হিন্দু বিয়ে কীভাবে হয় দেখবে? আজ আমার এক আত্মীয়ার বিয়ে হচ্ছে।

    আমি বললাম, হিন্দু বিয়ে অনেকবার দেখেছি। আর না। হিন্দু বিয়েতে পুতুলখেলা টাইপ কিছু বিষয় আছে। আংটি খোঁজাখুঁজি। এইসব আমার পছন্দ না।

    ওমপ্রকাশ বলল, দোস্ত যেতেই হবে। মেয়ে তোমার বিরাট ভক্ত। রাতে তোমার বই পাশে না নিয়ে ঘুমাতে পারে না। বাসর রাতে তোমার কোন বই পাশে থাকবে তাও ঠিক করা।

    আমি বললাম, কোন বই?

    ওমপ্রকাশ বলল, আমি জানি না। তুমি জিজ্ঞেস করে জেনে নিও।

    এরপর না বলা শুধুমাত্র মহান লেখকদের পক্ষেই সম্ভব। আমি যেহেতু বাজারি লেখক (লিটল ম্যাগাজিনের সম্পাদকদের হিসাবে) কাজই রাজি হয়ে গেলাম। বাসর রাতে মেয়েটির পাশে কোন বইটি থাকbe জানতে ইচ্ছা করছে।

    কমিউনিটি সেন্টারে বিয়ে হচ্ছে। মেয়ে সেজেগুজে সবার সামনে স্টেজ বসা। কোনো পুরোহিত বা এই জাতীয় কিছু দেখলাম না। মনে হচ্ছে হিন্দু বিয়ে এখন অনেক আধুনিক হয়েছে।

    ওমপ্রকাশ আমাকে মেয়েটির কাছে নিয়ে গেল। সেই মেয়ে যেহেতু কোনো লিটল ম্যাগাজিনের সঙ্গে যুক্ত না, আমাকে দেখে ভূত দেখার মতো চমকে উঠল। আমাকে তার পাশে ছবি তোলার জন্য বসতে হলো। সে দুই হাতে আমার হাত শক্ত করে চেপে ধরে বলল, তার বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত সে এই হাত ছাড়বে না।

    আমি হকচকিয়ে গেলাম। কারণ মেয়েটির মধ্যে হিস্টিরিয়ার সব লক্ষণ প্রকাশিত হতে শুরু করেছে। বিয়ের উত্তেজনায় এবং অনাহারে (বিয়ের দিনে হিন্দু মেয়েদের না খেয়ে থাকতে হয়) সে মানসিক এবং শারীরিকভাবে দুর্বল। অতি সাধারণ চাপ সহ্য করার শক্তিও তার নেই।

    এর মধ্যে বরযাত্রী চলে এল। এবং বরপক্ষের একজন এগিয়ে এসে বলল, কন্যা আরেক পুরুষের হাত ধরে বসে আছে কেন? এই পুরুষ কে?

    ওমপ্রকাশ ভীত গলায় বলল, উনি বিখ্যাত লেখক। উনার নাম হুমায়ূন আহমেদ। রেবা (মেয়ের নাম) তাঁর বিশেষ ভক্ত।

    বরকর্তা বললেন, বিশেষ ভক্ত হলে তার বই পড়বে। তার হাত ধরে বসে থাকবে কেন? অন্য কোনো ঘটনা অবশ্যই আছে। এই বিয়ে হবে না। আমরা ফেরত যাচ্ছি।

    রেবা অজ্ঞান হয়ে এলিয়ে পড়ে গেল। তার হাতের মুঠি আলগা হলো। আমি উঠে দাঁড়ালাম। কাউকে যে কিছু বলব সেই উপায় নেই। ততক্ষণে ধন্ধুমার শুরু হয়েছে। বরপক্ষ এবং কনেপক্ষের মধ্যে তুমুল তর্তাতর্কি। কয়েকজনকে দেখলাম হাত গুটাচ্ছে।

    ওমপ্রকাশ আমাকে ট্যাক্সিতে তুলে দিয়ে পরিস্থিতি সামলাতে গেল।

    পরে খবর নিয়েছি, বিয়ে লগ্নমতোই হয়েছে। এই শর্তে হয়েছে যে, মেয়ে কোনোদিন হুমায়ূন আহমেদ নামক লেখকের নাম উচ্চারণ করতে পারবে না এবং তার কোনো বই পড়তে পারবে না।

    .

    দুই দেশী আপদের গল্প বললাম, এইবার বিদেশী আপদের গল্প। এই আপদ পুরুষ। বয়স ৩৬/৩৭, সুইডেনের নাগরিক। নাম মাসুদ আখন্দ।

    তোমার স্ত্রী-ছেলেমেয়ে বাংলাদেশে আসতে রাজি হবে?

    সে সুইডেনে বেশ ভালো বেতনের সরকারি কর্মকর্তা। ছুটি কাটাতে দেশে এসেছে। তার ইচ্ছা একদিন সে সারাক্ষণ আমার সঙ্গে থাকবে। আমি কী করি না করি দেখবে। কথা বলে আমাকে বিরক্ত করবে না। আমার সঙ্গে সারাদিন থাকার একটি বিশেষ কারণও নাকি তার আছে।

    আমি বললাম, কারণটা কী?

    সে বলল, জীবনের একটা পর্যায়ে আমরা চরম দুঃসময়ের ভেতর দিয়ে গিয়েছি। এখন আপনার বই পড়ে আমরা শক্তি ও সাহস পেয়েছি।

    আমার বইয়ের যে শক্তি এবং সাহস দেয়ার ক্ষমতা আছে এই তথ্য জানতান। না। আমি বললাম, আমি নুহাশপল্লীতে যাচ্ছি। চল আমার সঙ্গে সারাদিন থাকবে।

    সে সারাদিন থাকল। সন্ধ্যাবেলা বলল, স্যার, আমি বাকি টাকা আপনার পাশে থাকতে চাই। নানানভাবে আপনার সেবা করতে চাই। আপনার কাজকর্ম খানিকটা হলেও সহজ করতে চাই। সুইডেনে আমার গাড়ি আছে। আমি ভালো গাড়ি চালাই। আপনি ড্রাইভার বিদায় করে দিন। আপনার গাড়ি আমি চালাব।

    আমি সঙ্গে সঙ্গে বুঝলাম, এ হলো বিদেশী আপদ। এর হাত থেকে অতিদ্রুত মুক্তি না পেলে সমস্যা আছে। আমি বললাম, আমি আমার নাটক এবং ছবির কাজে টেকনিক্যাল লোকের সাহায্য নেই। ক্যামেরাম্যান, এডিটর এইসব। সেই যোগ্যতা তোমার নেই। যদি কোনোদিন যোগ্যতা হয় তখন দেখা যাবে। এখন বিদায়।

    তিন বছর পর (চার বছরও হতে পারে) এই যুবক আবার উপস্থিত। আমাকে পা ছুঁয়ে সালাম করে হাসিমুখে বলল, স্যার, আমাকে চিনতে পারছেন?

    আমি বললাম, না।

    আমার নাম মাসুদ আখন্দ। এখন চিনেছেন?

    না।

    যুবক আহত পুলায় বলল, স্যার, আপনার সঙ্গে বাকি জীবন থাকার জন্য আমি টেকনিকাল কাজ শিখেছি। সুইডিশ ফিল্ম ইন্সটিটিউট থেকে এডিটিং, স্পেশাল এফেক্ট এবং ডিরেকশনে ডিগ্রি নিয়েছি।

    আমি মনে মনে বললাম, খাইছে আমারে! প্রকাশ্যে বললাম, এখন তোমাকে চিনেছি। তোমার সরকারি চাকরির কী হলো?

    চাকরি ছেড়ে দিয়েছি স্যার।

    বাকি জীবন বাংলাদেশে থাকবে?

    অবশ্যই। বাংলাদেশে থাকব এবং আপনাকে সাহায্য করব।

    তোমার স্ত্রী-ছেলেমেয়ে বাংলাদেশে আসতে রাজি হবে?

    স্ত্রী রাজি না হলে ডিভোর্স দিয়ে চলে আসব।

    .

    মাসুদ আখন্দ তার স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে এখন বাংলাদেশে আছে। তার স্ত্রীর ধারণা হুমায়ুন আহমেদ নামক লেখকের কারণে তাদের সুখের সংসার ভেঙে গেছে।

    মাসুদকে আমি আমার প্রতিষ্ঠানে যুক্ত করি নি। তাকে বলেছি নিজের পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়াতে। যেদিন আমার সত্যিকারভাবেই তাকে প্রয়োজন পড়বে সেদিন ডাকব। যখন পুরোপুরি চুলৎশক্তিহীন হব তখন আমাকে বিছানা থেকে বাথরুম নেয়া-আনার পবিত্র দায়িত্ব সে পাবে। এই মহান দায়িত্ব অন্য কাউকেই দেয়া হবে না।

    মাসুদ আখন্দ বিপুল উৎসাহে বাংলাদেশে তার কার্যক্রম শুরু করেছে। Fishbone Films নামের একটি প্রতিষ্ঠান করেছে, সেখানে ভিডিও নাটক এবং ফিল্লা তৈরি হবে। একটি নাটক (উড়াল ফানুস) সে তৈরি ও করেছে। নাটকটা আমাকে দেখানোর মাতো উন্নতমানের হয় নি বলে আমাকে দেখাচ্ছে না। অন্যদের দেখিয়ে বেড়াচ্ছে।

    আমার শুভ কামনা তার প্রতি এবং তার প্রতিষ্ঠানের প্রতি। প্রার্থনা করি একদিন তার প্রতিষ্ঠান নুহাশ চলচ্চিত্রকে ছাড়িয়ে অনেক দূর যাবে। পরাজয় অতি দুঃখজনক ঘটনা। শুধু ছাত্র এবং পুত্রের কাছে পরাজয় গৌরবময়।

    মাসুদ আখন্দ নামক কঠিন আপদকে আমি ছাত্র এবং পুত্রের মতোই দেখি। পরম করুণাময়ের করুণা তার ওপর শ্রাবণধারার মতো বর্ষিত হোক। এই শুভ কামনা।

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Article১৯৭১ – হুমায়ূন আহমেদ
    Next Article সকল কাঁটা ধন্য করে – হুমায়ূন আহমেদ

    Related Articles

    হুমায়ূন আহমেদ

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    ইস্টিশন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    উড়ালপঙ্খী – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    এই বসন্তে – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    এই মেঘ, রৌদ্রছায়া – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    এইসব দিনরাত্রি – হুমায়ূন আহমেদ

    December 23, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Our Picks

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    ইস্টিশন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    উড়ালপঙ্খী – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }