Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    শিশু – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    উপন্যাস রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এক পাতা গল্প53 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    জন্মকথা

    কোথা থেকে এসেছে আমাদের বাঙলা ভাষা? ভাষা কি জন্ম নেয় মানুষের মতো? বা যেমন বীজ থেকে গাছ জন্মে তেমনভাবে জন্ম নেয় ভাষা? না, ভাষা মানুষ বা তরুর মতো জন্ম নেয় না। বাঙলা ভাষাও মানুষ বা তরুর মতো জন্ম নেয় নি। বা কোনো কল্পিত স্বর্গ থেকে আসে নি। এখন আমরা যে-বাঙলা ভাষা বলি এক হাজার বছর আগে তা ঠিক এমন ছিলো না। এক হাজার বছর পরও ঠিক এমন থাকবে না। বাঙলা ভাষার আগেও এ-দেশে ভাষা ছিলো। সে-ভাষায় এ-দেশের মানুষ কথা বলতো, গান গাইতো, কবিতা বানাতো। ভাষার ধর্মই বদলে যাওয়া। মানুষের মুখেমুখে বদলে যায় ভাষার ধ্বনি। রূপ বদলে যায় শব্দের, বদল ঘটে অর্থের। অনেক দিন কেটে গেলে মনে হয় ভাষাটি একটি নতুন ভাষা হয়ে উঠেছে। বাঙলা ভাষার আগেও এ-দেশে ভাষা ছিলো। আর সে-ভাষার বদল ঘটেই জন্ম হয়েছে বাঙলা ভাষার।

    আজ থেকে এক শো বছর আগেও কারো কোনো স্পষ্ট ধারণা ছিলো না বাঙলা ভাষার ইতিহাস সম্পর্কে। কেউ জানতো না কতো বয়স এ-ভাষার। জানতো না কোন ভাষা থেকে জন্ম নিয়েছে বা উদ্ভূত হয়েছে বাঙলা ভাষা। তখন একে কেউ বলতো বাঙ্গালা ভাষা। কেউ বলতো প্রাকৃত ভাষা। কেউ বলতো গৌড়ীয় ভাষা। ভারতবর্ষের একটি পবিত্র ভাষা হচ্ছে সংস্কৃত। সংস্কৃত ভাষার অনেক শব্দ ব্যবহৃত হয় বাঙলা ভাষায়। একদল লোক মনে করতেন ওই ভাষাই বাঙলার জননী। বাঙলা সংস্কৃতের মেয়ে। তবে দুষ্ট মেয়ে, যে মায়ের কথা মতো চলে নি। না চ’লে চ’লে অন্য রকম হয়ে গেছে। তবে উনিশ শতকেই আরেক দল লোক ছিলেন, যাঁরা মনে করতেন বাঙলার সাথে সংস্কৃতের সম্পর্ক বেশ দূরের। তাঁদের মতে বাঙলা ঠিক সংস্কৃতের কন্যা নয়। অর্থাৎ সরাসরি সংস্কৃত ভাষা থেকে উৎপত্তি ঘটে নি বাঙলার। ঘটেছে অন্য কোনো ভাষা থেকে। সংস্কৃত ছিলো হিন্দু সমাজের উঁচুশ্রেণীর মানুষের লেখার ভাষা। তা কথ্য ছিলো না। কথা বলতো মানুষেরা নানা রকম ‘প্রাকৃত’ ভাষায়। প্রাকৃত ভাষা হচ্ছে সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের কথ্য ভাষা। তাঁরা বিশ্বাস করতেন যে সংস্কৃত থেকে নয়, প্রাকৃত ভাষা থেকেই উদ্ভব ঘটেছে বাঙলা ভাষার

    কিন্তু নানা রকম প্রাকৃত ছিলো ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চলে। তাহলে কোন প্রাকৃত থেকে উদ্ভব ঘটেছিলো বাঙলার? এ-সম্পর্কে প্রথম স্পষ্ট মত প্রকাশ করেন জর্জ আব্রাহাম গ্রিয়ারসন। বহু প্রাকৃতের একটির নাম মাগধী প্রাকৃত। তাঁর মতে মাগধী প্রাকৃতের কোনো পূর্বাঞ্চলীয় রূপ থেকে জন্ম নেয় বাঙলা ভাষা। পরে বাঙলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশের বিস্তৃত ইতিহাস রচনা করেন ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এবং আমাদের চোখে স্পষ্ট ধরা দেয় বাঙলা ভাষার ইতিহাস। সে-ইতিহাস বলার জন্যে আমাদের একটু পিছিয়ে যেতে হবে। পিছিয়ে যেতে হবে অন্তত কয়েক হাজার বছর।

    ইউরোপ ও এশিয়ার বেশ কিছু ভাষার ধ্বনিতে শব্দে লক্ষ্য করা যায় গভীর মিল। এ-ভাষাগুলো যে-সব অঞ্চলে ছিলো ও এখন আছে, তার সবচেয়ে পশ্চিমে ইউরোপ আর পুবে ভারত। ভাষাবিজ্ঞানীরা এ- ভাষাগুলোকে একটি ভাষাবংশের সদস্য ব’লে মনে করেন। ওই ভাষাবংশটির নাম ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাবংশ বা ভারতী-ইউরোপীয় ভাষাবংশ। এ-ভাষাগুলোকে আর্যভাষা নামেও ডাকা হতো এক সময়। ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাবংশে আছে অনেকগুলো ভাষা-শাখা, যার একটি হচ্ছে ভারতীয় আর্যভাষা। ভারতীয় আর্যভাষার প্রাচীন ভাষাগুলোকে বলা হয় প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার প্রাচীন রূপ পাওয়া যায় ঋগ্বেদের মন্ত্রগুলোতে। এগুলো সম্ভবত লিখিত হয়েছিলো জেসাস ক্রাইস্টের জন্মেরও এক হাজার বছর আগে; অর্থাৎ ১০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। এ-সময় আর্যরা আরো নানা “বেদ”ও রচনা করেন। বেদের শ্লোকগুলো খুব পবিত্র; তাই অনুসারীরা মুখস্থ করে রাখতো ওই সব শ্লোক। শতাব্দীর পর শতাব্দী কেটে যেতে থাকে। মানুষ দৈনন্দিন জীবনে যে-ভাষা ব্যবহার করতো বদলে যেতে থাকে সে-ভাষা। এবং এক সময় সাধারণ মানুষের কাছে দুর্বোধ্য হ’য়ে ওঠে বেদের ভাষা বা বৈদিক ভাষা। তখন ব্যাকরণবিদেরা নানা নিয়ম বিধিবদ্ধ ক’রে একটি মান ভাষা সৃষ্টি করেন। ওই ভাষার নাম ‘সংস্কৃত’; অর্থাৎ বিধিবদ্ধ, পরিশীলিত, শুদ্ধ ভাষা। খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ অব্দের আগেই এ-ভাষা বিধিবদ্ধ হয়েছিলো।

    সংস্কৃত ছিলো লেখা ও পড়ার ভাষা। তা কথ্য ছিলো না। তখন ভারতবর্ষে যে-কথ্য ভাষাগুলো ছিলো, সেগুলোকে বলা হয় প্ৰাকৃত জেসাসের জন্মের আগেই তাই পাওয়া যায় ভারতীয় আর্যভাষার তিনটি স্তর। প্রথম স্তরটির নাম বৈদিক বা বৈদিক সংস্কৃত। খ্রিস্টপূর্ব ১২০০ অব্দ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ অব্দ এ-ভাষার কাল। তারপর পাওয়া যায় সংস্কৃত; খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ অব্দের দিকে এটি সম্ভবত বিধিবদ্ধ হ’তে থাকে এবং খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ অব্দের দিকে ব্যাকরণবিদ পাণিনির হাতে এটি চরমভাবে বিধিবদ্ধ হয়। বৈদিক ও সংস্কৃতকে বলা হয় প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা প্রাকৃত ভাষাগুলোকে বলা হয় মধ্যভারতীয় আর্যভাষা। মোটামুটিভাবে খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ অব্দ থেকে ১০০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এ-ভাষাগুলো কথ্য ও লিখিত ভাষারূপে ভারতের বিভিন্ন স্থানে প্রচলিত থাকে। এ-প্রাকৃত ভাষাগুলোর শেষ স্তরের নাম অপভ্রংশ বা অবহট্ঠ অর্থাৎ যা খুব বিকৃত হয়ে গেছে। এ-অপভ্রংশরাশি থেকেই উৎপন্ন হয়েছে বিভিন্ন আধুনিক ভারতীয় আর্যভাষা—বাঙলা, হিন্দি, গুজরাটি, মারাঠি, পাঞ্জাবি প্রভৃতি ভাষা

    ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় একটি অপভ্রংশের নাম বলেন মাগধী অপভ্রংশ। মাগধী অপভ্রংশের আবার তিনটি শাখা। একটির নাম পূর্ব- মাগধী অপভ্রংশ; আরেকটির নাম মধ্য-মাগধী অপভ্রংশ, এবং আরেকটির নাম পশ্চিম-মাগধী অপভ্রংশ। তাঁর আগে এ-ভাগ করেছিলেন জর্জ গ্রিয়ারসন; সুনীতিকুমার অনুসরণ করেন গ্রিয়ারসনকেই। পূর্ব-মাগধী অপভ্রংশ থেকে উদ্ভূত হয়েছে বাঙলা; আর আসামি ও ওড়িয়া ভাষা। তাই বাঙলার সাথে খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আসামি ও ওড়িয়ার। আরো কয়েকটি ভাষারও ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তা রয়েছে বাঙলার সাথে; কেননা সেগুলোও জন্মেছিলো মাগধী অপভ্রংশের অন্য দুটি শাখা থেকে। ওই ভাষাগুলো হচ্ছে মৈথিলি, মগহি, ভোজপুরিয়া। ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ বাঙলা ভাষার উৎপত্তি সম্পর্কে অবশ্য একটু ভিন্ন মত পোষণ করেন। তিনি একটি প্রাকৃতের নাম বলেন গৌড়ী প্রাকৃত। তিনি মনে করেন গৌড়ী প্রাকৃতেরই পরিণত অবস্থা গৌড়ী অপভ্রংশ থেকে উৎপত্তি ঘটে বাঙলা ভাষার। এ- মতটিকে অবশ্য বেশি লোক মানে না।

    জন্মকথা

                 খোকা মাকে শুধায় ডেকে — 
           ‘ এলেম আমি কোথা থেকে , 
      কোন্‌খানে তুই কুড়িয়ে পেলি আমারে । ' 
                        মা শুনে কয় হেসে কেঁদে 
                     খোকারে তার বুকে বেঁধে — 
      ‘ ইচ্ছা হয়ে ছিলি মনের মাঝারে । 
      
                       ছিলি আমার পুতুল - খেলায় , 
                       প্রভাতে শিবপূজার বেলায় 
      তোরে আমি ভেঙেছি আর গড়েছি । 
                     তুই আমার ঠাকুরের সনে 
                       ছিলি পূজার সিংহাসনে , 
              তাঁরি পূজায় তোমার পূজা করেছি । 
      
                     আমার চিরকালের আশায় , 
                     আমার সকল ভালোবাসায় , 
              আমার মায়ের দিদিমায়ের পরানে — 
                     পুরানো এই মোদের ঘরে 
                     গৃহদেবীর কোলের ‘পরে 
                   যে লুকিয়ে ছিলি কে জানে । 
      
                        যৌবনেতে যখন হিয়া 
                            উঠেছিল প্রস্ফুটিয়া , 
               তুই ছিলি সৌরভের মতো মিলায়ে , 
                      আমার তরুণ অঙ্গে অঙ্গে 
                      জড়িয়ে ছিলি সঙ্গে সঙ্গে 
                তোর লাবণ্য কোমলতা বিলায়ে । 
      
                      সব দেবতার আদরের ধন 
                       নিত্যকালের তুই পুরাতন , 
                 তুই প্রভাতের আলোর সমবয়সী — 
                         তুই জগতের স্বপ্ন হতে 
                        এসেছিস আনন্দ - স্রোতে 
                   নূতন হয়ে আমার বুকে বিলসি । 
      
                          নির্নিমেষে তোমায় হেরে 
                           তোর রহস্য বুঝি নে রে , 
                  সবার ছিলি আমার হলি কেমনে । 
                            ওই দেহে এই দেহ চুমি 
                            মায়ের খোকা হয়ে তুমি 
                    মধুর হেসে দেখা দিলে ভুবনে । 
      
                        হারাই হারাই ভয়ে গো তাই 
                          বুকে চেপে রাখতে যে চাই , 
                      কেঁদে মরি একটু সরে দাঁড়ালে । 
                          জানি না কোন্‌ মায়ায় ফেঁদে 
                               বিশ্বের ধন রাখব বেঁধে 
                   আমার এ ক্ষীণ বাহু দুটির আড়ালে । '
    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40 41 42 43 44 45 46 47 48 49
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleক্ষণিকা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    Next Article দুই বোন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    Related Articles

    উপন্যাস বুদ্ধদেব গুহ

    কোয়েলের কাছে – বুদ্ধদেব গুহ

    May 23, 2025
    উপন্যাস সত্যজিৎ রায়

    রবার্টসনের রুবি – সত্যজিৎ রায়

    April 3, 2025
    উপন্যাস সত্যজিৎ রায়

    বোম্বাইয়ের বোম্বেটে – সত্যজিৎ রায়

    April 3, 2025
    উপন্যাস সত্যজিৎ রায়

    রয়েল বেঙ্গল রহস্য – সত্যজিৎ রায়

    April 3, 2025
    উপন্যাস সত্যজিৎ রায়

    যত কাণ্ড কাঠমাণ্ডুতে – সত্যজিৎ রায়

    April 3, 2025
    উপন্যাস সত্যজিৎ রায়

    ফেলুদা এণ্ড কোং – সত্যজিৎ রায়

    April 3, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }