Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    রবিনসন ক্রুসো – ড্যানিয়েল ডিফো

    August 19, 2025

    দ্য দা ভিঞ্চি কোড – ড্যান ব্রাউন

    August 19, 2025

    এঞ্জেলস এন্ড ডেমনস – ড্যান ব্রাউন

    August 19, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • 🔖
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    Subscribe
    সাইন ইন
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    প্রাচীন চীনা দর্শন : লাওসি ও কনফুসিয়াস – হেলাল উদ্দিন আহমেদ

    কনফুসিয়াস এক পাতা গল্প78 Mins Read0

    প্রাচীন চীনা দর্শনের রূপরেখা

    দর্শন বলতে সাধারণত মানুষের জীবনপ্রণালী ও মূল্যবোধের একটি কাঠামোকে বোঝানো হয় যার ভিত্তিতে মানুষ তার জীবন নির্বাহ করে। সনাতন চীনা দর্শনের উৎপত্তি মূলত চৌ রাজবংশের শাসনকালে (খ্রিষ্টপূর্ব ১১শ শতাব্দী হতে খ্রিষ্টপূর্ব ২২১ সাল পর্যন্ত) ‘বসন্ত ও শরৎ’ (খ্রিষ্টপূর্ব ৭৭২-৪৮১ সাল) এবং ‘যুদ্ধরত রাজ্যসমূহ’ যুগে (খ্রিষ্টপূর্ব ৪৭৫-২২১ সাল)। তবে এরও পূর্বেকার প্রাচীন চীনা দর্শনের উপাদানসমূহ ও খুঁজে পাওয়া যায়; উদাহরণস্বরূপ অলৌকিকতার উপর রচিত “ঈ চিং বা ‘পরিবর্তনের বই’-এর কথা এখানে উল্লেখ করা যায়।

    প্রাচীন চীনের প্রথম রাজবংশ ছিল ‘শিয়া’ (খ্রিষ্টপূর্ব ২২তম শতাব্দী হতে খ্রিষ্টপূর্ব ১৭শ শতাব্দী)। এরপর ‘শ্যাঙ’ রাজবংশের শাসনকালে (খ্রিষ্টপূর্ব ১৭শ শতাব্দী হতে খ্রিষ্টপূর্ব ১১শ শতাব্দী পর্যন্ত) সনাতন চীনা ধর্মে মহাশক্তিধর দেবতা শ্যাঙতি ও পূর্বপুরুষদের পূজার পাশাপাশি প্রকৃতির শৃঙ্খলা, বিবর্তন ও ঋতু-চক্রের উপর ভিত্তি করে লোক-দর্শনের প্রচলন ছিল। এই লোক-দর্শনের প্রভাব চীনা ইতিহাসের সকল পর্যায়েই লক্ষ্য করা যায়। পশ্চিমা দর্শন অনুযায়ী সময়ের একমাত্রিক ধারণার বিপরীতে চীনাদের প্রাচীন দার্শনিক ধারণা ছিল বহুমাত্রিক। পরবর্তী চৌ রাজবংশের আমলে রাজ্যের শাসনকার্যে ‘স্বর্গীয় ম্যান্ডেট’ মতবাদ চালু করা হয়, যার মাধ্যমে চৌ রাজবংশের শাসনকে বৈধতা দেওয়া হয়েছিল। এ মতবাদের ভিত্তি ছিল রাজনীতি, ধর্ম ও দর্শন এবং এর মাধ্যমে চৌ শাসনের একটি যৌক্তিকতাও প্রতিষ্ঠা করা হয়।

    দর্শনের শতধারা

    চৌ রাজবংশের শাসনের একটি পর্যায়ে ‘বসন্ত ও শরৎ’ যুগ শুরু হওয়ার সাথে সাথে চিরায়ত চীনা দর্শনের সূচনা হয়। এটা লক্ষণীয় যে প্রাচীন গ্রিক দার্শনিকদের আবির্ভাবও অনেকটা এ সময়েই ঘটে। দর্শনের এ স্ফূরণকে চীনা দর্শনের শতধারা হিসেবেও বর্ণনা করা হয়েছে। বস্তুত এ সময়টা ছিল চীনা দর্শনের স্বর্ণযুগ। এ সময়ে এবং পরবর্তী ‘যুদ্ধরত রাজ্যসমূহ’ যুগে যেসব দার্শনিক ধারার উৎপত্তি হয় তার মধ্যে বিশিষ্টতার দাবিদার ছিল তাওবাদ, কনফুসীয় মতবাদ, আইনবাদ এবং মোসিবাদ। এ সময়ে উদ্ভূত আরো কয়েকটি দর্শন, যেমন কৃষিবাদ, চীনা প্রকৃতিবাদ ও যুক্তিবাদ পরবর্তীকালে তাদের গুরুত্ব ক্রমান্বয়ে হারিয়ে ফেলেছিল।

    তাওবাদ

    তাওবাদ এমন একটি দর্শন যা পরবর্তীতে ধর্মেও রূপান্তরিত হয়েছিল। এর মূল গ্রন্থ হলো খ্রিষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে লাওসি রচিত ‘তাও তে চিং’। তবে চুয়াংসু’র রচনাও একে প্রভাবিত করেছিল। তাও’এর অর্থ পথ। এটা এমন একটি আধ্যাত্মিক সত্তা বা শক্তি যা সমগ্র বিশ্ব-ব্রহ্মান্ডে প্রবাহিত, কিন্তু কখনো সম্পূর্ণরূপে বর্ণনা বা অনুভব করা যায় না। চীনা দর্শনের সকল ধারাই নৈতিক জীবন যাপনের সঠিক পন্থা নিয়ে অনুসন্ধান চালিয়েছে। কিন্তু তাওবাদ একে বিমূর্ত পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। এতে নিষ্ক্রিয়তা, কোমলতা, স্বতঃস্ফূর্ততা ও আপেক্ষিকতার শক্তির কথা বলা হয়েছে। এই দর্শনকে সক্রিয় নৈতিকতার ভিত্তিতে পরিচালিত কনফুসীয় মতবাদের প্রতিপক্ষ মনে করা হলেও তা নিয়ে দ্বিমত আছে। বরং চীনা পন্ডিতদের অনেকেই ‘বাইরে কনফুসীয় মতবাদ আর ভেতরে তাওবাদ চর্চা’র কথা বলেছেন। বিশ্বের মঙ্গলের জন্য গৃহীত মানুষের অনেক প্রয়াসই বাস্তবে অমঙ্গল নিয়ে আসে – এই নিদারুণ বাস্তবতার উপরই তাওবাদ দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছে। প্রকৃতি ও মানুষের উপর সম্ভাব্য ক্ষতিকর হস্তক্ষেপের পরিবর্তে প্রকৃতির বৈশিষ্ট্যসমূহ, পরিবর্তন ও বিবর্তন চক্রের সাথে মানিয়ে নেওয়া এবং স্বর্গের কর্তৃত্ব মেনে নেওয়ার উপরই তাওবাদ সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করেছে।

    কনফুসীয় মতবাদ

    প্রাচীন চীনের মহান শিক্ষক কং ফুসি বা কনফুসিয়াসের (খ্রিষ্টপূর্ব ৫৫১- ৪৭৯) মতামতের ভিত্তিতে এ মতবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর প্রধান গ্রন্থের নাম ‘লুনইউ’ (ইংরেজিতে ‘অ্যানালেক্টস’ বা কথোপকথন)। এটা এমন একটি নৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক চিন্তাধারা যা প্রাচীন যুগ হতে আজ অবধি চীনা সমাজকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে এসেছে। এর প্রভাব পার্শ্ববর্তী দেশসমূহ, যেমন কোরিয়া, জাপান, ভিয়েতনাম, মঙ্গোলিয়া ও লাওসেও দৃশ্যমান। কনফুসিয়াসের মুখ্য ধারণাগুলোর মধ্যে ছিল ‘রেন’ (মানবিকতা); ‘চেংমিঙ’ (নামের সংশোধন; উদাহরণস্বরূপ, যে শাসক অন্যায়ভাবে শাসন করে তাকে সিংহাসনচ্যুত করা যায়); ‘চঙ’ (আনুগত্য); ‘শিয়াও’ (পারিবারিক দায়িত্ব); এবং ‘লি’ (আচার)।

    আইনবাদ

    ‘লিগালিযম’ বা আইনবাদ ছিল একটি রাজনৈতিক দর্শন যা চীনা দার্শনিক হ্যান ফেই ও শ্যাং ইয়্যাঙ উপস্থাপন করেছিলেন। ‘যুগের পরিবর্তনের সাথে পন্থার পরিবর্তন’ নীতির ভিত্তিতে প্রণীত এই দর্শনে আইনের শাসনকে সমুন্নত রাখা হয়েছে। এই দর্শন অনুযায়ী একজন শাসক তাঁর প্রজাদেরকে নিম্নবর্ণিত তিনটি উপাদানের ভিত্তিতে শাসন করবেন: (১) ফা (আইন ও নীতি); (২) ণ্ড (পদ্ধতি, কৌশল, কলা ও শাসনব্যবস্থা); (৩) শি (আইনি বৈধতা, ক্ষমতা ও মহিমা)। চি রাজবংশ (খ্রিষ্টপূর্ব ২২১-২০৬) এ দর্শন গ্রহণ করে একটি সমগ্রতাবাদী সমাজ তৈরির প্রয়াস চালিয়েছিল। যুক্তিবাদীদের মতে মানুষ লোভ ও ভীতি দ্বারা চালিত হয়; তাই তাদের প্রধান লক্ষ্য ছিল: “কঠিন আইন প্রণয়ন কর, তারপর কঠোরভাবে শাস্তি দাও”। শ্যাং ইয়্যাঙ এবং হ্যান ফেই উভয়েই ব্যক্তি বা পরিস্থিতি নির্বিশেষে পরিপূর্ণভাবে আইনের শাসন অনুসরণের পক্ষে ছিলেন। এতে কেবল শাসকদেরই পুরস্কার বা শাস্তি প্রদানের ক্ষমতা ছিল।

    প্রকৃতিবাদ

    ‘ন্যাচারালিযম’ বা প্রকৃতিবাদ (ইন-ইয়্যাং দর্শন নামে পরিচিত) ছিল ‘যুদ্ধরত রাজ্যসমূহ’ যুগের একটি দার্শনিক মতবাদ। এতে প্রাকৃতিক শক্তির দুই রূপ ইন ও ইয়্যাং, এবং প্রকৃতির পাঁচটি মৌলিক উপাদানের সংশ্লেষণ করা হয়েছিল। চৌ ইয়্যান নামক দার্শনিক ছিলেন এ মতবাদের মুখ্য প্ৰবক্তা। তাঁর তত্ত্ব মহাবিশ্বকে প্রকৃতির বিভিন্ন শক্তি ও উপাদান দ্বারা ব্যাখ্যা করার প্রয়াস চালিয়েছে। এর মধ্যে আছে পরস্পর ক্রিয়াশীল ও পরিপূরক শক্তি ইন (শীতল ও ঋণাত্মক) ও ইয়্যাং (উষ্ণ ও ধনাত্মক) এবং প্রকৃতির পাঁচটি মৌলিক উপাদান: জল, অগ্নি, মৃত্তিকা, কাঠ ও ধাতু। এই মতবাদকে তাওবাদের বিভিন্ন ধারণা এবং চীনা চিকিৎসা কাঠামোয় প্রয়োগ করা হয়েছিল।

    মোসিবাদ

    দার্শনিক মোসি’র উদ্ভাবন মোসিবাদ পারস্পরিক কল্যাণে বিশ্বজনীন প্রেমকে উৎসাহিত করেছিল। তার মতে সংঘাত ও যুদ্ধ এড়ানোর জন্য সবাইকে সমভাবে ও নিরপেক্ষতার সাথে ভালোবাসা উচিত। মোসি কনফুসীয় আচারের ঘোরতর বিরোধী ছিলেন এবং এর পরিবর্তে কৃষিকাজ, প্রতিরক্ষা ও শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে প্রাগ্রসর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার পক্ষে ছিলেন। মানুষের ঐতিহ্য অনেকসময় অসামঞ্জস্যপূর্ণ থাকে; তাই কোনটি সে গ্রহণ করবে তা নির্ধারণের জন্য প্রথাবিরোধী পথ-প্রদর্শকের প্রয়োজনীয়তা আছে। এই পথ-প্রদর্শকের উচিত এমন সামাজিক আচরণ উৎসাহিত করা যা সমাজে সর্বোচ্চ কল্যাণ বয়ে আনবে।

    যুক্তিবাদ

    যুক্তিবাদ বা নামবাদের প্রবক্তাদের বিবেচ্য বিষয় ছিল যুক্তি, স্ববিরোধিতা, নাম এবং বাস্তবতা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে কনফুসীয় মতবাদের সাথে এর মিল ছিল। যুক্তিবাদী দার্শনিকদের একজন হুই শি তাওবাদের বিরোধী ছিলেন। আরেকজন যুক্তিবাদী দার্শনিক কংসুনও বিখ্যাত ছিলেন। ধারণা করা হয়, কর্মকর্তাদের পদ ও পদবী এবং তার ভিত্তিতে আচার-অনুষ্ঠান নির্ধারণের ব্যাপারে ঔৎসুক্য থেকে যুক্তিবাদের উদ্ভব হয়। তবে চীনারা যুক্তিবাদের বিভিন্ন ধ্যান-ধারণাকে অবাস্তব মনে করায় এটা খুব বেশিদূর অগ্রসর হয়নি।

    কৃষিবাদ

    কৃষিবাদ ছিল একটি প্রাচীন কৃষিভিত্তিক সামাজিক ও রাজনৈতিক দর্শন যা কৃষকদের মধ্যে সম্প্রদায়গত ঐক্য ও সমতার আদর্শ প্রচার করতো। মানব সমাজ ও সভ্যতা যে কৃষি উন্নয়নের ফলে উদ্ভূত ও বিকশিত হয় এবং চাষবাসের প্রতি মানুষ যে প্রকৃতিগত কারণেই আকর্ষণবোধ করে সেটাই ছিল এ দর্শনের ভিত্তি। কৃষিবাদীরা বিশ্বাস করতো যে একটি আদর্শ সরকারের রাজা নিজে প্রজাদের সঙ্গে কৃষিকাজে অংশগ্রহণ করে। সরকার তার সম্পদ থেকে কৃষিবাদী রাজার বেতন দেয় না। বরং নেতৃত্ব—সে সবার পরিবর্তে কৃষিকাজ থেকে অর্জিত লাভ দ্বারাই সে জীবিকা নির্বাহ করে। কনফুসীয়দের মতো শ্রমের বিভাজনে কৃষিবাদীরা বিশ্বাসী ছিল না। বরং তারা অর্থনৈতিক নীতি প্রণয়নে সমতাভিত্তিক স্বয়ংসম্পূর্ণতাকে সমর্থন করতো।

    1 2 3 4 5 6
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleবরফকল – ওয়াসি আহমেদ
    Next Article আমার ছোটবেলা – কবীর চৌধুরী
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Demo
    Most Popular

    রবিনসন ক্রুসো – ড্যানিয়েল ডিফো

    August 19, 2025

    অনুরাধা

    January 4, 2025

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    রবিনসন ক্রুসো – ড্যানিয়েল ডিফো

    August 19, 2025

    অনুরাধা

    January 4, 2025

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025
    Our Picks

    রবিনসন ক্রুসো – ড্যানিয়েল ডিফো

    August 19, 2025

    দ্য দা ভিঞ্চি কোড – ড্যান ব্রাউন

    August 19, 2025

    এঞ্জেলস এন্ড ডেমনস – ড্যান ব্রাউন

    August 19, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Sign In or Register

    Welcome Back!

    Login below or Register Now.

    Lost password?

    Register Now!

    Already registered? Login.

    A password will be e-mailed to you.