Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    কিশোর গল্প – বুদ্ধদেব গুহ

    বুদ্ধদেব গুহ এক পাতা গল্প310 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    নিনি, কল্যাণীয়াসু

    নিনি, কল্যাণীয়াসু

    নিনি, কল্যাণীয়াসু,

    তুইই একদিন বলেছিলি যে, তোর মা তোকে বলেছিল যে, আমি কীসব বিটকেল বিটকেল লেখা লিখি৷ মায়ের সব কথাই কি শুনতে আছে! তুই এও আবদার করেছিলি যে কোথাওই বেড়াতে গেলে সেখান থেকে যেন তোকে চিঠি লিখি৷

    আমি তো দার্জিলিং, শিলং, কুলু-মানালি, কেদার-বদ্রী, সিকিম-হিমালয় এসব জায়গা নিয়ে লিখব না৷ ওসব জায়গাতে যে বেড়াতে যাইনি এমন নয়৷ শুধু স্বদেশেই নয়, পৃথিবীর বহু দেশেই ছেলেবেলা থেকে আমার পা পড়েছে৷ কিন্তু সকলেই যেখানে যায়, যা নিয়ে লেখে, সেখানে যেতে বা সেইসব জায়গা নিয়ে লিখতে আমার ভালো লাগে না কোনোদিনই৷ অ্যামেরিকান কবি Robert Frost-এর একটা বিখ্যাত কবিতা আছে : ‘The Road not taken’.

    সেই কবিতার শেষে আছে, ‘‘I had taken the other road and that had made all the difference.’’

    মানে বুঝলি রে নিনি-বোকাই? এখন না বুঝলেও বড় যখন হবি তখন নিশ্চয়ই বুঝবি৷

    ওড়িশার সুন্দরগড় জেলার গভীর জঙ্গল-পাহাড়ঘেরা একটি জায়গার নাম মহুলসুখা, ম্যাঙ্গানিজ মাইনের জন্যে বিখ্যাত৷ ওড়িশার এই সুন্দরগড় জেলা ও বিহারের সিংভূম জেলাতে বেশ কয়েকটি জঙ্গুলে জায়গা আছে যেখানে লাল-নীল নদী বয়ে যায় ঘন জঙ্গলের মধ্যে মধ্যে৷ ম্যাঙ্গানিজ-এর খনি বা খাদান যেখানে আছে, বৃষ্টিতে পাহাড় থেকে নেমে-আসা মাটি-ধোওয়া জল যখন পাহাড়ি নদীতে এসে পড়ে তখন সেই জলের রং লাল দেখায়, আবার যেখানে লোহার খনি বা খাদান থাকে সেখানের পাহাড় থেকে মাটি ধুয়ে নিয়ে আসা জলের রং নীল৷ তাই নদীর রং লাল বা নীল৷

    এই মহুলসুখাতে এসেছি, এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি কয়েকদিন হল৷ এসেছি নিছকই জঙ্গলের মধ্যে থাকব বলেই৷ বড় ভালো লাগছে৷ জঙ্গলের মধ্যে সময় কাটালে তোদেরও ভালো লাগবে কারণ প্রকৃতিই যে আমাদের দ্বিতীয় মা৷

    মহুলসুখা মাইনস-এর আরেকটা নাম ভুতরা মাইনস৷ কালো জলরাশি বুকে নিয়ে ম্যাঙ্গানিজ আকর-এর গুঁড়ো বয়ে নিয়ে ছিপছিপে নদী চলেছে বনবিতানের মধ্যে দিয়ে৷ নদীর নাম কুড়াড়ি৷ তবে জল এখানে লাল নয়, কালোই৷

    মহুলসুখা ম্যাঙ্গানিজ মাইনস-এর গেস্ট হাউসটি একটি পাহাড়ের উপরে৷ খুবই সাদামাঠা বন্দোবস্ত৷ সঙ্গে বাবুর্চিখানা নেই বলে আরোই অসুবিধের৷ নীচের স্টাফ ক্যান্টিন থেকে চা থেকে শুরু করে অন্যান্য খাবারদাবারও সব বয়ে নিয়ে আসে চৌকিদার, ফলে ঠান্ডা হয়ে যায়৷ তবে জঙ্গলে যেতে পারলে ও থাকতে পারলে এইসব ছোটখাটো অসুবিধা গায়ে মাখলে চলে না৷ খাওয়া না হয় একটু কমই হল, আরাম-বিলাসও না হয় নাই হল কিন্তু জঙ্গলের মধ্যে তো থাকা হল৷ সেটাই তো মস্ত লাভ৷

    আমি মহুলসুখাতে গেছিলাম বড়বিল থেকে, বড়জামদা হয়ে জিপে করে৷ রাউরকেল্লা থেকেও আসা যায়৷

    বাংলোর বারান্দাতে বসে তোকে চিঠি লিখছি৷ হাওয়াটা ঝড়ের মতো বইছে৷ বিহার ওড়িশার পাহাড়ে জঙ্গলে এপ্রিল মাসে যেমন বয় আর কী! হাওয়াটা ক্রমশই জোর হচ্ছে৷ লোহা আর ম্যাঙ্গানিজের আকরের গুঁড়ো-মাখা লাল মাটির মিহি আস্তরণ উড়ে চলেছে প্রচণ্ড বেগে মাইক স্যাটোর ফরমুলা রেসিংকারের মতো৷ আর উপরের স্তরে উড়ে চলেছে পাতারা, ছোটকি ধনেশ কী টিয়ার ঝাঁকের চেয়েও অনেক বেশি গতিতে৷ নানারঙা পাতা, শাল গাছের পাতা, আমের পাতা, শিমুলের পাতা, পলাশের ঝরা পাপড়ি, বয়েরের পাতা, জংলি কাঁটালের পাতা, কুসুম গাছের পাতা ঝাঁক ঝাঁক তিরের মতো উড়ে চলেছে৷ আর তারও উপরে উড়ছে ডিগবাজি খেতে খেতে, গিলিরি আর মুতুরি আর না-নউরিয়া ফুলেদের ফিনফিনে পাপড়ি৷ আঃ কী ভালো যে লাগে!

    এই মহুলসুখা ছাড়িয়ে, কুড়াড়ি নদী পেরিয়ে অনেক পাহাড়ে উঠে এবং নেমে জিপে করে প্রথমদিনই খান্ডাধারে গেছিলাম৷ তখনও কোথায় যে শেষ পর্যন্ত থাকব সে সম্বন্ধে মনস্থির করিনি৷ মহুলসুখার ম্যাঙ্গানিজ মাইন বেসরকারি কিন্তু খান্ডাধারের লৌহ আকরের খাদান সরকারি৷ ম্যানেজারের নাম বিশ্বল সাহেব৷ ক্রিমসন-রঙা হাওয়াইন শার্ট পরে অফিসে কাজ করছিলেন৷ তিনি নাকি বড়বিলের বাংলা বইয়ের লাইব্রেরি থেকে বই আনিয়ে নিয়মিত পড়েন৷

    শিক্ষিত ওড়িয়াদের মধ্যে অধিকাংশই বাংলা পড়তে পারেন যে শুধু তাই নয়, বাংলা সাহিত্যর খুবই ভক্ত৷ এই কথা জানলে তাঁদের উপরে বাঙালি হিসেবে আমার ভক্তি বাড়ে এবং আমাদের নিজেদের উপরে কমে৷ আমরা কি কেউই ওড়িয়া বা অহমিয়া সাহিত্য পড়ি? হিন্দি বা উর্দুতেও অনেকই ভালো সাহিত্য রচিত হয়, যদি বিহারি সাহিত্য বলে তেমন কিছু নাও থাকে৷ তবে ওড়িয়া আর অহমিয়া ভাষার সাহিত্যর মান বেশ ভালো৷ আমরা জাত হিসেবে কোনো বিশেষ কারণ ছাড়াই এতটাই উচ্চমন্য যে, আমরা আমাদের প্রতিবেশীদের সম্বন্ধে কোনোদিনই তেমন উৎসাহ পোষণ করিনি, তাঁদের জানবার চেষ্টা করিনি, ভালোবাসার তো নাইই৷ উলটে অকারণেই আমাদের ঘোর অজ্ঞতাতে তাঁদের নানাভাবে অপমান করেছি৷ অবশ্য আজকে সেই অপরাধের পাপ কড়ায় গণ্ডায় স্খালন করছি আমরা এবং হয়তো আমাদের পরের প্রজন্মেরও তা করতে হবে৷ আমরা জাত হিসেবে কূপমণ্ডূকও বটে৷ কুণ্ডু স্পেশাল বা বিভিন্ন রাজ্যের পর্যটন দপ্তরের নানা ট্যুওরে সেই সব রাজ্য বুড়ি ছোঁওয়ার মতো করে ছুঁয়ে এসে আমরা মনে করি আমরা দারুণ ভ্রমণমনস্ক৷ কিন্তু ভ্রমণ কাকে যে বলে, সেটাই আমাদের মধ্যে কম মানুষ জানি৷ শারীরিকভাবে কোথাও না গিয়েও বাড়ি বসেও মানসভ্রমণ করা যায় কিন্তু ভ্রমণ কী করে করতে হয় তা শিখতে হয়৷ কোনো স্কুল-কলেজে এই বিদ্যা শেখানো হয় না, হয়তো হবে কোনোদিন৷ কিন্তু ভ্রমণের এই ওরিজিনাল কায়দাতে আমি রপ্ত হয়েছি আমার ছেলেবেলা থেকে৷ এ কথা জেনে আহ্লাদবোধ করি, গর্ব বোধ না করলেও৷

    এই খান্ডাধারে খুব সুন্দর একটি জলপ্রপাত আছে৷ অনেক দূর দূর থেকে মানুষ চড়ুভাতি করতে আসেন এখানে৷

    যেদিন আসি এখানে, সেদিনই মালপত্র জিপ থেকে না নামিয়ে সোজা খান্ডাধারেই চলে গেছিলাম৷ যেখানে মন করবে সেখানেই থাকব বলে৷ খান্ডাধার-এই থাকতে পারতাম আমি৷ কারণ এখানের সরকারি অতিথি-ভবনটি ছোট হলেও অনেক আরামদায়ক৷ কিন্তু ভেবে দেখলাম যে মহুলসুখাতেই থাকা ভালো অসুবিধে সত্ত্বেও৷ কারণ মহুলসুখা অনেকই জংলি মালভূমির খান্ডাধারের চেয়ে৷ সেই কারণেই বড়বিলের মিত্র এস. কে. লিমিটেডের ব্যানার্জি সাহেব আমাকে মহুলসুখা মাইনস-এর অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মিশ্র সাহেবের জিম্মাতে এই পাহাড়চুড়োর বাংলোতে সন্ধের মুখে মুখে গরমে কাতর, তৃষ্ণায় চিঁক-চিঁক-চিঁক করে শিস তুলে ডাকা ঝুড়িভর্তি মুরগিদের এবং আমাকেও মহুলসুখাতেই নামালেন৷

    তখন আমদের অবস্থাও কাঁচা লাল পথে দীর্ঘ ভ্রমণের পর লাল ধুলোর আস্তরণে বিজয়া দশমীর বিকেলে সিঁদুর খেলা সধবাদের মতো৷ ব্যানার্জি সাহেব আমাকে এক মুঠো ম্যালেরিয়া-নিবারণী বড়ি দান করে চলে গেলেন৷ জিপের লাল টেইল লাইট দুটো অন্ধকারের মধ্যে চড়াই-উৎরাই করতে করতে হারিয়ে গেল৷

    এখান থেকে বড়জামদা বা রাউরকেল্লা যেতে হলে, যাদের জিপ নেই, তাদের যেতে হবে কইরা অথবা বারসূঁয়া৷ বারসূঁয়া মহুলসুখা থেকে প্রায় সতেরো-আঠারো মাইল ঘন জঙ্গলের মধ্যের পথে৷ এই বারসূঁয়াতে হিন্দুস্থান স্টিল-এর লোহার খাদান আছে৷ মালগাড়ির বড় বড় ওয়াগনের রেক ভর্তি হয়ে লৌহ-আকর চলে যায় এখান থেকে রাউরকেল্লাতে৷ টাটানগর-গুয়ার এই রেলপথটির দৃশ্য ভারী সুন্দর, বারকাকানা-ডালটনগঞ্জের রেলপথেরই মতো সুন্দর৷ এই পথেই পড়ে বাদামপাহাড়৷ সুন্দর নাম নয়? একটি ছোট গল্প পড়েছিলাম অনেকদিন আগে, নাম ‘‘বাদামপাহাড়ের যাত্রী’’৷

    মহুলসুখাতে আসতে হলে, জিপে করে বড়বিল বা রাউরকেল্লা বা বড়জামদা থেকে, পথে একটি ভারী সুন্দর উপত্যকা পড়ে, সুন্দর পাহাড়ি নদী কুড়াড়ি বয়ে গেছে তার বুকের উপর দিয়ে৷ জায়গাটির নাম সারকুন্ডা৷ বন্ধ হয়ে যাওয়া একটি খাদান আছে এখানে৷ ম্যাঙ্গানিজের৷

    এখানের অধিকাংশ আদিবাসী, যারা এইসব খাদানে কুলি-কামিনের কাজ করে, জাতে মুন্ডা এবং হো৷ বেশ উঁচু একটি পাহাড়ের উপরে তাদের মুখ্য বাসস্থান ভুতরা বস্তি৷ যে বস্তির নামেই মহুলসুখার আরেক নাম ভুতরা মাইনস৷

    চৈত্র শেষে বা বৈশাখে এলে দেখতে পাবি পাহাড়ে দাবানলের মালা৷ লাল ফুলে গাঁথা৷ এই সময়ে কোন পাহাড়ের সঙ্গে যে কোন পাহাড়ের মালা বদল হয় তা এই বন-পাহাড়ের দেবতারাই জানেন৷

    যখনই সময় বা সুযোগ হবে তখনই এই মহুলসুখা বা খান্ডাধার বা বারসূঁয়া বা সারকুন্ডার বা কইরার মতো জায়গাতে চলে আসবি বেড়াতে৷ যে সব জায়গাতে সকলেই যায়, ভ্রমণ-সংক্রান্ত পত্রপত্রিকাতে যে সব জায়গা বহু বিজ্ঞাপিত এবং বহু আলোচিত, সেই সব পথ, জায়গা এমনকি বন বাংলোও এড়িয়ে যাবি৷ বনে আসতে হয় একা৷ একেবারেই একা৷ এবং কোনো বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে নয়৷ তবেই না বন তোর কাছে মন খুলবে!

    ‘মহুলসুখার চিঠি’ নামের একটি বইও আছে৷ প্রাপ্তবয়স্কদের বই৷ আনন্দ পাবলিশার্স থেকে প্রকাশিত৷

    প্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তমনস্ক হয়ে সেই বইটি অবশ্যই পড়বি৷

    ইতি—তোর বিটকেল কাকু

    কলকাতা ২৮/৭/২০০০

    —

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleবনবিবির বনে – বুদ্ধদেব গুহ
    Next Article জংলিমহল – বুদ্ধদেব গুহ

    Related Articles

    বুদ্ধদেব গুহ

    বাবলি – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্ৰ ১ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ২ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ৩ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ৪ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    অবেলায় – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }