Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    ইস্টিশন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    উড়ালপঙ্খী – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    চাঁদের আলোয় কয়েকজন যুবক – হুমায়ূন আহমেদ

    হুমায়ূন আহমেদ এক পাতা গল্প75 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    ০৬. রেসকোর্সের মাঠে

    মজিদ বলল, রেসকোর্সের মাঠে যাবি না-কি?

    কেউ জবাব দিল না। মনে হচ্ছে সবাই কিছুটা ক্লান্ত। মাহিন বেশ খানিকটা পিছিয়ে পড়েছে। তার পিছিয়ে পড়াটা ইচ্ছাকৃত। সিগারেট খেতে হবে প্যান্টের পকেটে চারটা ইমার্জেন্সি সিগারেট আছে। তারই একটা সে ধরাল। অন্যরা টের পেলে মুশকিল হবে। মাহিন সিগারেটের আগুন হাত দিয়ে আড়াল করে টানছে। তেমন আরাম পাওয়া যাচ্ছে না। সব সময় ভয়ে ভয়ে থাকতে হচ্ছে। মজিদ টের পেলে খ্যাচাং শুরু করবে।

    মজিদ বলল, কি তোরা যাবি রেসকোর্সের মাঠে?

    আলম বলল, ঐখানে আছে কি?

    মজিদ চাপা গলায় বলল, ফুর্তির জায়গাই হচ্ছে রেসকোর্সের মাঠ। গাছ বড় হয়েছে। অন্ধকার-অন্ধকার ভাব। এই সব অন্ধকারে মজার মজার জিনিস দেখবি।

    দূর বাদ দে।

    বাদ দেব কেন? ঢাকার লাইফ দেখব না? আমাদের সঙ্গে ফরেন চাচামিয়া আছে। ফরেন চাচামিয়াকে দেখিয়ে দেই। কি ফরেন চাচামিয়া, দেখতে চান না?

    মির্জা সাহেব সহজ গলায় বললেন, না।

    বিলাতি মেম সাহেব ছাড়া মন বসে না? নিচে কার্পেট উপরে ঝাড়বাতি। মেম সাহেবের কোমরে হাত দিয়ে নাচ।

    সবাই যে এ রকম করে তা কিন্তু না।

    চাচামিয়া বুঝি করেন না?

    না।

    চাচামিয়া কি মৌলানা না-কি?

    মির্জা সাহেব জবাব দিলেন না। দলটি রেসকোর্সের দিকে এগুতে লাগল। মজিদ এখন দলপতি। পছন্দ না করলেও সবাই তার পেছনে-পেছনে যাবে। ভিন্ন অবস্থায় ভিন্ন পরিস্থিতিতে হয়ত এদের মধ্যে অন্য কেউ দলের নেতৃত্ব নেবে। তবে আজকের রাতটা মজিদের। সময় নেতা তৈরি করে। ঠিক সময়ে ঠিক নেতা এই কারণেই বের হয়ে আসে।

    আলম বলল, পানির তৃষ্ণা হচ্ছে। খাওয়ার পানি আছে না-কি।

    মজিদ বলল, রেসকোর্সে পুকুর আছে।

    ঐ জার্ম ভর্তি পানি আমি খাব, বলিস কি?

    দরকার হলে খাবি। সে রকম তৃষ্ণা হলে সব খাওয়া যায়।

    মির্জা সাহেব লক্ষ করলেন মজিদ ছেলেটা অনেকক্ষণ উল্টো করে কথা বলছে না। সে কি স্বাভাবিক হয়ে আসছে। ঘোর কেটে যাচ্ছে? সব বড় ক্ৰাইম এক ধরনের ঘোরের মধ্যে করা হয়। ঘোর কেটে গেলে ক্রিমিন্যালরা কিছু করতে পারে না। তাদের মন সাধারণ মানুষের চেয়েও তরল অবস্থায় চলে যায়, অল্পতেই তারা আবেগে অভিভূত হয়। মন্টানা শহরের সেই কুখ্যাত খুনীর কথাই ধরা যাক। কী নাম ছিল যেন-জন-রেমন্ড? নাকি জেনি-রে। জেনি-রেই হবে। মেয়েলি ধরনের নাম। ঘঘরের মধ্যে চলে গেলে গলায় বেল্ট পেঁচিয়ে খুন করত। নারী-পুরুষ-শিশু-বৃদ্ধ কোনো বাছ বিচার ছিল না। ধরা পড়বার পর পুলিশ যখন জানতে চাইল, কেন খুন করতে? সে পাইপ টানতে-টানতে হাসিমুখে বলেছিল, মরবার সময় লোকগুলি কেমন অদ্ভুত চোখে তাকাত, দেখতে বড় ভালো লাগত।

    অদ্ভুত চোখ বলতে তুমি কী বোঝাতে চাইছ?

    তাদের চোখের দৃষ্টিতে ভালবাসা মাখানো থাকত।

    ভালবাসা?

    হ্যাঁ। ভালবাসা। গভীর ভালবাসা। তুমি না দেখলে বুঝতে পারবে না। মৃত্যু পথযাত্রীর চোখ বড় মায়াময়।

    এই জেন-রেই সুস্থ থাকা অবস্থায় লাল নীল কাগজে মজার মজার ছড়া লিখে ছোট-ঘোট বাচ্চাদের বিলাত।

    Dick dick dick
    My dog is sick
    Her dog is long
    Sing sing a song.

    এক পাবলিশার আবার এই সব ছড়া জোগাড় করে এক বই ছাপিয়ে ফেলল। বইটির নাম Black Rhymes- কালো ছড়া। আমেরিকা হচ্ছে পাগলের দেশ।

    মাহিনের সিগারেট শেষ হয়েছে। সে এসে দলে যোগ দিয়েছে। তার একা-একা সিগারেট খাওয়ার ব্যাপারটা কেউ লক্ষ করে নি দেখে সে বেশ খুশি। সে ফুর্তিবাজের গলায় বলল, কি মারাত্মক চাঁদ উঠেছে দেখেছিস নাকি রে মজিদ?

    মজিদ জবাব দিল না। আকাশের দিকে তাকালও না। এক দল থুথু ফেলল। মাহিন বলল, সুকান্ত বেঁচে থাকলে এই চাঁদ দেখে আরেকটা বিপ্লবী কবিতা লিখে ফেলত। থ্যাংক গড যে মারা গেছে।

    মজিদ এবারো জবাব দিল না। আবার এক দল থুথু ফেলল, মাহিন বলল, কথা বলছি না কেন?

    স্বার্থপর হোটলোকের বাচ্চার সঙ্গে আমি কথা বলি না।

    আমি স্বার্থপর?

    ইচ্ছা করে পেছনে পড়ে গেলি হারামজাদা ছোটলোক।

    আরে একটা সিগারেট কেমন করে জানি পকেটে ছিল আমি জানতাম না-আপ অন গড।

    আবার মিথ্যা কথা বলছিস? প্যাকেট থেকে সিগারেট বের করে আবার প্যাকেটে রেখে দিলি…

    একটাই সিগারেট ছিল। বিশ্বাস কর খালি প্যাকেট। আপ অন গড।

    খালি প্যাকেট কোনো শালা পকেটে রাখে?

    মির্জা সাহেব বিস্মিত হলেন। মজিদের মধ্যে নেতার গুণাবলি চলে এসেছে। দলের সবার দিকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখছে। কে কী করছে না করছে তা সে এখন জানে।

    মাহিন থমথমে গলায় বলল, সিগারেট যদি প্যাকেটে থেকেই থাকে তাতে অসুবিধা কি? আমি কি তোর পয়সায় সিগারেট কিনেছি। গালাগালি করছিস কেন? ফস করে হারামজাদা বলে ফেললি। শালা তুই হারামজাদা বানান জানিস?

    আলম বিরক্ত মুখে বলল, কী শুরু করলি তোরা। চল হাঁটি।

    মাহিন বলল, আমি হাঁটাহাটির মধ্যে নেই। বাসায় চলে যাব।

    আলম বলল, এখন বাসায় যাবি কি? মাত্র বারটা চল্লিশ বাজে। নাইট ইজ স্টিল ইয়াং।

    বারটা চল্লিশ বাজুক বা তেরটা চল্লিশ বাজুক আমি চললাম।

    সত্যি যাচ্ছি?

    হ্যাঁ সত্যি।

    আলম বলল, চল সবাই মিলে চলে যাই। পুলিশে ধরলে মুশকিল। হাজতে চালান করে দিবে। মজিদ, চল যাওয়া যাক।

    তোরা যেতে চাইলে যা।

    তুই একা-একা কী করবি?

    বললাম না একটা খুন করব। দাঁড়িয়ে আছিস কেন চলে যা।

    তুই যাবি না?

    না।

    আর এই ভদ্রলোককে কী করবি?

    নখু বরক, নখু বরক।

    মির্জা সাহেব চমকে উঠলেন। উল্টো কথা আবার ফিরে এসেছে। ছেলেটা কথাও বলছে তীক্ষ্ণ স্বরে, আগের পাগলামী কি আবার ফিরে আসছে। সঙ্গের ছেলে দুটি চলে গেলে ঝামেলা হবে।

    মজিদ বলল, দাঁড়িয়ে আছিস কেন? চলে যা।

    ওরা গেল না দাঁড়িয়ে রইল। মজিদ রেসকোর্সের দিকে হাঁটতে শুরু করা মাত্র তারাও পেছনে-পেছনে আসতে লাগল। মির্জা সাহেব লক্ষ করলেন মজিদ এখন আর পা টেনে-টেনে হাঁটছে না। ব্যথা বোধ নিশ্চয়ই নেই। সে তাহলে ঘরের মধ্যে আছে, ঘোর কাটছে না।

    রেসকোর্সের ময়দানে ঢোকা হল না। বৃষ্টিতে কাদা হয়ে আছে। কাদার উপর হাঁটাহাটি কারো পছন্দ হল না। তাছাড়া জায়গাটা জনশূন্য। বৃষ্টি হবার করণেই হয়ত কেউ নেই। মজিদ বলল, চল ফিরে যাই। করিমের কাছে যাওয়া যায়।

    আলম বলল, করিমের কাছে কী জন্যে? জিন খাবি?

    হুঁ।

    সবাই আবার ফিরে চলল। কেউ কোনোরকম আপত্তি করল না। মাহিন আবার তার ইমার্জেন্সি স্টক থেকে সিগারেট বের করেছে। এবার সে এক ধরায় নি—অন্য দুজনকেও দিয়েছে। মাহিন মনে-মনে আশা করছিল মজিদ রাগ করে সিগারেট নেবে না। তা হয় নি। মজিদ সহজ ভাবেই সিগারেট নিয়েছে।

    দলটা দ্রুত গতিতে হাঁটছে। এত দুত যে মির্জা সাহেব ঠিক তাল মিলাতে পারছেন না। বার-বার পিছিয়ে পড়ছেন। মাহিন তার সঙ্গে-সঙ্গে আসছে।

    মাহিন নিচু গলায় কথা বলা শুরু করল। মির্জা সাহেবের কথা বলতে ইচ্ছা করছে। না তবু বলছেন।

    আমেরিকায় আপনি কী করেন?

    একটা ফার্মের সঙ্গে যুক্ত আছি।

    কী ফার্ম?

    রিসার্চ ফাৰ্ম। ওরা ওয়াটার সলুবেল পলিমার নিয়ে গবেষণা করে। নতুন নতুন প্রডাক্ট তৈরি করে।

    আপনি কি সাইনটিস্ট না-কি?

    হ্যাঁ, তা বলা যেতে পারে।

    বেতন কত পান।

    অনেক।

    অনেকটা কত সেটা বলেন? না-কি বলা যাবে না।

    বলা যাবে না কেন। নিশ্চয়ই বলা যাবে। বৎসরে তিরানব্বই হাজার ডলার পাই।

    ট্যাক্স কাটে না?

    সব কেটে-কুটে এই পাই।

    তিরানব্বই হাজার ডলার মানে বাংলাদেশি টাকার কত?

    জানি না কত।

    হিসেব করে বের করেন কত। বত্রিশ দিয়ে গুণ দেন। ডলার এখন বত্রিশ করে যাচ্ছে।

    মির্জা সাহেব প্রায় সঙ্গে-সঙ্গেই বললেন, প্রায় ত্রিশ লক্ষ টাকা।

    এক বৎসরেই ত্রিশ লক্ষ পান?

    হ্যাঁ। করেন কী এত টাকা দিয়ে?

    মির্জা সাহেব জবাব দিলেন না। মাহিন বলল, আপনার গাড়ি আছে?

    আছে।

    একটা না দুটা?

    দুটা আছে।

    বাড়ি কিনেছেন?

    হ্যাঁ।

    কটা রুম সেই বাড়িতে?

    বলতে পারছি না। দোতলা বাড়ি বেশ কিছু রুম আছে।

    নিজের বাড়িতে কটা রুম তাও বলতে পারছেন না?

    মির্জা সাহেব চুপ করে গেলেন। তিনি মাহিনের গলার উত্তাপ টের পাচ্ছেন। ছেলেটা রেগে যাচ্ছে। চাপা রাগ। চাপা রাগ যে কোনো মুহূর্তে ভয়ংকর রূপে ফুটে বেরুতে পারে।

    বাড়িতে সুইমিং পুল আছে?

    আছে।

    রাজার হালে আছেন তাহলে।

    আর দশটা বিত্তবান আমেরিকানদের মতোই আছি।

    আপনার লজ্জা লাগে না?

    লজ্জা?

    হ্যাঁ লজ্জা। দেশের মানুষ না খেয়ে আছে আর আপনি সুইমিং পুলে সাঁতার কাটছেন।

    তোমার কি ধারণা আমি সুইমিং পুলে সাঁতার কাটা বন্ধ করলে দেশের লোক খেতে পাবে?

    মজিদ হুংকার দিয়ে উঠল, চুপ কর শালা আবার তর্ক করে।

    আমি তর্ক করছি না। প্রশ্নের জবাব দিচ্ছি।

    শালা তোকে প্রশ্নের জবাব দিতে কে বলেছে? এই লালটুস শালাকে খুন না। করলে আমি শান্তি পাচ্ছি না। শালার মুখের দিকে তাকালে গা কাঁপছে। শালা ত্রিশ লাখ টাকা কামাই করে আমাদের মানুষ মনে করছে না। হারামজাদা বজ্জাত।

    মির্জা সাহেবের বুক কেঁপে উঠল। মজিদের উন্মাদ রাগ তিনি টের পাচ্ছেন। এই রাগ বাঁধ দিয়ে ঠেকিয়ে রাখা নদীর প্রবল জলধারার মতো পথ খুঁজে বেড়াচ্ছে। যে কোনো সময় নিজেই পথ বের করে নেবে।

    উনিশশ বাষট্টি সনে নিজেই এ রকম অন্ধ রাগের একটি দৃশ্য দেখেছেন। নীলক্ষেতের লেপ তোষকের দোকানগুলোর কাছে তিনি দাঁড়িয়ে আছেন। এক ভদ্রলোক তার স্ত্রী এবং ছোট মেয়েকে নিয়ে লালরঙের একটা ভোক্সওয়াগনে করে দ্রুত যাচ্ছেন। একটা ছোট বাচ্চা কোনোদিকে না তাকিয়ে দৌড়ে রাস্তা পার হতে গেল। গাড়িতে ধাক্কা খেয়ে ছিটকে পড়ে গেল। প্ৰচণ্ড ব্রেক কষে ভদ্রলোক গাড়ি থামালেন। দরজা খুলে ছুটে গেলেন বাচ্চাটির কাছে। বাচ্চাটাকে রাস্তা থেকে টেনে তোলার আগেই লোকজন তাকে ধরে ফেলল। ঝাকড়া চুলের গোয় হলুদ রঙের মাফলার জড়ানো এক যুবক অন্ধ রাগে চেঁচাতে লাগল-হারামজাদা না দেখে গাড়ি চালায়। হারামজাদার চোখ গেলে দেন। হারামজাদার চোখ দুটো গেলে দেন…। ছেলেটার সঙ্গে-সঙ্গে আরো অনেকে চেঁচাতে লাগল-চোখ গেলে দাও। চোখ গেলে দাও।

    মির্জা সাহেবের মতো আরো অনেকের চোখের সামনে ভয়াবহ ঘটনাটা সত্যি-সত্যি ঘটে গেল।

    আজো এরকম কিছু ঘটবে। অন্ধ রাগের ছায়া মজিদের চোখে মুখে। তার প্যান্টের পকেটে ভয়াবহ একটি অস্ত্র।

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleচৈত্রের দ্বিতীয় দিবস – হুমায়ূন আহমেদ
    Next Article চক্ষে আমার তৃষ্ণা – হুমায়ূন আহমেদ

    Related Articles

    হুমায়ূন আহমেদ

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    ইস্টিশন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    উড়ালপঙ্খী – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    এই বসন্তে – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    এই মেঘ, রৌদ্রছায়া – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    হুমায়ূন আহমেদ

    এইসব দিনরাত্রি – হুমায়ূন আহমেদ

    December 23, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Our Picks

    আসমানীরা তিন বোন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    ইস্টিশন – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025

    উড়ালপঙ্খী – হুমায়ূন আহমেদ

    December 24, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }