Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    কিশোর গল্প – বুদ্ধদেব গুহ

    বুদ্ধদেব গুহ এক পাতা গল্প310 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    আলোকঝারির চিতাবাঘ

    আলোকঝারির চিতাবাঘ

    আসামের এদিকটাতে আগে আসিনি৷ বেশ লাগছে জায়গাটা৷ একপাশে আলোকঝারির পাহাড়শ্রেণি আর একপাশে লালমাটি পাহাড়ের লাজ রক্তিম হাতছানি, আর আরো দূরে আছে পর্বতজুয়ার৷ বাংলো থেকে আট মাইল হাঁটতে হয়, পথে সাঁওতাল সর্দারের বাড়ি পড়ে৷ আরও এগিয়ে আমঝোর, সবুজ শালবনে ঘেরা পাহাড়ে-পাহাড়ে সাঁওতালদের গাঁ, সবজি বাগান, ছবির মতো চোখে পড়ে আসা-যাওয়ার পথে৷

    অনিমেষ সঙ্গে এসেছিল৷ শিকার করার চেয়ে ওর শিকার দেখার শখ বেশি৷ দিন কয়েক সঙ্গে থেকে ও কলকাতায় চলে গেছে৷ আমায় থাকতে হয়েছে গ্রামবাসীদের অনুরোধে, আলোকঝারির চিতাটির ঝামেলা সইতে৷ দিনে-দিনে অত্যাচারী হয়ে উঠছে চিতাটা৷ আজ এর ঘর থেকে ছাগল নিয়ে যায়, কাল গোয়ালে ঢুকে গরু মারে, পরশু হাট ফিরতি গাঁ-এর লোকেদের থাবা বসায়৷ এমনি উপদ্রবে বাতিব্যস্ত হয়ে উঠেছিল লোকজনেরা৷ তাদেরই অনুরোধে আমায় প্রতিশ্রুতি দিতে হয়েছে যে, তাদের শত্রু দমনে যথাসাধ্য চেষ্টা করব৷

    দিন দশেক আছি এখানে৷ লালমাটিতে তিনটি চিতল হরিণ পেয়েছি, আর বনশুয়োর গোটা পাঁচেক পর্বতজুয়ারে৷ সাঁওতালেরা ভারী আমোদে খাওয়া-দাওয়া করছে, অনিমেষের সঙ্গেও কিছু মাংস রওয়ানা হয়েছে কলকাতায় প্লেনে চড়ে৷

    চিতাটির খোঁজ-খবর করছি৷ ঢোল দিয়েছি যদি কোনো জানোয়ার মারা পড়ে চিতার হাতে, সঙ্গে-সঙ্গে যেন খবর আসে আমার কাছে, পাঁচ টাকা বকশিশ মিলবে তবে৷ এখানকার যে লোক এমন দু’মাইল হাঁটাকে একটা বিষম দায় মনে করে, তাদের গরু-ছাগল মারা পড়লেও খুব কম লোকই এসে খবর দেবার কষ্টটুকু স্বীকার করতে চায়৷

    ধূর্ত চিতাটার নাগাল মেলা ভার৷ তাই খবরের আশায় থাকি, সকাল-বিকেল বন্দুক কাঁধে করে তিতির আর বনমুরগি মেরে বেড়াই, আর দুপুরে রবীন্দ্রনাথের কাব্য পড়ি৷

    সেদিন আলোকঝারির মেলা৷ পাহাড়ের বুকে মহামায়ার পীঠ৷ দলে-দলে পাহাড়ি লোক আসে পুজো দিতে—অসংখ্য বলি পড়ে৷ অনেক ছাগল আর আরো অনেক কবুতর৷ নির্জন পাহাড়টার বুকের মাঝে আলোড়ন ওঠে একটা, দূরে শোনা যায় চেঁচামেচি, হৈ-চৈ, সাঁওতালি বেদের কবুতর ফেরি করার চিৎকার৷ মেলা দেখতে গিয়েছিলাম৷ বসুমাতারীর দোকানে হঠাৎ ঝুমরুর সঙ্গে দেখা৷ ও বলল, সাহেব, এখুনি আপনার কাছে যাচ্ছিলাম৷ আজ শেষ রাতে মোদের গাঁয়ে গান্তিয়ার বাড়ি গরু মেরেছে একটা সেই দুশমন চিতাটা৷ জিজ্ঞেস করলাম, বাঘে খাওয়া গরুটাকে পাতাটাতা চাপা দিয়ে রেখেছো তো? শকুন পড়লে কিন্তু বাঘ আর আসবে না৷ ও ঘাড় নাড়লে৷ তখন দশটা বাজে৷ ওকে বললাম, চল আমার সঙ্গে বাংলোতে৷ সেখানে বসে যা-যা দরকার, সেগুলো ভালো করে বুঝিয়ে দিলাম ওকে আর বললাম, গরুটা থেকে হাত পনেরো দূরে একটা ভালো গাছ দেখে মাচা বাঁধতে৷ আমি তিনটের সময় যাব৷ নমস্কার করে ঝুমরু চলে গেল, আমি আমার আদরের ৩৭৫ ম্যানলিকারটাতে তেল দিতে বললাম৷ চান-খাওয়া সেরে, ইজিচেয়ারে গড়িয়ে নিলাম একটু, তারপর কফির পাট সেরে দুটোর সময় বেরিয়ে পড়লাম রাইফেল আর হেডলাইটটা নিয়ে৷

    ঝুমরুর গাঁ-এর নাম তিনতিরা৷ মাইল পাঁচেক পথ বাংলো থেকে; বৈশাখের খর রৌদ্রে রুদ্র প্রকৃতিকে ভারী নিষ্ঠুরা মনে হয়, মনে হয় তার দেহে কিংবা মনে কোথাও নেই একটু কমলতা৷ তিনতিরা যখন পৌঁছালাম, তখন তিনটে পাঁচ মিনিট৷ ঝুমরু, গান্তিয়া ও গাঁয়ের আরো লোকজন গরুটা দেখিয়ে দিলে আমায়৷ পাহাড় থেকে পাঁচশো’ গজ দূরে পড়ে রয়েছে গরুটা, ওর পিছনদিক থেকে কিছু মাংস খাওয়া৷ গান্তিয়ার ঘর সেখান থেকে শ’ দুয়েক গজ হবে৷ বাঘ এসে গরু ধরতে ওরা শোরগোল তোলে, তাতেই শেষ অবধি জঙ্গলে আর নিতে পারেনি গরুটাকে৷ ওরা মাচা বেঁধেছে একটা শিমুল গাছে৷ গাছটা একেবারেই ন্যাড়া৷ শুক্লপক্ষের রাত, পূর্ণিমার কাছাকাছি সন্ধে হতেই ফুটফুটে জ্যোৎস্নায় ন্যাড়া গাছে বসে আর যাই হোক, চিতার দৃষ্টি এড়ানো অসম্ভব৷

    চারদিক ঘুরে দেখলাম৷ গান্তিয়ার ঘরের পিছন দিয়ে যে পাহাড়ি নালাটি গেছে তার পাশে একটি শিশুগাছ চোখে পড়ল, নীচটা ঝোপঝাড়ে ভরা৷ ঠিক করলাম, এ গাছের নীচেই বসব মাটিতে, ঝোপের আড়ালে৷ আমার অলিভ গ্রিন রংয়ের পোশাক মিশে যাবে পাতার রঙের সঙ্গে, চিতার চোখ এড়ানো যেতে পারে হয়তো৷ গাছটাতে বসবার সুবিধে থাকলে গাছেই বসা যেত৷ কিন্তু সে গাছটি বড় ঝুপসি, তাতে বসে গুলি ছোড়ার সুবিধে হবে না৷ এদিকে অসুবিধে দাঁড়াল দুটো৷ গরুটি থেকে শিশুগাছটি প্রায় শ’খানেক হাত দূর৷ রাতের বেলা অতদূর থেকে নির্ভুল এইম করা কঠিন হবে৷ তার উপর বাঘ যদি পাহাড় থেকে এ নালা দিয়েই নেমে আসে, তবে একেবারে আমার ঘাড়ে এসে উঠবে৷ জানবার আগেই আমার অবস্থা ওই গরুটার মতোই হবে৷ কিন্তু আর কোনোই উপায় নেই, ঝুঁকি একটু নিতেই হবে৷ ওখানে বসাই ঠিক করলাম৷

    ততক্ষণে চারটে বেজে গেছে৷ আগুন রোদে কোমল লালিমা লেগেছে, সে লালিমা ছড়িয়ে আলোকঝারির বনে-বনে আর পাহাড়ের মাথায়৷ ঝুমরুকে মাচাটা খুলে ফেলতে বলে, গান্তিয়ার বাড়ি চিড়েভাজা আর চা দিয়ে বৈকালিক পর্ব সমাধা করলাম৷

    তখন বেলা যায়-যায়৷ গাঁয়ের লোকদের সন্ধের পর বাইরে বেরুতে, কথাবার্তা কইতে এবং আলো জ্বালাতে মানা করে দিয়ে বসলাম গিয়ে ঝোপের মধ্যে৷ নিজেকে লুকিয়ে রেখেও এইম নেবার সুবিধে পাচ্ছিলাম৷ সামনেটা বেশ পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে৷ হেডলাইট সঙ্গে এনেছি, কিন্তু দরকার হবে বলে মনে হচ্ছে না৷ কাকজ্যোৎস্নায় চারদিক হেসে উঠছে৷ চাঁদের মা বুড়ি সাদা ধবধবে চুল নিয়ে, তার চেয়েও সাদা তুলো পিঁজে চলেছে, আর সেই তুলো আলো হয়ে ঝরে পড়ছে রহস্যময়ী আলোকঝারির পাহাড়ে-পাহাড়ে, বনে-বনে, পথে-পথে৷ কেমন আমেজ লাগে এই মৃদুশীতল আলোর ঝরনাতে৷

