Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    মাসুদ রানা ৪৬৮ – স্বর্ণলিপ্সা

    কাজী মায়মুর হোসেন এক পাতা গল্প393 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    স্বর্ণলিপ্সা – ৪০

    চল্লিশ

    হেঁটে চলেছে রানা ও জেসিকা। চারপাশে কোথাও নেই বাড়ি, কটেজ বা খামার। ডানে গেলেই ভাল হতো, ভাবছে রানা। পাশে নীরবে হাঁটছে জেসিকা। শীতের প্রকোপে আপেলের মত লালচে হয়েছে ওর দুই গাল। কোনও দিকেই নেই জনমানবের চিহ্ন। রানা বুঝল, ওর মত একই কথা ভাবছে মেয়েটা।

    আরও কয়েক মাইল পেছনে ফেলল ওরা। তারপর দূর- পাহাড়ের ওপার থেকে অগ্নিঝড়ের মত ছিটকে এল ভোরের সূর্যের লাল-সোনালি-বেগুনি আলোকচ্ছটা। শুরু হলো মন ভাল করে দেয়ার মত চমৎকার একটা সকাল। কিন্তু রানার মনে হলো আড়াল থেকে কে যেন চরম দুশমনি করছে ওর সঙ্গে। একটু আগেও সময়কে মনে হচ্ছিল ধীরগতি। এখন হাতঘড়ির দিকে চেয়ে বুঝল, বড়বেশি দ্রুত ঘুরছে কাঁটা। আর মাত্র তিনঘণ্টা পর দেখা করতে হবে স্টুয়ার্টের সঙ্গে।

    রানা ও জেসিকা যখন ভাবছে শেষ নেই সীমাহীন এই জঙ্গুলে এলাকার, সেই সময়ে তুষারে ভরা সরু এক পথের শেষে ওরা দেখতে পেল মাঝারি একটা খামারবাড়ি।

    গ্রাম্য এলাকায় পৌঁছে গেছে ওরা। ফাটল ধরা সিমেন্টের চাতালের ওদিকে প্রায় ধসে পড়া বাড়ি। পাথুরে দেয়ালে সবুজ শেওলা। সেই কবে গায়েব হয়ে গেছে জানালার কাঁচগুলো। দু’দিকের ছোট ঘরগুলোও বোধহয় পরিত্যক্ত। রানার মনে হলো, অন্তত তিরিশ বছর আগে এখান থেকে চলে গেছে জমির মালিক। তবে সেটা ভাবতে গিয়েও দ্বিধা এল মনে, কারণ বাড়ির সামনের উঠানে দেখা যাচ্ছে দুটো গাড়ি। প্রথমটা পুরনো এক মরিস মাইনর, অন্যটা চোখকানা প্রাচীন এক ফোক্সভাগেন বিটল। জং ধরে এখানে-ওখানে খসে পড়ছে ওটার বডি। এবড়োখেবড়ো সব গর্তে অনায়াসেই মুঠো ভরে দিতে পারবে রানা।

    ‘ভাবছ এটা কারও বাড়ি?’ জানতে চাইল জেসিকা।

    ‘গিয়ে দেখি।’ ওই দুই গাড়ি কিনে নেয়ার টাকা রানার কাছে আছে। লাগবে যদিও মাত্র একটা। মরিস মাইনরটার দিকেই মন টানছে ওর। দুই পুরনো গাড়ি পাশ কাটিয়ে খামারবাড়ির দরজায় গিয়ে টোকা দিল রানা। অনেকেই অচেনা কারও কাছে গাড়ি বিক্রি করতে রাজি হয় না। কিন্তু হাসিভরা মুখে প্রচুর টাকা নিয়ে কেউ হাজির হলে তার কথা আলাদা। দুই কানের কাছে দুই ঠোঁট নিয়ে বিশাল এক হাসি মেলল রানা। দেখা যাক কী ঘটে।

    বার কয়েক টোকা দিলেও ভেতর থেকে সাড়া দিল না কেউ। এবার আগের তিনগুণ জোরে নক করল রানা। তাতে বাড়ির ভেতর শুরু হলো জুতো পরা পায়ের আট-দশটা ধুপধাপ আওয়াজ। কে যেন চাপা স্বরে বলল, ‘আসছি!’ কয়েক মুহূর্ত পর কয়েক ইঞ্চি খুলে গেল দরজার কবাট। সেই ফাঁকে দেখা দিল মাথা-ন্যাড়া, শুকনো এক মাঝবয়সী লোক। জড়ানো কণ্ঠে বলল সে, ‘কে? জোনাস নাকি?’

    একপলকে রানা বুঝে গেল ড্রাগসে ডুবে আছে লোকটা দরজার ওদিক থেকে ভকভক করে আসছে গাঁজা, চরস ও নানান ড্রাগের ধোঁয়া। জলে ভরা দুই ঝাপসা চোখে দরজার সামনে অচেনা দু’জন মানুষকে দেখে লোকটা বুঝল, এরা কোনমতেই জোনাস নয়। তাতে ভীষণ চমকে গেল সে। টলমল করে আবারও বন্ধ করে দিল দরজা। ফাটা গলায় হেঁকে উঠল, ‘অ্যাই, জলদি পালাও! বাইরে শালার পুলিশ!’

    বাইরে থেকে বলল রানা, ‘ভয় পাবেন না। আমরা পুলিশ নই।’ অর্ধসত্য বলেছে ও।

    কিন্তু ওর কথা সত্যি কি না তা জানার আগ্রহ নেই বাড়ির মানুষগুলোর। হাউমাউ করে উঠেছে সবাই মিলে, কী বলছে বোঝা যাচ্ছে না। আঁউ-আঁউ করে বিশ্রী আওয়াজে কেঁদে উঠল এক নারীকণ্ঠ। আরেকজন ধমকে উঠল, ‘গাধা-শুয়োর কোথাকার, তুই দরজা খুলতে গেলি কেন?’

    জবাবে মধ্যবয়স্ক বলল, ‘ভেবেছি হারামজাদা জোনাস! তুইও তো তাই ভেবেছিলি!’

    ‘জমজমাট পার্টি ভেঙে গেছে,’ শুকনো গলায় বলল জেসিকা।

    কয়েক সেকেণ্ড পর ওরা শুনল খুলে গেছে বাড়ির পেছন দরজা। পায়ের ধুপধাপ আওয়াজ এল ওদিক থেকে।

    দরজা খুলে সামনের ঘরে পা রাখল রানা। মেঝেতে ধুলোভরা ঝুল। দেয়ালে দেয়ালে সবজেটে-ধূসর ফাংগাস- দরজার কাছের দেয়ালে তিনটে পেরেকে ঝুলছে কয়েকটা চাবি। তার ভেতর থেকে মরিস মাইনর গাড়িটার চামড়া দিয়ে তৈরি রিংটা নিল রানা। খুশিমনে বলল, ‘সহজেই পেলাম। গাড়ি চালু হলে বেশিক্ষণ লাগবে না গ্রামে পৌঁছে যেতে।’

    ‘তুমি তো বলেছিলে গাড়ি কিনে নেবে,’ আপত্তির সুরে বলল জেসিকা।

    ‘তাই কিনতাম। কিন্তু ওদেরকে টাকা দিলেই ড্রাগ্‌স্‌ কিনে শরীরের ক্ষতি করবে। আমি অত খারাপ মানুষ নই যে সেটা হতে দেব।’

    ‘কথাটা বোধহয় ঠিক।’

    ওদের অমন ক্ষতি করা একদম অনুচিত।’

    ‘নৈতিক দায়িত্ব আছে না একটা?’

    ‘হ্যাঁ, ঠিক, সেজন্যেই গাড়িটা ধার নিচ্ছি।’

    ‘আমি তোমাকে ভোট দিলাম।’

    বাড়ি থেকে বেরিয়ে এল ওরা। তুষার ও কাদাভরা মাঠে পরের দূরের বাড়ির দিকে ছপছপ শব্দে ছুটছে চারজন পুরুষ ও ছিঁচকাঁদুনে এক মহিলা। পেছনের দু’জন রীতিমত টলছে। দুই মুহূর্ত তাদেরকে দেখে নিয়ে মরিস মাইনরের দরজায় চাবি ঢোকাল রানা। তবে দরজা খোলা। পেছনের সিটে ব্যাগ রেখে স্টিয়ারিং হুইলের সামনে বসল ও। ইগনিশনে চাবি ভরে বিড়বিড় করে বলল, ‘চালু হও, বাছা!’ চাবি মুচড়ে দিতেই সত্যিই খকখক করে কেশে চালু হয়ে গেল মরিস মাইনরের ইঞ্জিন।

    ‘সেরেছে!’ বিড়বিড় করল জেসিকা। ‘চলে যাওয়া এত সহজ নয়!’

    ওর তাক করা আঙুল অনুসরণ করে তাকাল রানা। পালিয়ে যাওয়ার একপর্যায়ে ঘুরে চেয়েছে দুই নেশাখোর। বুঝেও গেছে, ওদেরকে গ্রেফতার করতে আসেনি কেউ। বরং ওদের গাড়িটা চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে দুই বাটপার। ন্যাড়া- মাথা, কাঠির মত চিকন লোকটা কী যেন বলছে সঙ্গীকে। তাতে রেগে গেল তার দোস্ত ভারী শরীরের গণ্ডার। উঠানের দিকে ছুটে এল তারা। তবে আগে ঢুকল টুলশেডে। সেটা মাত্র পাঁচ সেকেণ্ডের জন্যে, তারপর কোদাল আর শাবল হাতে উড়ে আসতে লাগল গাড়িটার দিকে।

    ‘ক্ষতি করতে পারবে না,’ জেসিকাকে ভরসা দিল রানা।

    ‘হয়তো। কিন্তু পিছু নিতে পারবে ফোক্সভাগেনে চেপে।’

    ‘যদি ওটা চালু হয়।’

    ‘এমনিতেই আমাদেরকে পুলিশ খুঁজছে। পেছনে কানা হেডলাইটওয়ালা গাড়ি এলে ধাওয়া করবে স্টুয়ার্টের লোক।’

    ফোঁস করে দীর্ঘশ্বাস ফেলল রানা। ‘দুর্ভাগ্য কাকে বলে!’

    ‘এখন ঠোঁট ফোলাচ্ছ কেন, তুমিই তো ডেকে এনেছ এই পরিণতি।’

    মরিস মাইনরের কাছ থেকে এখনও তিরিশ গজ দূরে ন্যাড়া ও গণ্ডার। ছুটে আসছে মেইলট্রেনের মত। ব্যাগ থেকে ক্রসবো আর নল কাটা বন্দুক নিয়ে গাড়ি থেকে নেমে পড়ল রানা। ওর হাতে দুই ধরনের অস্ত্র দেখে হার্ড ব্রেক কষে থেমে গেল দুই নেশাখোর। ক্রসবো কাঁধে ঝুলিয়ে পুরনো ফোক্সভাগেনের দিকে বন্দুক তাক করেই দুই ট্রিগার টিপে দিল রানা। বিকট ‘বুম!’ আওয়াজে দুই ব্যারেলের গুলি গিয়ে লাগল গাড়িটার পেছনের বনেটে। ক্ষত-বিক্ষত হলো জংধরা ঢাকনি। গর্ত থেকে ঝরঝর করে মাটিতে পড়ছে কালচে মোবিল।

    বন্দুক খুলে ধোঁয়া ওঠা খালি গুলির খোসা মাটিতে ফেলল রানা। নতুন করে ব্যারেলে ভরল তাজা দুটো কার্তুজ। কিন্তু হাত থেকে কোদাল ও শাবল ফেলে ঘুরেই পাঁই-পাঁই করে ফিরতি পথে ছুটছে দুই নেশাখোর। রানার বন্দুকের পরের দুই গুলি লাগল ফোক্সভাগেন গাড়ির সামনের চাকায়। একটা হাব ভেঙে গড়িয়ে গেল দূরে। প্রচণ্ড আওয়াজ মিলিয়ে যাওয়ার পর বন্দুক মেঝেতে নামিয়ে কাঁধ থেকে ক্রসবো নিল রানা। তূণ থেকে তীর নিয়ে আটকে নিল ঠিক জায়গায়। বলল, ‘এবার খুশি?’,

    ‘যা করার তা তো করতেই হবে,’ আড়ষ্ট মুখে বলল জেসিকা।

    ‘বুঝি না তুমি কোন্ জাতের পুলিশ!’ মন্তব্য করল রানা।

    ‘এবার কী?’ গাড়ি থেকে জানতে চাইল জেসিকা।

    ‘ড্রাগ খারাপ, ওদের উচিত ডাক্তারের সঙ্গে দেখা করা, বলেই গণ্ডারের পশ্চাদ্দেশ লক্ষ্য করে ক্রসবোর তীর ছুঁড়ল রানা।

    অন্তত এক শ’ গজ দূরে পৌঁছে গেছে লোক দু’জন। তবে পুচ করে গণ্ডারের নিতম্বের নরম মাংসে গিয়ে বিধল শিকারি তীর। করুণ প্রলম্বিত আর্তনাদ ছেড়ে একহাতে পাছা ধরে দৌড়ের গতি বাড়াল লোকটা। পেছনে বাংলাদেশের জাতীয় পাখি দোয়েলের লেজের মত নাচতে নাচতে চলেছে তীরের পালক।

    ‘তুমি আসলে খুব নিষ্ঠুর লোক,’ বলল জেসিকা।

    ‘এ-কথা বলে আমার নরম মনে কষ্ট দিয়ো না। আসলে ওর ভালর জন্যেই ডাক্তারের কাছে পাঠাচ্ছি।’ বন্দুক কুড়িয়ে নিয়ে গাড়ির পাশে পৌঁছুল রানা। ব্যাগে ক্রসবো আর শটগান রেখে চেপে বসল ড্রাইভিং সিটে। পরক্ষণে রওনা হলো কিনলোকার্ড গ্রামের উদ্দেশে।

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40 41 42 43 44 45 46 47 48 49 50 51 52 53 54
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleধাওয়া – কাজী মায়মুর হোসেন
    Next Article অদৃশ্য ঘাতক – কাজী মায়মুর হোসেন

    Related Articles

    কাজী মায়মুর হোসেন

    অদৃশ্য ঘাতক – কাজী মায়মুর হোসেন

    July 25, 2025
    কাজী মায়মুর হোসেন

    ধাওয়া – কাজী মায়মুর হোসেন

    July 25, 2025
    কাজী মায়মুর হোসেন

    মৃত্যু উপত্যকা – কাজী মায়মুর হোসেন

    July 25, 2025
    কাজী মায়মুর হোসেন

    খুনে ক্যানিয়ন – কাজী মায়মুর হোসেন

    July 25, 2025
    কাজী মায়মুর হোসেন

    মাসুদ রানা ৪৪৮ – মৃত্যুঘণ্টা

    July 25, 2025
    কাজী মায়মুর হোসেন

    মাসুদ রানা ৪৫৮ – মহাপ্লাবন

    July 25, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }