Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    সমগ্র কিশোর সাহিত্য – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    September 2, 2025

    ছোটগল্প – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    September 2, 2025

    টেনিদা সমগ্র – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    September 2, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • 🔖
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    Subscribe
    সাইন ইন
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    টেনিদা সমগ্র – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় এক পাতা গল্প790 Mins Read0

    দূরদৃষ্টি

    দূরদৃষ্টি

    কোনো কোনো মানুষ অনেক দূরের কোনো ঘটনা বা জায়গা দেখার দাবি করেন। কখনও স্বপ্নে কখনও আবার হঠাৎ করেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে। যখন দৃশ্যটা দেখেন তখন ওগুলোর কোনো কোনোটা সম্পর্কে কোনো ধারণাই ছিল না তাঁদের। কিন্তু পরে দেখা যায় তাঁর দেখা জায়গাটি আসলেই আছে কিংবা তিনি যে ঘটনাটি ঘটার কথা বলেছেন তা আসলেই ঘটেছে। এমন কাহিনিগুলোকে পাবেন ‘দূরদৃষ্টি’তে।

    ১. হিণ্ডহেডের সেই বাড়ি

    হিণ্ডহেডের সেই বাড়ি

    ইংল্যাণ্ডের সারের হিহেডের এক হাউসকিপার এবারের কাহিনিটি বলেন। বেশ সুন্দরী, স্বাস্থ্যবতী এক মহিলা তিনি। তখন ভদ্রমহিলা থাকেন পশ্চিমের উপকূলীয় এলাকায়। এসময়ই হঠাৎ একদিন দেখলেন, মনে হলো যেন স্বপ্নে, পরের বছর হিহেডের যে বাড়িটাতে উঠলেন সেটিকে। অথচ তখন পর্যন্ত জীবনে কখনও সারে আসেননি, তিনি। তাঁর জানাও ছিল না কখন সারেতে আসবেন। এমনকী তার চোখের সামনে ভেসে ওঠা জায়গাটা যে সারেতে এটাও জানা ছিল না।

    তিনি দেখলেন কেবল একটা লঞি বা কাপড় পরিষ্কারের দোকান। ওটার ভিতরে দাঁড়িয়ে আছেন। কী অদ্ভুত আর বিশাল লাগছিল ওটাকে। জানালা দিয়ে বাইরে তাকালেন। একটা বাড়ি এবং চারপাশের জিনিস পরিষ্কার নজরে এল। তারপরই আস্তেআস্তে সব মিলিয়ে গেল। কেন এসব দেখলেন কিছুই বুঝতে পারলেন না। তাঁর শুধু মনে হলো সাবেকি ধাঁচের ছোট্ট একটা বাড়ির কাছে অস্বাভাবিক বড় একটা লঞি দেখেছেন। আর এই জায়গাটায় জীবনে কখনওই আসেননি।

    ছয় মাস পেরিয়ে গেল। মহিলা ও তাঁর স্বামী পশ্চিমের এলাকা ছাড়বেন স্থির করলেন। হাউসকিপার আর বাগানবিদের চাকরি খুঁজতে লাগলেন দুজনে। তারপরই একটা বিজ্ঞাপনে সাড়া দিয়ে চাকরির জন্য আবেদন করেন। নিয়োগ পাওয়ার পর যখন হিণ্ডহেডে এলেন তখন শীতকাল। আর এখানে এসেই মহিলাটি অবাক হয়ে দেখলেন এটা তো ছয় মাস আগে দেখা সেই জায়গাটি। এই লণ্ডিটা দেখে ভুল হওয়ার কোনো কারণ নেই। এমন বিশাল লঞ্জি সারের আর কোথাও নেই। আর লরি ভিতর থেকে যে বাড়িটা দেখেছেন সেটাই তাঁর গৃহস্বামীর বাড়ি, যেটার তত্ত্বাবধায়ক হয়ে এসেছেন। এমনকি লঞ্জি থেকে চারপাশের সব কিছু যেমন দেখেছেন এখানেও হুবহু তাই দেখলেন। অবাক হয়ে ভাবলেন, ছয় মাস আগেই কীভাবে তাঁর নতুন বাড়ি, লণ্ড্রি এসব দেখে ফেললেন?

    ২. দুর্ঘটনা

    দুর্ঘটনা

    স্কটল্যাণ্ডের এডিনবার্গের মি. এডওয়ার্ড ব্রাফটনের স্ত্রী এবং কর্নেল ব্লাঙ্কলির মেয়ে মিসেস এলিজাবেথ ব্রাফটন এই অভিজ্ঞতাটি জানান। ঘটনাটি ঘটে ১৮৪৪ সালে।

    এক রাতে ঘুম থেকে উঠেই স্বামীকে জাগিয়ে তুললেন ভদ্রমহিলা। বললেন ফ্রান্সে একটা ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটেছে। দুঃস্বপ্ন দেখেছেন ভেবে তার স্বামী বিরক্ত না করে ঘুমাবার পরামর্শ দিলেন। কিন্তু এলিজাবেথ দিব্যি দিয়ে বললেন এটা কোনো স্বপ্ন নয়। বরং হঠাৎ করেই যেন দৃশ্যটা চোখের সামনে ভেসে উঠেছে।

    দুর্ঘটনার ঠিক পর পর একটা বিধ্বস্ত ঘোড়ার গাড়ি দেখেছেন তিনি। বেশ কিছু মানুষ উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছে। একটা শরীরকে তুলে কাছের বাড়িটাতে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপরই দেখেছেন একটা বিছানায় একজন মানুষ শুয়ে আছে। তখনই লোকটাকে চিনতে পারলেন, ডিউক অভ অরলিনস। আশপাশে ডিউকের বন্ধুদের জড় হতে দেখা গেল। এদের মধ্যে রাজা, রাণীসহ ফরাসী রাজ পরিবারের কিছু সদস্যও আছেন। নিঃশব্দে চোখের জল ফেলতে-ফেলতে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে চলা ডিউককে দেখছেন তাঁরা। একজন চিকিৎসককেও দেখা যাচ্ছে। তবে পিছনের অংশ দেখা যাওয়াতে তাঁকে চিনতে পারলেন না। ডিউকের ওপর ঝুঁকে পড়ে নাড়ীর স্পন্দন দেখছেন, অন্য হাতে তাঁর ঘড়ি। তারপরই সব শেষ হয়ে গেল। এলিজাবেথও আর কিছু দেখলেন না। দিনের আলো ফুটতেই যা দেখেছেন তার জার্নালে তা লিখে রাখলেন। যখনকার কথা বলা হচ্ছে তখন বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ ছিল না। এর দুই কি তিনদিন পর টাইমসে এল ডিউক অভ অরলিন্সের মৃত্যু সংবাদ। কিছুদিন পর প্যারিসে বেড়াতে গিয়ে দুর্ঘটনার জায়গাটা দেখে চিনতে পারলেন এলিজাবেথ। আশ্চর্যের ব্যাপার হলো যে চিকিৎসক মৃত্যুপথযাত্রী ডিউকের পাশে উপস্থিত ছিলেন তিনি এলিজাবেথের এক পুরানো বন্ধু। আর যখন ডিউকের বিছানার পাশে ছিলেন তখন কেন যেন এলিজাবেথ আর তার পরিবারের কথাই ভাবছিলেন তিনি।

    এডিনবার্গের একজন নারী কীভাবে প্যারিসের একটা বাড়ির ভিতরে কী ঘটছে তা পরিষ্কার দেখলেন তা এক রহস্য। যেখানে ঘটনাটা অন্য কোনোভাবে জেনে প্রভাবিত হওয়ার কোনো সুযোগই ছিল না, কারণ ওটা সংবাদপত্রেই আসে তার দেখার দুতিন দিন পর। কেউ বলেন প্রকৃতির একটা লুকানো ক্যামেরা আছে। ওই ক্যামেরাতেই আমাদের দৃষ্টির বাইরে ঘটা নানান কিছু ধরে হাজির করা হয় চোখের সামনে। হয়তোবা এক্ষেত্রে এলিজাবেথের জন্য চিকিৎসক বন্ধুর ভালবাসাই প্রকৃতির রহস্যময় ওই ক্যামেরার চাবিকাঠি হিসাবে কাজ করেছে।

    ৩. রাফ মারা গেছে

    রাফ মারা গেছে

    এবারের কাহিনিটি বলেছেন ইংল্যাণ্ডের পশ্চিম ডালউইচের ওয়াডহাসেঁর এক ভদ্রমহিলা। তাঁর জবানীতেই এটা শুনব।

    আমার মৃত স্বামী তার ভাইকে নিয়ে একটা আশ্চর্য স্বপ্ন দেখেছিলেন। তাঁর ভাই মি. রাফ হলডেন তখন আফ্রিকা ভ্রমণ করছেন। ১৮৬১ সালের জুন কি জুলাইয়ের এক সকালে ঘুম থেকে জেগে উঠে ঘোষণা করলেন, রাফ মারা গেছে। আমি বললাম, ওটা নিছকই একটা দুঃস্বপ্ন। আমার কথায় কর্ণপাত না করে ও বলল সে পরপর দু-বার দেখেছে মাটিতে পড়ে আছে রাফ। আর একজন মানুষ তাকে ধরে আছে। পরে তারা খবর পেলেন ঠিক যে সময়ে স্বপ্নে রাফের ভাই তাকে মারা যেতে দেখেছেন তখনই মারা গেছেন ভদ্রলোক। আর একটা বিশাল গাছের নীচে বিশ্বস্ত আফ্রিকান পরিচারকটির হাতে মাথা রেখে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। ওখানেই সমাহিত করা হয়েছে তাকে। হলডেনের পরিবার ওই গাছটি আর চারপাশের এলাকার স্কেচ পাঠায়। ওটা দেখে আমার স্বামী বলেন ঠিক ওখানেই স্বপ্নে মৃত্যুপথযাত্রী কিংবা মৃত রাফকে দেখেছিল।

    ৪. অশুভ ঝড়

    অশুভ ঝড়

    এবারের কাহিনিটি জানিয়েছেন একজন ভদ্রমহিলা। তবে তাঁর নাম প্রকাশ করেননি। তবে লেখার সঙ্গে এলাকার একজন গণ্যমান্য ব্যক্তির চিঠি ছিল, যিনি ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

    ১৯০২ সালের ১৮ মে। আয়ারল্যাণ্ডের কিলারনির সবচেয়ে ঝঞা-বিক্ষুব্ধ ভোরগুলোর একটা এল। উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে প্রবল গতিতে ঝড়ো হাওয়া বইছে। লাফ লিনের তীরে আছড়ে পড়ছে সাদা চূড়ার বিশাল সব ঢেউ। তারপর শুরু হলো ভয়ঙ্কর শিলাবৃষ্টি। মার্বেলের আকারের শিলাগুলো এত দ্রুত আর জোরে পড়ছে, প্রতি মুহূর্তেই মনে হচ্ছে যে কামরাটায় দাঁড়িয়ে আছি তার জানালার কাচগুলো ভেঙে চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে ছড়িয়ে পড়বে। জানালার সামনে দাঁড়িয়ে লেকের ফুসতে থাকা পানির দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছি। কখনও মুষলধারে বৃষ্টি আর ঝড়ো বাতাসের কারণে কুয়াশা সৃষ্টি হচ্ছে। যখন কুয়াশা সরে যাচ্ছে তখন দূরের দ্বীপগুলো নজরে আসছে।

    এরকম একটা বিরতির সময়, সাড়ে বারোটার মত বাজে তখন, জিনিসটা নজরে পড়ল আমার। আমার পাঁচজন বন্ধুও এই কামরাটাতেই পড়ালেখা করছিল। এই তাড়াতাড়ি এসো, একটা নৌকা উল্টে গেল নাকি? আতংকিত কণ্ঠে চিৎকার করে উঠলাম। আমার বন্ধুরা দৌড়ে এল জানালার কাছে। কিন্তু কিছু নজরে পড়ল না তাদের। কিন্তু আমি এখনও পরিষ্কার দেখছি ওটাকে। বললাম, ওটা কাত হয়ে আছে। তলাটা এখন আমাদের দিকে ফিরানো, তবে এ মুহূর্তে নৌকাটা খালি। কিন্তু এবারও আমার বন্ধুরা কিছু দেখতে পেল না। দৌড়ে গিয়ে একজন পরিচারককে বললাম গেটের কাছে গিয়ে লেকে কোনো নৌকা আছে কিনা দেখতে। ওখান থেকে লেকটা বেশ কাছে। শক্তিশালী একটা দূরবীন চোখে লাগিয়ে ঝড়ের মধ্যে রীতিমত যুদ্ধ করে কয়েক মিনিট থাকল সে। কিন্তু কিছুই নজরে এল না তার। সে ফিরে এলে তার বদলে আরেকজন লোককে পাঠানো হলো। কিন্তু তারও কিছু চোখে পড়ল না।

    আমার অস্থিরতা দেখে বন্ধুরা সামনে-পিছনে এসে নানাভাবে জানালা দিয়ে লেকটা পরীক্ষা করতে লাগল। তারপর তাদের একজন আমি যে নৌকাটি দেখেছি তার আকৃতি জানতে চাইল। আমি নৌকাটা কত বড় তা দেখলাম। এবার তারা আমাকে এই বলে আশ্বস্ত করার চেষ্টা করল, এত ঝড়ের মধ্যে আমি যে বর্ণনা দিয়েছি, তেমন একটা পার্টি বোট কোনোভাবেই লেকে নামবে না। তবু তর্ক করে গেলাম, যেমন বলেছি, তেমন একটা নৌকা সত্যি দেখেছি।

    দিন গড়িয়ে সন্ধ্যা এল। আমি বাদে ঘটনাটা মোটামুটি বাকি সবার মন থেকেই মুছে গেল। রাতটাও কাটল আমার অস্থিরতার মধ্যে। সকাল আটটার দিকে পরিচারিকাটি চা নিয়ে এল। সে প্রথম যে কথাটি বলল তা হল, আহ, মিস! কী মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। স্বাভাবিকভাবেই জিজ্ঞেস করলাম, কী দুর্ঘটনা, মেরি?

    একটা নৌকা ডুবে গত সন্ধ্যায় তেরোজন মানুষ মারা গেছে, জবাব দিল সে। খোঁজখবর নিতেই পরিষ্কার হয়ে গেল সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটার দিকে ডারবি গার্ডেনের নৌকা দুর্ঘটনার দৃশ্যটাই পাঁচ ঘণ্টা আগে, সাড়ে বারোটায় দেখে ফেলি আমি।

    মে-র আঠারো তারিখ সন্ধ্যায় সাগরে হারিয়ে যাওয়া নৌকাটা ডোবার স্থান, আকার সব কিছুই আমার দেখার সঙ্গে হুবহু মিলে গেছে।

    ৫. ট্র্যাথমোরের দুর্ঘটনা

    ট্র্যাথমোরের দুর্ঘটনা

    ক্লাইড থেকে যাত্রা করেছিল জাহাজ স্ট্র্যাথমোর। জাহাজের এক নাবিকের বাবা এক রাতে স্বপ্ন দেখলেন বিশাল সব ঢেউয়ে ডুবে যাচ্ছে স্ট্রাথমোর। আর আরও কিছু লোকের সঙ্গে তাঁর ছেলে দুর্ঘটনাস্থলের কাছের একটা মরুময় দ্বীপে নিরাপদে আশ্রয় নিতে পেরেছে। ঘটনাটা তাকে এতটাই নাড়া দিল যে স্ট্র্যাথমোরের মালিককে একটা চিঠি লিখে পুরো বিষয়টা জানালেন। শুরুতে তাঁর এই দাবিকে হেসেই উড়িয়ে দিল মালিক ভদ্রলোক। কিন্তু জাহাজের বন্দরে পৌঁছার সময় যখন পার হয়ে গেল তখন অস্বস্তি শুরু হলো তার। একটার পর একটা দিন পেরিয়ে যেতে লাগল। কিন্তু স্ট্রাথমোরের কোনো সংবাদ নেই। জাহাজটা যেন হওয়ায় মিলিয়ে গেছে।

    এসময়ই জাহাজের এক নাবিকের বাবার চিঠি আর তাতে লেখা দুর্ঘটনার কথা মনে পড়ল মালিকের। জাহাজটা অদৃশ্য হওয়ার একটা যুক্তিযুক্ত কারণের দিকে অন্তত নির্দেশ করছে এটা, ভাবল সে। সঙ্গে সঙ্গে সাগরে থাকা জাহাজগুলোকে স্বপ্নে বা দূরদৃষ্টিতে দেখা যে দ্বীপের কথা বলা হয়েছে তার খোঁজ করার অনুরোধ করা হলো। সাগরে ভেসে বেড়ানো জাহাজের ক্যাপ্টেনদের নানান ধরনের অভিজ্ঞতাতেই পড়তে হয়। কাজেই অনুরোধটা গুরুত্বের সঙ্গে নিলেন তারা। স্ট্র্যাথমোরের বেঁচে যাওয়া লোকেদের সত্যি পাওয়া গেল,আর তাঁদের পাওয়া গেল মরুময় একটা দ্বীপে।

    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40 41 42 43 44 45 46 47 48 49 50 51 52 53 54 55 56 57 58 59 60 61 62 63 64 65 66 67 68 69 70 71 72 73 74 75 76 77 78 79 80 81 82 83 84 85 86 87 88 89 90 91 92 93 94 95 96 97 98 99 100 101 102 103
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleফাউণ্ডেশন অ্যাণ্ড এম্পায়ার – আইজাক আসিমভ
    Next Article ছোটগল্প – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    Related Articles

    নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    সমগ্র কিশোর সাহিত্য – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    September 2, 2025
    নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    ছোটগল্প – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    September 2, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Demo
    Most Popular

    সমগ্র কিশোর সাহিত্য – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    September 2, 2025

    অনুরাধা

    January 4, 2025

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    সমগ্র কিশোর সাহিত্য – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    September 2, 2025

    অনুরাধা

    January 4, 2025

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025
    Our Picks

    সমগ্র কিশোর সাহিত্য – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    September 2, 2025

    ছোটগল্প – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    September 2, 2025

    টেনিদা সমগ্র – নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়

    September 2, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Sign In or Register

    Welcome Back!

    Login below or Register Now.

    Lost password?

    Register Now!

    Already registered? Login.

    A password will be e-mailed to you.