    রাত এগিয়ে চলছে, চিতার চিহ্ন নেই৷ তখন সাতটা৷ ‘বৌ কথা কও’ আর সেই নাম-না-জানা খয়েরি রং-এর পাখিটা একটানা ডেকে চলেছে, আর পিছনের নালায় ঝিঁঝিদের কলস্বর৷ মাঝে-মাঝে ভয় করছে বাঘ যদি পিছনের নালা দিয়ে আসে, তবে করবার কিছু থাকবে না৷ নিরুপায় ভাবে করতে হবে আত্মসমর্পণ হিংস্র জন্তুর কাছে৷ হঠাৎ মনে হল গরুটার কাছে কি একটা জানোয়ার দুপায়ে ভর দিয়ে বসে আছে৷ সজাগ চোখে তাকালাম—একটা শিয়াল সুযোগের অপেক্ষা করছে৷ নুড়ি কুড়িয়ে নিয়ে দিলাম ছুড়ে—একলাফে সরে গেল শিয়ালটা৷ কেটে গেল আরো আধঘণ্টা৷ চেয়ে থাকতে-থাকতে চোখ ব্যথা করে৷ এক-এক মুহূর্ত মনে হয় যেন কতদিন৷ এমন সময় পেছনের নালা থেকে একটা অদ্ভুত আওয়াজ পেলাম৷ উৎকর্ণ হয়ে অপেক্ষা করতে লাগলাম শব্দটার জন্যে—আবার সেই শব্দ৷ শুয়োরের শব্দ৷ নালার শটী গাছের ঝাড়ে এসেছে লোভে-লোভে৷ একটি নুড়ি গড়িয়ে দিলাম নালার গা দিয়ে৷ দ্রুত আওয়াজ তুলে শুয়োরটা ছুটে গেল পাহাড়ের দিকে৷ সঙ্গে সঙ্গে বাঘের গুরুগম্ভীর ডাকে বন-পাহাড় চমকিত হয়ে উঠল৷ সর্বনাশ বাঘ তাহলে নালা ধরেই এগিয়ে আসছিল, ভাগ্যে শুয়োরটা এসেছিল, নইলে—৷ কপালে বিন্দু-বিন্দু ঘাম জমে উঠল৷ রাইফেলটাতে একবার হাত বুলিয়ে সামনে তাকালাম৷ ওই তো পাহাড় থেকে বেরিয়ে আসছে—যার জন্যে আমার অপেক্ষা৷ একটু এগিয়ে আসে, আর দাঁড়িয়ে চারদিকে চায়—সন্দিগ্ধ চোখে ঘর-ঘর আওয়াজ করে একটা—সে আওয়াজে বিরক্তি পরিস্ফুট৷ নিঃশব্দে বসে আছি সামান্যতম নড়াচড়াও না করে, আমার ওভাবে মাটিতে দেখতে পেলে কী করে বলা যায় না৷ পায়ে-পায়ে এগিয়ে আসতে লাগল চিতা, ধূর্ত চিতা, গায়ে চাকা-চাকা দাগওয়ালা সেই ভয়ংকর চিতা৷ গরুটার কাছে এসে চারপাশ একবার ঘুরলে, তারপর বাঘটা ঘাড়ের কাছ থেকে আরম্ভ করল খাওয়া৷ কিছুটা খায় আর চোখ তুলে চায়৷ দুর্গন্ধে বাতাস ভরে গেল৷ একটা চকচক শব্দ হল৷ মট করে হাড় ভাঙার শব্দ হল একবার৷ চাঁদের আলোয় রাইফেলের ফোরসাইট চিকচিক করছে৷ খুব সাবধানে রাইফেল তুলে যথাসম্ভব কম শব্দ করে আনসেফ করলাম রাইফেল৷ অতটুকু শব্দেই চিতা খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়াল, তারপর হঠাৎ একলাফে সরে গেল পিছনের ঝোপে৷ বোকার মতো বসে রইলাম কিছুক্ষণ—মিনিট দশেক হবে—আবার সেই ঘরঘরানি শব্দ, আবার এদিক-ওদিক তাকিয়ে অতি সাবধানে এসে খাওয়া শুরু করলে চিতাটা—এবার পেটের কাছ থেকে৷ আবার রাইফেল তুললাম, নিঃশ্বাস বন্ধ করে ঘাড়ে এইম নিয়ে, নিঃশব্দে ট্রিগার চাপলাম৷ রাইফেলের বজ্রনির্ঘোষ ছড়িয়ে পড়ল পাহাড়ে-পাহাড়ে, বনে-বনে, গাঁয়ের লোকের মনে মনে৷ আলোকঝারির চিতা মুখ থুবড়ে পড়ে গেল, আর উঠল না৷ একবার ডাকবারও সুযোগ পেল না সে৷

    তারপর নানান লোকের গলা, বাঁশ কাটার শব্দ, চা-এর পেয়ালার ঠুনঠুন, অন্দরে নারীকণ্ঠের হাস্যরোল, অবশেষে দীর্ঘ শোভাযাত্রা৷ চিতাটি লম্বায় সাড়ে সাত ফুট ছিল৷ চিতা হিসাবে বিরাট৷ ওকে মারার পর শিশুগাছের নীচে দাঁড়িয়ে ওই জায়গাটাকে আমার আরো ভালো লেগেছিল—আরো মধুর, আরো সুন্দর, আরো বিচিত্র৷

    —

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleবনবিবির বনে – বুদ্ধদেব গুহ
    Next Article জংলিমহল – বুদ্ধদেব গুহ

    Related Articles

    বুদ্ধদেব গুহ

    বাবলি – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্ৰ ১ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ২ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ৩ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ৪ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    অবেলায় – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }