Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    কিশোর গল্প – বুদ্ধদেব গুহ

    বুদ্ধদেব গুহ এক পাতা গল্প310 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    প্যাঁকাও

    প্যাঁকাও

    আমার মায়ের মাসতুতো দাদাদের মামাতো ভাইয়ের নাম প্যাথা বোস৷ প্যাথা বোস-এর আবার সবেধন নীলমণি এক ছেলে৷ তার নাম ম্যাথা৷ এক ছেলে বলে বড়মামার ভীষণই আদুরে৷ প্যাথামামাদের অবস্থাও খুব ভালো৷ বালিগঞ্জে বিরাট লনওয়ালা বাড়ি৷ দেখবার মতো বাগান৷ কত গাছপালা, পাখি, কত রকমের গাড়ি৷ প্রতি বছর The Statesman কাগজের Vintage Ralley-তে বড়মামা যাত্রাদলের সং-এর মতো মেকআপ নিয়ে এক একবার এক একরকম সেজে মান্ধাতার আমলের বেইন্টলি চালিয়ে র‍্যালি করেন৷ আমরা আমাদের গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে হাততালি দিই আর পাড়ার ছেলেদের কাছে রেলা নিই৷ আর এ পাড়ার কোনো ছেলের মায়েরই মাসতুতো দাদার এমন মামাতো ভাই নেই৷ গর্বে আমার পা পড়ে না সেদিন মাটিতে৷

    মায়ের সঙ্গে গত সপ্তাহে ম্যাথাদের বাড়িতে গেছিলাম৷ এ তো আমাদের মতো বাড়ি নয় যে কড়া নাড়লাম বা বেল টিপলাম, অমনি কেউ এসে দরজা খুলল৷ বাইরের গেট বন্ধ৷ অনেক দারোয়ান৷ তারা জেরাতে জেরাতে জেরবার করে দিল৷ শেষে ওখান থেকে ফোন করে আমাদের, মানে আমার মা আর আমার চেহারার বর্ণনা আর নামধাম জানাতে ভিতর থেকে বলা হল, আসতে দেওয়া হোক৷

    প্যাথামামিমা মাকে দেখে মুখ ভেটকে বললেন, কী ব্যাপার! কী মনে করে?

    না, কিছু মনে করে নয়৷ এই মিটকু তোমাদের পাখিগুলো দেখার জন্যে বড় বায়না ধরেছিল৷

    তারপরই বলল, সেদিন তোমাকে যে কী সুন্দর দেখাচ্ছিল কী বলব!

    কোথায়?

    অবাক হয়ে বললেন, গয়নায় মোড়া শরীর আর খুব দামি শাড়ি পরা প্যাথামামিমা৷

    আরে গাড়িতে৷ স্টেটসম্যান কাগজের র‌্যালিতে৷ রানি সেজেছিলেন আপনি৷ রানিদের রানি সাজাটা মানায় না, ঘুঁটেকুড়ুনি সাজলেন না কেন?

    তুমি না! ঘুঁটেকুড়ুনিরা কি রুপোর কাজ করা বেইন্টলি চাপে?

    তা বটে! ভুলেই গেছিলুম৷

    আমি বললাম, ম্যাথাও কোথায়?

    সে তো রাত জেগে ওয়ার্লড কাপ দেখছে৷ ফুটবল৷ এখন ঘুমোচ্ছে৷

    অ৷

    নতুন কোনো পাখি এসেছে? মামিমা?

    কে জানে! ওসব আমি জানি না৷ তবে দাঁড়াও৷

    বলেই, বাগান থেকে একজনকে ডাকলেন, ডেকে বললেন, তোমার বাবু কি নতুন কোনো পাখি এনেছেন?

    এঁজ্ঞে বৌরানি৷ এনেছেন বটে এক গাছা নতুন পাকি!

    কি পাখি? কোথায়? যাও৷ একে নিয়ে দেখাওগে যাও৷

    ম্যাকাও৷

    ম্যাকাও৷

    নাম শুনেই আমি উত্তেজিত হয়ে উঠলাম৷

    আমি জানি, দক্ষিণ আমেরিকার পাখি এরা৷ আরও নানা দেশেও হয়৷

    লোকটা আমাকে নিয়ে গেল পাখির সামনে৷

    মস্ত বড় ঘর পাখির৷ ম্যাকাওরই জন্যে আলাদা৷ আমাদের শোওয়ার ঘরের মতো প্রায়৷ তার মধ্যে ইয়া ইয়া ঠোঁট নিয়ে ম্যাকাও বসে আছে৷ ঘন নীল আর কমলা তার গায়ের রং৷ মোহিত হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম৷

    তারপর ফিসফিস করে বললাম লোকটিকে, ভাই! ছোট ম্যাকাও কি পাওয়া যায়?

    ছোট ম্যাকাও?

    হ্যাঁ৷ মানে গরিবের বাড়ি রাখা যায়৷ টিয়ার মতো খাঁচায়৷

    তা পাওয়া যাবে না কেন! ম্যাকাও অনেক রকমের হয়৷ তবে এ পাখির দাম কত জানো?

    কত?

    তিন লাখ টাকা৷

    একটা পাখির দাম তিন লাখ টাকা? আমার বাবা পঞ্চাশ হাজার টাকার জন্যে হন্যে হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছেন৷

    কীসের জন্যে?

    গুমো হাবড়াতে দাদুর দেড় কাঠা জমি ছিল, তাতে মাথা গোঁজার মতো বাড়ি করবেন বলে৷

    লোকটা হাসল৷ তারপর দু-হাতের তেলোতে মেরে খৈনি খেল৷ একটু হেসে বলল, ঐ বাড়িটা দেখছ?

    কোনটা?

    আরে ঐ যে৷ গারাজগুলার পাশে৷

    হ্যাঁ৷ ছাই রঙের তো!

    হাঁরে বাবা হাঁ৷

    ওইটা হচ্ছে আমাদের বাথরুম আর পাইকানা৷ ও করতেই মালিকের আড়াই লাখ খরচ পড়েছে৷ তোমরা কি খাটা পাইকানাতে থাকবে গুমো হাবড়াতে বাড়ি করে!

    আমার খুব রাগ হয়ে গেল৷ মায়ের কাছে গিয়ে বললাম, চলো৷

    মামিমাকে দেখলাম না৷

    মা বললেন, চল রে খোকা, আমরা চলেই যাই৷ বৌদিদের বাড়ি আজ বিকেলে পার্টি আছে৷ অনেক লোক যাবেটাবে৷ সাজানো গোছানো হচ্ছে৷ এখন আমরা যাই৷ পরে অফিস ছুটি হয়ে গেলে বাসে অনেক ভিড়ও হয়ে যাবে৷ বাস থেকে নেমেও তো হাঁটতে হবে অনেকখানি৷ আজ না রথ! তোর জন্যে তো রথ কিনতে হবে একখানা৷

    আর পাঁপড়ভাজা, ফুলুরি?

    হবে, হবে৷

    ২

    ছোটকাকু অফিস থেকে ফিরলে ম্যাকাও-এর গল্প বললাম চোখ বড় বড় করে৷ দাম শুনে ছোটকাকুর গলাতে রুটি আর আলুর তরকারি আটকে গেল৷ ছোটকাকুর সাইকেলের সঙ্গে একটি ব্যাগ থাকে, আর সাইকেলটা বাইরের ঘরের ভিতরে তুলে রাখা থাকে রোজ৷ সাইকেলটা ঘরে ঢোকাবার আগে রাস্তার গঙ্গার জলের কলে তার চাকা দুটি ভাল করে ধুয়ে নেয়, যাতে মা বকাবকি না করে, তাই৷

    ছোটকাকু বলল, তোকে তো ম্যাকাও দিতে পারব না৷ আজ তোর জন্যে একটা প্যাঁকাও এনেছি৷

    সেটা কী?

    ছোটকাকু ব্যাগ থেকে বের করল, একটা ছোট্ট কাবলি বেড়ালছানা—সাদা, বড় বড় লোম, দারুণ দেখতে৷

    আমি বললাম, বাঃ৷ কিন্তু এত ঠান্ডা কেন? মরে গেছে নাকি?

    মরে যায়নি৷ গায়ে ময়লা ছিল বলে পথের কলের জলে আচ্ছা করে চান করিয়ে নিয়ে এসেছি৷

    মা শুনে বললেন, করেছ কী? বেড়াল এমনিতেই জলকে এড়িয়ে চলে৷ মরে যাবে যে!

    ছোটকাকু বলল, তোমার হাতে আছাড় খেয়ে মরত ময়লা অবস্থাতে নিয়ে এলে৷ সাইকেল পরিষ্কার করা সাবানও ছিল সঙ্গে৷ ওকে আচ্ছা করে সাবান দিয়ে চান করিয়ে এনেছি৷ প্যাঁকাও৷

    মা বললেন, কী যে করো৷ দাঁড়াও একটু দুধ গরম করে আনি৷

    ততক্ষণে আমি প্যাঁকাওকে কোলের মধ্যে নিয়ে খুব আদর করছি৷ ওর চোখ দুটো গোলাপি গোলাপি৷ ভাবলাম কে জানে! ছোটকাকু হয়তো জানে না—আসলে প্যাঁকাও রেওয়ার বাঘের বাচ্চা নয়তো!

    ছোটকাকু বলল, কীরে! তোর ম্যাকাও-এর চেয়ে খারাপ? বৌদির মাসতুতো দাদাদের, বড়মামাদের বাড়ির ম্যাকাও-এর চেয়ে এই প্যাঁকাও কি খারাপ?

    না৷ খুব পছন্দ আমার৷

    ৩

    প্যাঁকাও অনেক বড় হয়েছে৷ আমার বন্ধুদের সঙ্গেও ওর বন্ধুত্ব হয়েছে৷ আমরা ওকে কালীঘাট পার্কে নিয়ে যাই৷ একদিন লেকেও নিয়ে গেছিলাম সকালে সাঁতার কাটার সময়ে৷ জল দেখে ভয় পেয়ে ও দূরে বসেছিল৷ কুকুরগুলো ভারী পেজোমি করে ওকে দেখলেই৷

    একদিন আমি প্যাঁকাওকে নিয়ে আমাদের বাড়ির সামনের রকে বসে আছি৷ এমন সময়ে একটা মস্ত গাড়ি এসে দাঁড়াল বাড়ির সামনে৷ গাড়িটার সামনেটা রইল ফণেদাদার পানের দোকানের সামনে আর পেছনটা রইল কালোবাবুর মনোহারি দোকানে৷ গাড়ি থেকে নামলেন প্যাথামামা৷

    গর্বে আমার বুক ফুলে উঠল৷ পাড়ার সবাই দেখল যে আমাদের বাড়িতেও এত বড় গাড়ি-চড়া মানুষে আসে৷ পটলা, পেঁচি সব জানালার পর্দার ওপর দিয়ে উঁকিঝুঁকি মারতে লাগল৷

    প্যাথামামা বললেন, কী রে ছোঁড়া! তোর ছোটকা আছে?

    এই তো এল৷ মা নেই৷

    চল দেখি৷ তোর মায়ের সঙ্গে দরকার নেই কোনো৷

    আমি উত্তেজনায় দৌড়ে গেলাম ভেতরে৷

    ছোটকা সবে এসে লুঙ্গি গেঞ্জি পরে তক্তপোশে লম্বা দিয়েছিল৷ আমি ধাক্কা দিয়ে ওঠালাম, বললাম, ছোটকা! ছোটকা!

    প্যাথামামাও আমার পেছনে পেছনে ঘরে ঢুকলেন৷

    বললেন, তোমার নাম খগেন নয়?

    হ্যাঁ৷

    তুমিই তো এই মিটকুর ছোটকা? আমাদের যোগেনের ভাই৷ তুমি সেলস ট্যাক্সে কাজ করো না?

    হ্যাঁ, স্যার৷

    ছোটকা তক্তপোশে উঠে বসে বলল৷

    তোমাকে আমার একটা কাজ করে দিতে হবে৷ তোমার ওয়ার্ডে আমার সেলস ট্যাক্সের ফাইল আছে৷ আমার একটা সাহায্যের দরকার৷ ভয় পেও না৷ তোমার দিকটাও দেখব আমি৷ চলো একটু আমার সঙ্গে আমার উকিলের কাছে—তিনি সব বুঝিয়ে দেবেন৷ তোমাদের সঙ্গে আমার ‘আত্মীয়তা গড-সেন্ট’৷ চলো৷

    ছোটকা অফিস থেকে এসে কিছু খায়ওনি৷ মা পাশের বাড়ির মানী মামিমার বাড়িতে গেছে৷ এসে খেতে দেবে৷ কিন্তু ছোটকা কিছু না বলে, আবার প্যান্ট আর শার্টটা পরে নিল৷

    হঠাৎ ছোটকা বলল, প্যাঁকাওকে কোথায় ফেলে এলি?

    তাই তো! উত্তেজনাতে আমি প্যাঁকাওকে রকের উপরেই ছেড়ে চলে এসেছি৷ তখনও রোদ ছিল৷ গরমের দিন৷ ওর গরম লাগাতে কোনো ছায়া খুঁজে সেখানে গিয়ে বসে আছে নিশ্চয়ই৷

    ছোটকা আর প্যাথামামা গাড়ির দিকে এগিয়ে গেল৷ উর্দিপরা গুঁফো ড্রাইভার এসে দরজা খুলে ওদের বসাল৷ ছোটকাকে সামনে বসাল তার পাশে৷ তারপর প্যাথামামা বললেন, চলো, বালিগঞ্জ৷

    এদিকে আমি প্যাঁকাও৷ প্যাঁকাও৷ বলে ডাকতে ডাকতে চারপাশে খুঁজতে লাগলাম৷ না, প্যাঁকাও কোথাও নেই৷ ফণেদার দোকানে খাকি হাফ প্যান্ট পরে বসে যে ছেলেটা সুপুরি কাটে, নাটু, তাকেও শুধোলাম, সেও বলল দেখেনি৷

    মস্ত গাড়িটা স্টার্ট করল৷ প্রচণ্ড আওয়াজ হয় ইঞ্জিনে এইসব বড় গাড়ির৷ এমন সময়ে গাড়ির নীচে সাদা মতো কী একটি দেখলাম আমি৷ চিৎকার করে উঠলাম আমি ‘‘প্যাঁকাও’’ বলে, আর ঠিক সেই মুহূর্তে গাড়িটা এক ঝাঁকি দিয়ে এগিয়ে গেল৷ আমি দেখলাম পেছনের চাকাটা প্যাঁকাও-এর মাথাটা গুঁড়িয়ে দিয়ে চলে গেল৷ রক্তে ভেসে গেল পথ৷

    ছোটকা বলল, পট করে কি একটা আওয়াজ হল না?

    প্যাথমামা বললেন, মাটির ভাঁড়-ফাঁড় কিছু ছিল একটা৷ চাকার নীচে পড়ে ভেঙে গেল৷

    আমি দৌড়ে গিয়ে প্যাঁকাওকে কোলে তুলে নিলাম৷ মাথাটা চেপ্টে গেছে—গোলাপি চোখ দুটোও৷

    আমি দাঁতে দাঁত কিড়মিড় করে বললাম, দেখো প্যাথামামা! বড় হয়ে আমি তোমার ম্যাকাও-এর গলাটা যদি নিজে দু-হাতে মুচড়ে না ভাঙি তাহলে আমার নাম মিটকু নয়৷ তোমার দেনা আমি সুদসুদ্দ মিটিয়ে দেব৷ তুমি দেখো৷ প্যাঁকাও-এর মৃত্যুর বদলা আমি নেবই৷ তুমি তো তোমার বাবার টাকাতে বড়লোক৷ আমি নিজে মেহনত করে বড়লোক হব৷ দেখো তুমি৷ কিন্তু বড়লোক হলেও আমি অসভ্য হব না৷ মানুষকে মানুষ জ্ঞান করব৷ দেখো৷

    —

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleবনবিবির বনে – বুদ্ধদেব গুহ
    Next Article জংলিমহল – বুদ্ধদেব গুহ

    Related Articles

    বুদ্ধদেব গুহ

    বাবলি – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্ৰ ১ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ২ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ৩ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ৪ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    অবেলায় – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }