Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    ঘনাদা সমগ্র ৩ – প্রেমেন্দ্র মিত্র

    September 24, 2025

    মহাস্থবির জাতক – প্রেমাঙ্কুর আতর্থী

    September 24, 2025

    হিউয়েন সাঙের দেখা ভারত – প্রেমময় দাশগুপ্ত

    September 24, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    বিচিত চিন্তা – আহমদ শরীফ

    আহমদ শরীফ লেখক এক পাতা গল্প450 Mins Read0

    ঐতিহ্যবোধ ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র

    এতকাল ধরে মানুষ ঐতিহ্যবোধের মহিমা কীর্তন করে এসেছে। ঐতিহ্য-চেতনা মানুষকে এগিয়ে চলার বা আত্মোন্নয়নের প্রেরণা দেয়, এ তো সবারই জানা কথা। কেননা এ অনুভূত সত্য–সেদিক দিয়ে কম-বেশি স্বতঃসিদ্ধ। পূর্বপুরুষের গৌরব থাকলে মানুষ তা বজায় রাখার এবং গ্লানি থাকলে তা আত্মপ্রতিষ্ঠার তথা কৃতির ও কীর্তির গৌরব দিয়ে ঢেকে রাখার কিংবা মুছে ফেলার প্রেরণা বোধ করে–এ-ই সাধারণের বিশ্বাস। কাজেই জীবনে প্রেরণার উৎসরূপে মানুষ পারিবারিক ও জাতীয় ঐতিহ্য স্মরণে রাখবার ও আচরণে প্রকাশ করবার প্রয়াস পায়। তাই ঐতিহ্য ও ঐতিহ্যবোধ মানুষের কাছে খুব মূল্যবান। একে ব্যক্তিক ও জাতিক জীবন-সাধনায় প্রেরণার উৎস, কর্মপ্রচেষ্টার ভিত্তি ও জীবনযাত্রার অবলম্বন হিসেবে গুরুত্ব দেয়া হয়। কিন্তু সম্প্রতি এর নতুন মূল্যায়নের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। নতুন দৃষ্টির তৌলে একে যাচাই করে এর ওজন, উপযোগ ও মূল্য নির্ধারণ হয়ে উঠেছে অপরিহার্য। কেননা আজকাল এটিই মানুষের মনোবেদনা ও মানসিক লাঞ্ছনার অন্যতম প্রধান কারণ। এককালের অমৃত একালে বিষে পরিণতি লাভ করছে, সেকালের বর একালে শাপে রূপান্তরিত হচ্ছে। কেন এবং কেমন করে তা-ই বলছি।

    আগেরকার দিনে সাধারণত ধর্মীয় গোষ্ঠী ও গো-চেতনা ছিল, আর ছিল রাজা ও রাজ্য। কাজেই সে-যুগে অধিকাংশ দেশে বা রাজ্যে নির্বিশেষ ও অবাধ নাগরিকতা (সিটিজেনশিপ) ছিল না। রাজা যে-মতে বিশ্বাসী ছিলেন, সে-মতবাদীরাই ছিল দেশের বা রাজ্যের শাসকজাতি। অন্যেরা ছিল শাসিত। কাজেই বিভিন্ন ধর্ম বা মতবাদীর মিলনে এক জাতি গড়ে উঠতে পারেনি। এরূপ ক্ষেত্রে স্ব স্ব ঐতিহ্য-প্রীতি বিভিন্ন জাতিগুলোকে নিজেদের বৈশিষ্ট্য ও স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখবার প্রেরণা দিত। এ চেতনা শাসক-শাসিতে কিংবা বিভিন্ন ধর্মবাদী প্রতিবেশীতে দ্বেষ, দ্বন্দ্ব ও সংঘাত সৃষ্টির কারণ হত বটে; কিন্তু স্বাজাত্যাভিমান ও স্বাতন্ত্রবোধ তাতে আরো প্রবল ও প্রখর হয়ে উঠত। ফলে দৈহিক, মানসিক ও আত্মিক শক্তি সঞ্চয়ের প্রতিদ্বন্দ্বীসুলভ আকাঙ্ক্ষাও হত তীব্রতর। ইত্যাকার উত্তেজনা ও উদ্দীপনা জাতিগুলোকে অপমৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করত। একসময়ে দাসত্ব-মুক্তও করত। অবশ্য বৈষয়িক ক্ষতি ও পীড়ন থেকে বাঁচতে পারত না। যাহোক সে-যুগ আর নেই, কাজেই সে-যুগের সমস্যাও নেই। কিন্তু তার জের রয়ে গেছে। সে-কথাই এখানে আলোচ্য।

    আগেকার যুগে জাতীয়তার ভিত্তি ছিল ধর্ম, বর্তমান যুগে হয়েছে রাষ্ট্র এবং এটি একান্তভাবে রাষ্ট্রান্তর্গত ভূ-নির্ভর। কাজেই আজকের জাতি গড়ে ওঠে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী, মতবাদী ও নানা গোত্রীয় লোকের সমবায়ে। ফলে সাধারণ না হলে কোনো মত, আদর্শ, ঐতিহ্য কিংবা নীতি সর্বজনগ্রাহ্য হওয়া সম্ভব নয়। কেননা প্রত্যেক মানুষের স্ব স্ব ধর্ম, ঐতিহ্য ও গোত্রপ্রীতি রয়েছে, আরো রয়েছে পরশ্রীকাতরতা। সেজন্যে একের ধার্মিক, ঐতিহ্যিক ও গৌত্রিক আদর্শ ও সংস্কৃতির প্রতি অপরের স্বাভাবিক বিরূপতাও আছে। একেরটা অপরে পসন্দ করে না, তাই সহ্যও করতে চায় না।

    তাই কোনো প্রবল পক্ষ যদি নিজের ধার্মিক কিংবা সাংস্কৃতিক আদর্শ অন্যদের উপর নিছক ভোটের জোরে চাপায়, তাহলে অন্যদের মন ভাঙে। সেই মনঃপীড়া কায়িক নির্যাতনের চাইতে গুরুতর এবং তাতে যে-ক্ষতি হয় তার সঙ্গে কোনো ব্যবহারিক ক্ষতির তুলনা হয় না। কেননা মানুষ ধনে-প্রাণে মরতে রাজি হলেও হতে পারে, কিন্তু মনে মরতে কখনো প্রস্তুত থাকে না।

    কয়েকটি দৃষ্টান্ত নেয়া যাক। জার্মানির ইহুদীদের অন্য কোনো স্বদেশ ছিল না, তারা পুরুষানুক্রমে জার্মান। জনে না হলেও ধনে-মানে তারাই ছিল প্রবল ও প্রধান। কিন্তু সংখ্যাগুরু খ্রীস্টান জার্মানদের কাছে তাদের ধার্মিক ও ঐতিহ্যিক প্রতিপত্তি ছিল না। তাই তারা ছিল মনে কাঙাল। স্বদেশ ও রাষ্ট্রিক স্বজাতির প্রতি তাদের জাগে বিদেশী ও বিজাতিসুলভ বিরূপতা। ফলে জার্মানির স্বার্থ আর তাদের স্বার্থ এক রইল না। প্রথম মহাযুদ্ধে তাই তারা চরম আত্মরতি ও দেশদ্রোহিতা দেখিয়েছে। তবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, মূলত দোষ এদের নয়; দোষ আবেষ্টনীর ও সংখ্যাগুরু খ্রীস্টান জার্মানদের। স্বতন্ত্র ধর্ম, সংস্কৃতি ও গৌত্রিক ঐতিহ্য-প্রীতিই ইহুদীদের মনে, দেশের প্রতি বিরাগ জাগিয়েছিল।

    ধর্মনিরপেক্ষ ভারত-রাষ্ট্রে প্রবলপক্ষের ঐতিহ্যানুগ পতাকা ও লাঞ্ছন গ্রহণ আর বিশুদ্ধ হিন্দিবরণ অহিন্দু ভারতবাসীর মনে নিশ্চয়ই বিরূপতা সৃষ্টি করেছে। যদি রাষ্ট্রের পতাকা চরকা চিহ্নিত হত কিম্বা লাঞ্ছনটি হিন্দুর ধর্ম ও ঐতিহ্য-নিরপেক্ষ হত অথবা গান্ধীজীর হিন্দুস্তানী রাষ্ট্রভাষারূপে গৃহীত হত, তাহলে অহিন্দুও আন্তরিকভাবে হিন্দুর স্বজাতি ও স্বদেশী হয়ে উঠতে পারত। যাদের সহজে আপন করা যেত, এভাবে সংখ্যাগুরুর আত্মরতির ছিদ্রপথে তারা হয়ে রইল পর। কোনোকিছু বিশেষ এক পক্ষের ঐতিহ্যিক কিংবা সাংস্কৃতিক প্রেরণার উৎস হলেই বুঝতে হবে তা অপর পক্ষগুলোর বেদনার কারণ হয়েছে। এ তো নেহাত সহজবোধের কথা। কেননা একে যেখানে নিজের গোত্রীয় গৌরবময় ঐতিহ্যের ও আদর্শের সন্ধান পেয়ে সগর্বে জেগে উঠে, অপরে সেখানে নিজেদের খুঁজে না পেয়ে, নিজেদের আগ্রহ ও আবেগের অবলম্বন না পেয়ে হতাশ হয়। রাষ্ট্রিক, শাসনতান্ত্রিক কিংবা সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে কোনো একপক্ষের গোত্রীয় প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা থাকলে সুইটজারল্যান্ড কোনোক্রমেই এমন উদার ও আদর্শ রাষ্ট্র হতে পারত না। সে অবস্থায় হয়তো গণতান্ত্রিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে দেশটি টিকতই না। অথচ সেদেশে যারা বাস করে তাদের কারুর কারুর দুই থেকে আড়াই হাজার বছরের পুরোনো বিশ্বনন্দিত ঐতিহ্য রয়েছে।

    গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মূল কথা অধিকারের সমতাবিধান–সে সামঞ্জস্য অবশ্যই মানসিক হওয়া চাই। সমাজ ও শাসন সংক্রান্ত আদর্শের বিভিন্নতার কোনো বিশেষ মানস প্রতিক্রিয়া নেই–কারণ, তা একান্তভাবে দলভিত্তিক। একই পরিবারের বিভিন্ন পরিজন বিভিন্ন দলভুক্ত থাকতে পারে। কিন্তু ধর্ম, ঐতিহ্য প্রভৃতি বিষয়ে মানুষের Sentiment ভিন্ন প্রকৃতির এবং মানুষের মানস-সত্তায় এর প্রভাব অপরিমেয়। কাজেই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে দলীয় রাজনীতি ও আদর্শ চলতে পারে, কিন্তু কোনো একপক্ষের ধর্মীয় ও গোত্রীয় আদর্শ কিংবা ঐতিহ্যের আধিপত্য চলতে পারে না। এ-যুগে রাষ্ট্রের দুর্বলতা ও সর্বনাশ যদি কোথাও লুকিয়ে থাকে তবে তা এই ধর্ম, গোত্র ও ঐতিহ্যপ্রীতিপ্রসূত গোঁড়ামির মধ্যেই। এতে অগ্রগতি এবং উন্নতিও ব্যাহত হয়। এ-যুগে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে যা-কিছু হবে, তা সর্বজনীন আগ্রহ ও আবেগের প্রতীকই হবে। নইলে মানস-দ্বন্দ্বের আর তার থেকে বিপদকালে বিপদ বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকবেই। কাজেই এ-যুগের সাধনা পুরাতনের নিছক জের টানাতে নয়, নতুনেরও প্রতিষ্ঠায়—-নিছক ঐতিহ্যানুসরণে নয়, ঐতিহ্য সৃজনে। এ-যুগের শান্তি ও নিরাপত্তা কোনো বিশেষ গোত্রের গৌরববোধে নেই, রয়েছে রাষ্ট্রভিত্তিক জাতি গড়ে তোলার মধ্যেই। আর এক হিসেবে সর্বজনীন মিলনক্ষেত্রে স্ব স্ব গোত্র ও ঐতিহ্যপ্রীতির উগ্র প্রকাশ সংকীর্ণতা, আত্মরতি ও আদিম গোত্রীয় মনোভাবেরই পরিচায়ক। এটি পশ্চাদুখিতারও প্রমাণ। পরমতসহিষ্ণুতা ও উদারতাই এ-যুগের সাধ্য। ক্ষতি স্বীকারের শক্তিতেই মনুষ্যত্বের প্রকাশ, আর বরণ করবার সামর্থ্যেই সংস্কৃতির পরিমাপ। আছে তো রইলই, যা নেই তা অর্জনের প্রয়াসই তো জীবন-সাধনা। প্রাণের স্ফূর্তি, মনের মুক্তি এবং মানের বৃদ্ধি এভাবেই সম্ভব, আর এ-যুগে তা প্রয়োজনও। এ-যুগ স্বাতন্ত্রবোধের নয়, সাকুল্য বোধের–বিযুক্তির নয়, সংযুক্তির। আভিজাত্য গর্বের নয়, গণসংযোগের। ব্যষ্টির নয়, সমষ্টির। পুরোনো দিয়ে ঘট ভরে রাখলে নতুনকে কিছুতেই ঘরে তোলা যাবে না। তাই জীর্ণ পুরোনোকে বর্জন করে সার্থক নতুনকে গ্রহণ করার প্রস্তুতি চাই। ঐকিক মৌলিকের মাহাত্ম্য যা-ই থাক না কেন, এ-যুগে মানব-মহিমা যৌগিক সামগ্রিকতায় অভিব্যক্ত। ব্যষ্টির বাসনা নয়, সমষ্টির প্রয়োজন মিটানোই যুব্রত। জনে জনে জনতা হয় বটে কিন্তু তা অকেজো; গণভোটে হয় গণনেতা, তার শক্তির সীমা নেই।

    ব্যক্তিক স্বার্থ আলাদা হওয়া সত্ত্বেও যেমন প্রীতিপূর্ণ পারিবারিক ও সামাজিক যৌথজীবন অকৃত্রিম এবং বাস্তব; তেমনি ধর্ম, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি পৃথক হলেও ভেদবুদ্ধিহীন একক রাষ্ট্রিক জাতীয় জীবন গড়ে তোলা সম্ভব।

    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40 41 42 43 44 45 46 47 48 49 50 51
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleচট্টগ্রামের ইতিহাস – আহমদ শরীফ
    Next Article আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট – আহমেদ রিয়াজ

    Related Articles

    তসলিমা নাসরিন

    সেইসব অন্ধকার – তসলিমা নাসরিন

    August 21, 2025
    তসলিমা নাসরিন

    আমার প্রতিবাদের ভাষা – তসলিমা নাসরিন

    August 21, 2025
    তসলিমা নাসরিন

    অগ্রন্থিত লেখার সংকলন – তসলিমা নাসরিন

    August 21, 2025
    তসলিমা নাসরিন

    বন্দিনী – তসলিমা নাসরিন

    August 21, 2025
    তসলিমা নাসরিন

    নির্বাসন – তসলিমা নাসরিন

    August 20, 2025
    তসলিমা নাসরিন

    নেই, কিছু নেই – তসলিমা নাসরিন

    August 20, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    ঘনাদা সমগ্র ৩ – প্রেমেন্দ্র মিত্র

    September 24, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    ঘনাদা সমগ্র ৩ – প্রেমেন্দ্র মিত্র

    September 24, 2025
    Our Picks

    ঘনাদা সমগ্র ৩ – প্রেমেন্দ্র মিত্র

    September 24, 2025

    মহাস্থবির জাতক – প্রেমাঙ্কুর আতর্থী

    September 24, 2025

    হিউয়েন সাঙের দেখা ভারত – প্রেমময় দাশগুপ্ত

    September 24, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    • Sign Up
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }