Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    কিরীটী অমনিবাস ১ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025

    কিরীটী অমনিবাস ১৩ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025

    কিরীটী অমনিবাস ২ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • 🔖
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    Subscribe
    সাইন ইন
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    কিরীটী অমনিবাস ৩ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    নীহাররঞ্জন গুপ্ত এক পাতা গল্প610 Mins Read0

    ১৪. রাত্রি যখন গভীর হয়

    রাত্রি যখন গভীর হয়

    প্রতি রাতের মত আজও রাত্রির অন্ধকার ধূসর কুয়াশার ঘোমটা টেনে পায়ে পায়ে শ্রান্ত ক্লান্ত ধরণীর বুকে নেমে এল। পাখির দল কুলায় গেল ফিরে। সারাদিন খনিতে খেটে ক্লান্ত সাঁওতাল কুলিকামিনরা যে যার ধাওড়ায় ফিরে এসেছে। সুব্রত চুপটি করে বারান্দায় একটা বেতের ডেকচেয়ারে গা এলিয়ে দিয়ে বসে দূরের দিকে তাকিয়ে ছিল।

    কাল হয়ত কিরীটীর চিঠি পাওয়া যাবে। কিন্তু আজকের রাতটা?

    এ কি নির্বিঘ্নে কাটবে?

    রাতের অন্ধকারে কি আজ আর বিভীষিকাময় মৃত্যুর কঠিন হিমপরশ কোনো হতভাগ্যের ওপরে নেমে আসবে না?

    দূর থেকে সাঁওতালী বাঁশি ও মাদলের সুর ভেসে আসে।

    জীবনের কোনো মূল্যই ওদের কাছে নেই। প্রকৃতির স্নেহের দুলাল ওরা। মাটির ঘরে অযত্নে বর্ধিত মাটি-মাখা সহজ ও সরল শিশুর দল। প্রাণপ্রাচুর্যে জীবনের পাত্র ওদের কানায় কানায় পূর্ণ।

    শঙ্কর এখনও খাদ থেকে ফেরেনি।

    ঝুমন গরম চা, কেক ও ফল প্লেট সাজিয়ে দিয়ে গেল।

    সুব্রত একটুকরো কেক মুখে পুরে চায়ের কাপটা তুলে নিল। বাইরে আজ ঠাণ্ডাটা যেন একটু চেপেই এসেছে।

    মাঝে মাঝে খোলা প্রান্তর থেকে আসন্ন রাতের স্তব্ধতা যেন বহন করে আনে হিমেল হাওয়ার ঝাপটা।

    একসময় চায়ের পাত্র নিঃশেষ করে সুব্রত পাশের টিপয়ে সেটা নামিয়ে রেখে দিল। কত রকম চিন্তা একটার পর একটা মাথার মধ্যে এল মাকড়সার জালের মত।

    এবং সেই জালের সূক্ষ্ম তন্তুগুলি বেয়ে বেয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র চারটি দাগের মত কী যেন ঘুরে ঘুরে বেড়ায়।

    কী ওগুলো?

    ভূতের মত একাকী চুপ করে এই বারান্দায় ঠাণ্ডায় বসে বসে কি ভাবছেন?

    চোখ তুলে তাকায় সুব্রত।

    কে? শঙ্করবাবু? সুব্রত ধীরকণ্ঠে বলে।

    কী এত ভাবছেন বলুন তো? এখানে এসে আপনার এত কাছে দাঁড়িয়ে আছি, তবুও টের পাননি?

    হাসতে হাসতে শঙ্কর জিজ্ঞাসা করে।

    এবেলা খাদের অবস্থা কেমন? Peacefully work চলছে তো?

    কতকটা, যদি কিছু দুর্ঘটনা না আচমকা এসে পড়ে।

    হঠাৎ এ কথা কেন শঙ্করবাবু?

    বলা তো যায় না। শঙ্কর মৃদুকণ্ঠে বলে, বিমলবাবুর ভাষায় বলতে গেলে এই ভৌতিক ফিল্ড-এ যখন-তখনই যে কোনো ভয়ঙ্কর ব্যাপারই তো ঘটা সম্ভব সুব্রতবাবু! তাছাড়া নতুন ম্যানেজারবাবু এখনও ভূতের হাতে আক্রান্ত হননি যখন!

    সুব্রত কোনো কথা বলে না।

    তারপর আপনার কাজ কতদূর এগুলো সুব্রতবাবু? How far you have proceeded?

    অনেকটা।

    বলেন কী? শঙ্করের কণ্ঠস্বর উদগ্রীব হয়ে ওঠে।

    হ্যাঁ। কিন্তু এখনও আমাদের দারোগাবাবু এসে পৌঁছলেন না!

    দারোগাবাবু এখন আসবার কথা আছে নাকি?

    শঙ্কর উৎকণ্ঠিতভাবে প্রশ্ন করে।

    তাঁকে সন্ধ্যার পরই যে বাসটা থামে, তাতে দুজন কনেস্টবল নিয়ে আসতে বলে দিয়েছিলাম।

    কনেস্টবল নিয়ে আসতে বলেছিলেন! কেন? হঠাৎ কনেস্টবল নিয়ে আসবেন কেন? কাউকে গ্রেপ্তার করবেন নাকি?

    শঙ্কর সপ্রশ্ন দৃষ্টিতে সুব্রতর দিকে তাকাল। কিন্তু চারদিককার অন্ধকারে কিছু দেখা গেল। আবার শঙ্কর প্রশ্ন করে, আমি যে অন্ধকারেই থাকছি সুব্রতবাবু। Please খুলে বলুন। কাকে গ্রেপ্তার করবেন?

    খুনীকে। এ রহস্যের হোতাকে।

    পেরেছেন বুঝতে তাহলে সত্যিই? পেরেছেন জানতে হত্যাকারী কে?

    একরাশ উৎকণ্ঠা শঙ্করের গলার স্বরে ফুটে রেরুল।

    হ্যাঁ। সুব্রত জবাব দেয়।

    কে সুব্রতবাবু?

    আপনিই বলুন কে? সুব্রত স্মিতভাবে শঙ্করের মুখের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করে।

    আগে বলুন, এই খনির area-র মধ্যে সেই লোকটি আছে কিনা? তারপর বলছি।

    শঙ্কর সুব্রতর মুখের দিকে ব্যাকুল দৃষ্টিতে তাকিয়ে প্রশ্ন করে।

    যদি বলি আছে! সুব্রত মৃদুস্বরে জবাব দেয়।

    তাহলে বলব, আমিও একজনকে সন্দেহ করেছি সুব্রতবাবু।

    কে? বিমলবাবু—এই খনির সরকার?

    হ্যাঁ। কিন্তু আশ্চর্য, how could you guess! আপনারা দেখছি সর্বজ্ঞ। Am I right সুব্রতবাবু?

    অধীরভাবে শঙ্কর সুব্রতকে প্রশ্ন করে।

    You are right শঙ্করবাবু। ধীরভাবে সুব্রত জবাব দেয়।

    আজ তাহলে বিমলবাবুকে গ্রেপ্তার করছেন বলুন? শঙ্কর আবার জিজ্ঞাসা করে।

    এমন সময় দারোগাবাবু দুজন কনেস্টবল সমভিব্যাহারে এসে হাজির হলেন। বাংলোর বারান্দায় উঠতে উঠতে দারোগাবাবু বললেন, আমরা এসে গেছি সুব্রতবাবু।

    Many thanks, আসুন আসুন। Everything O. K.! একটু চাপা গলায় বলে ওঠে।

    Yes, everything 0. K.দারোগাবাবু জবাব দিলেন।

    আপনারা তাহলে একটু অপেক্ষা করুন। আমরা চট্ করে খাওয়াদাওয়া সেরে ready হয়ে নিচ্ছি। উঠুন শঙ্করবাবু, রাত হয়ে গেছে, চলুন খেতে যাওয়া যাক।

    চলুন।

    সুব্রত ও শঙ্কর দুজনে উঠে পড়ল।

    .

    রাত্রি গভীর হয়েছে।

    সুব্রত, শঙ্কর, দারোগাবাবু তিনজনে নিঃশব্দে কালো কয়লার গুঁড়ো কাঁকরঢালা অপ্রশস্ত রাস্তাটা, যেটা বরাবর অফিসারদের কোয়ার্টারের দিকে চলে গেছে সেই রাস্তা ধরে প্রেতের মত এগিয়ে চলে। সকলেরই পায়ে রবার সু। কাঁকর কয়লা বিছানো রাস্তা দিয়ে চললেও কোনো শব্দ পাওয়া যায় না।

    সকলে এসে বরাবর বিমলবাবুর কোয়াটারের সামনে দাঁড়াল।

    এর মধ্যেই চারিদিকে কুয়াশা জমেছে।

    আশেপাশের সব কিছু আবছা অস্পষ্ট হয়ে উঠছে। বিমলবাবুর কোয়াটারটা কুয়াশার ওড়না জড়িয়ে যেন আবছা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

    আগে সুব্রত ও তার পিছনে দারোগাবাবু ও শঙ্কর পা টিপে টিপে বিড়ালের মত সন্তর্পণে বারান্দা অতিক্রম করে ঘরের দরজার সামনে গিয়ে দাঁড়াল।

    ওকি! সুব্রত সবিস্ময়ে দেখল, দরজার দুপাশের দুটো ভেজানো কবাটের ফাঁক দিয়ে ঈষৎ স্রিয়মাণ একটা আলোকরশ্মি যেন অতি সন্তর্পণে বাইরে উঁকি দিচ্ছে ভয়ে ভয়ে।

    সুব্রত একবার চেষ্টা করলে দরজার ফাঁক দিয়ে কিছু দেখা যায় কিনা দেখবার। কিন্তু কিছুই দেখা যায় না।

    আঙুলের চাপ দিতেই ভেজানো দরজা আরও ফাঁক হয়ে গেল। ঘরের এক কোণে একটা হ্যারিকেন জ্বলছে।

    প্রচুর ধূম উদগিরণ করে হ্যারিকেনের চিমনিটা কালো হয়ে ওঠায় আলো অত্যন্ত মলিন বলে মনে হয়।

    প্রথমটায় সেই মলিন আলোয় সুব্রত কিছুই দেখতে পেল না, কিন্তু পরক্ষণেই ভাল করে দৃষ্টিপাত করতেই সুব্রত ভয়ঙ্কর রকম চমকে উঠল।

    ওকি! সেই শালবনে দেখা পাগলটা না?

    কে একজন উপুড় হয়ে ঘরের মেঝেতে পড়ে আছে। পাগলটা সেই ভূপতিত দেহের উপরে ঝুঁকে অত্যন্ত নীচু হয়ে কি যেন করছে।

    ডান হাতের পিস্তলটা বাগিয়ে, বাঁ হাতে টচটা ধরে বোম টেপার সঙ্গে সঙ্গেই সুব্রত আচমকা দরজা ঠেলে ঘরের মধ্যে লাফিয়ে পড়ল।

    টর্চের তীব্র আলোর ঝাপটা মুখের ওপরে পড়তেই পাগলটা চমকে লাফিয়ে উঠল। কিন্তু ওকি! পাগলটার হাতে একটা উদ্যত পিস্তল!

    সুব্রত থতমত খেয়ে দাঁড়িয়ে গেল।

    কে তুই? বল শীগগির, কে তুই?

    সহসা একটা উচ্চরোলের হাসির প্রচণ্ড উচ্ছাসে সমগ্র ঘরখানি উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠল।

    পাগলটা হাসছে।

    সকলেই স্তম্ভিত, বাক্যহারা।

    হঠাৎ পাগলটা হাসি থামিয়ে স্বাভাবিক গলায় ডাকল, সুব্রত!

    সুব্রত চমকে উঠল।

    কে?

    ভয় নেই, আমি কিরীটী।

    অ্যাঁ! কিরীটী, তুই! একি বিস্ময়!

    সঙ্গে সঙ্গে শঙ্করও বলে উঠল, কিরীটী তুই!

    হ্যাঁ। কেন, এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না যে আমি শ্রীহীন কিরীটী রায়!

    কিন্তু ব্যাপার কী? মাটিতে পড়ে লোকটা কে?

    সুব্রত কিরীটীর মুখের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করল।

    বিমলবাবুর মৃতদেহ।

    কার? কার মৃতদেহ? অস্ফুট কণ্ঠে সুব্রত চিৎকার করে উঠল।

    কলিয়ারীর সরকার বিমলবাবু। যাকে গ্রেপ্তার করবার জন্য তোমাদের আজকের রাত্রের এই দুঃসাহসিক অভিযান বন্ধু! চল বন্ধু, এবারে বাসায় চল। দারোগাবাবু, আপনার সঙ্গে যে কনেস্টবল দুটি এনেছেন, তাদের এই মৃতদেহের জিম্মায় আজকের রাতের মত রেখে চলুন শঙ্করের বাংলোয় ফেরা যাক। চল সুব্রত, হাঁ করে দাঁড়িয়ে দেখছিস কী? গাম ইলাস্টিক দিয়ে একমুখ দাড়ি করে চুলকে চুলকে প্রাণ আমার ওষ্ঠাগত হবার যোগাড় হল!

    কিন্তু—সুব্রত আমতা আমতা করে বললে।

    এর মধ্যে আবার কিন্তু কী হে ছোরা! চল, চল্। রাত কত হল তার খবর রেখেছিস? বাড়িতে চল, ধীরেসুস্থে বলব।

    তাহলে বিমলবাবু…

    সুব্রতর কথা শেষ হল না, কিরীটী বলে উঠল, আজ্ঞে না। You are mistaken, বিমলবাবু খুনী নন।

    তবে?

    তবে আবার কী? অন্য লোক খুনী।

    কে খুনী?

    কাল সকালে বলব। এখন চল বাংলোয় ফেরা যাক।

    কিন্তু আমার যে কেমন সব গোলমাল হয়ে যাচ্ছে কিরীটী! সুব্রত বললে।

    অর্থাৎ তুমি একটি হস্তীমূখ। শোন, কানে কানে একটা কথা বলি।

    সুব্রতর কানের কাছে মুখ নিয়ে চাপা স্বরে কিরীটী কি যেন ফিসফিস করে বলতেই সুব্রত লাফিয়ে উঠল, অ্যাঁ, বলিস কি আশ্চর্য, আশ্চর্য!

    কিন্তু তার একটি ডান ও একটি বাঁ হাত ছিল যন্ত্রস্বরূপ। কিরীটী বললে, এই হতভাগ্য বিমলবাবু হচ্ছে বাঁ হাত।

    সে রাত্রে বাংলোয় ফিরে গরম জল করিয়ে কিরীটী ছদ্মবেশ ছেড়ে স্থির হতে হতে প্রায় রাত্রি আড়াইটে বেজে গেল।

    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40 41 42 43 44 45 46 47 48 49 50 51 52 53 54 55 56 57 58 59 60 61 62 63 64 65 66 67 68 69 70 71 72 73 74 75 76 77 78 79 80 81 82
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleকিরীটী অমনিবাস ৪ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত
    Next Article কিরীটী অমনিবাস ১২ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    Related Articles

    নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    কিরীটী অমনিবাস ১ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025
    নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    কিরীটী অমনিবাস ১৩ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025
    নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    কিরীটী অমনিবাস ২ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025
    নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    কিরীটী অমনিবাস ১২ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025
    নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    কিরীটী অমনিবাস ৪ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025
    নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    কিরীটী অমনিবাস ৫ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Demo
    Most Popular

    কিরীটী অমনিবাস ১ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025

    অনুরাধা

    January 4, 2025

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    কিরীটী অমনিবাস ১ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025

    অনুরাধা

    January 4, 2025

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025
    Our Picks

    কিরীটী অমনিবাস ১ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025

    কিরীটী অমনিবাস ১৩ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025

    কিরীটী অমনিবাস ২ – নীহাররঞ্জন গুপ্ত

    September 8, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Sign In or Register

    Welcome Back!

    Login below or Register Now.

    Lost password?

    Register Now!

    Already registered? Login.

    A password will be e-mailed to you.