Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    কিশোর গল্প – বুদ্ধদেব গুহ

    বুদ্ধদেব গুহ এক পাতা গল্প310 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    জোনস

    জোনস

    এক সময় এই জায়গাটায় অনেক অ্যাংলো ইন্ডিয়ানদের বাস ছিল৷ তাদের মধ্যে অধিকাংশই হয় অস্ট্রেলিয়া, নয় অন্যত্র এখন চলে গেছে৷ যে স্বল্প ক’জন আছে তাদেরও বয়স হয়েছে অনেক৷ বিদেশ থেকে পাঠানো ছেলেমেয়েদের টাকাতেই তাদের কোনওরকমে চলে৷ যেরকম চলে তা না চলারই মতো৷ অধিকাংশরই বয়েস হয়েছে অনেক, তবুও জায়গাটা খুব স্বাস্থ্যকর বলে অধিবাসীদের বয়স বোঝা যায় না৷ এঁরা বলেন, ‘‘হেয়ার উই হ্যাভ ওনলি দ্য এয়ার অ্যান্ড ওয়াটার৷’’

    আমি এক সাহেবের একটি বাংলো ভাড়া নিয়ে এখানে থাকছি কিছুদিন হল৷ এখানের কিছু কিছু বাসিন্দার সঙ্গে পরিচয় ঘটেছে৷ তাঁদেরই মধ্যে কেউ কেউ আমার কাছে আসেন মাঝে মাঝে৷ আমার বাবরচি যা রান্না করে, তাই তাঁরা খুব ভালোবেসে খান৷ তাঁদের খাওয়ার ধরন দেখে বুঝতে অসুবিধে হয় না যে বাড়িতে রোজই সুখাদ্য তাঁরা খান না৷ আমার বাড়ির কাছেই থাকতেন মিসেস কিং৷ তাঁর স্বামী কয়েক বছর আগে মারা গেছিলেন৷ অপরূপ সুন্দরী মহিলা ছিলেন৷ বিকেলে হাঁটতে বেরিয়ে কখনও কখনও তাঁর সঙ্গে দেখা হত৷ সুন্দর করে সেজে, রোদ এড়াবার জন্য মাথায় টুপি পরে তিনি গুটি গুটি পায়ে হেঁটে স্থানীয় কোনও মানুষের বাড়ির দিকে যেতেন৷ দেখা হলেই আমি তাঁকে উইশ করতাম৷ উনি আমাকে উইশ ব্যাক করতেন৷ কখনও কখনও আমার মালির বউকে দিয়ে তাঁকে কেকের অর্ডার করতাম৷ বাড়িতে অসম্ভব ভালো কেক বানাতেন তিনি৷ এবং অর্ডার মতো কেক বানিয়ে রাখতেন৷ আমার মালির বউ গিয়ে টাকা দিয়ে সেই কেক নিয়ে আসত৷

    আমি যাচ্ছিলাম ক্লাবের দিকে৷ ওখানে যেমন একটি চার্চ ছিল, তেমন একটি ক্লাবও ছিল৷ দুইয়েরই অবস্থা ছিল তখন অত্যন্ত ভগ্নপ্রায়৷ ক্লাবে খাওয়া-দাওয়া বিশেষ কিছু পাওয়া যেত না৷ একজনই বেয়ারা ছিল, তার নাম ছিল হালিম৷ সে কিন্তু খুব ভালো ওমলেট বানাত৷ সে গঞ্জে ওমলেট খাওয়ার মতো সচ্ছল মানুষও তখন বিশেষ ছিল না৷

    সেদিন আমি যখন বেরোই তখন বেশ দেরি হয়ে গেছিল৷ শালবনের পাশ দিয়ে আঁকাবাঁকা লালমাটির রাস্তা উঁচু-নীচু পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে চলে গেছে৷ দু’পাশে তিতির কান্নার মাঠ৷ সময়টা বৈশাখের মাঝামাঝি৷ কিছুদিন আগে থেকেই আমার চোখ দুটি প্রায় খারাপ হয়ে গেছে, তাই লেখালিখি যা করার সব দিনমানেই করতাম৷ এখন আমাকে হাতে লাঠি নিয়ে চলতে হয় চোখের কারণে৷ ক্লাবের সিঁড়ি দিয়ে ক্লাবের বারান্দাতে বেতের চেয়ার টেনে নিয়ে আমি বসলাম৷ কারণ স্টিভেনসের আসবার কথা ছিল এই ক্লাবেই৷ এবং কথা ছিল ওর গাড়িতে চড়িয়ে আমাকে ব্রিগেডিয়ারের বাড়িতে নিয়ে যাবে৷ ব্রিগেডিয়ারের বাড়ি অনেক দূরে৷ সেখানে অন্ধকার নেমে এলে আমার চোখের এই অবস্থায় পৌঁছানো একেবারেই অসম্ভব৷ হালিমকে কফি বানাতে বলে আমি স্টিভেনসের অপেক্ষায় রইলাম৷ আমার চোখের সামনে হাজারো পাখির কলকাকলির মধ্যে সূর্যটি পশ্চিমে পাহাড়ের আড়ালে ডুবে গেল৷ তখনই পুরো অন্ধকার হল না৷ এক আশ্চর্য হলুদরঙা মায়াবী আলো, সেখানকার লালমাটির রাস্তা এবং সবুজ শালবনকে পরম আদরে ঢেকে দিল৷ পশ্চিম আকাশে সন্ধ্যাতারাটি উঠল নিঃশব্দে এবং তার নীলাভ দ্যুতি ছড়িয়ে যেতে লাগল৷ স্টিভেনস কিন্তু এল না, কেন এল না তা সেই জানে৷ কিন্তু এ কথাও সে জানত যে অন্ধকার হয়ে গেলে আমি এক পাও চলতে পারি না৷ আমার কটেজে ফিরতে গেলেও প্রায় এক মাইল রাস্তা আমাকে যেতে হবে লাঠি ঠকঠকিয়ে৷ স্টিভেনস আসবে এ আশাতে আমি তখনও হালিমের বানানো কফির কাপটি সামনে করে বসে থাকলাম যতক্ষণ না কৃষ্ণপক্ষের গাঢ় অন্ধকার সামনের পথ, শালবন এবং এ বাংলোটি ও আমাকে সুদ্ধু কালো চাদরে ঢেকে নিল৷ অদূরেই একটা কোটরা হরিণ যার ইংরেজি নাম বার্কিং ডিয়ার, ব্যাক-ব্যাক-ব্যাক ডাকতে ডাকতে গভীর জঙ্গলের দিকে ঢুকে গেল৷

    হালিম উদ্বিগ্ন গলায় জিগেস করল, ‘‘কিসিকা ইন্তেজারি মে থে আপ, সাহাব?’’

    আমি বললাম, ‘‘স্টিভেনস সাহেবের জন্য৷’’

    হালিম বলল, ‘‘উনকা শাস কি আজ আচানক মৌত হো গিয়া মন্দার মে৷ উনকো যাতে হুয়ে দেখা হাম করিফ চার বাজে৷’’

    আমি বুঝলাম যে অত্যন্ত ভদ্রলোক ও দায়িত্বসম্পন্ন স্টিভেনস কেন কথা দিয়েও কথা রাখতে পারেনি৷ কিন্তু আমি এখন হেঁটে ফিরি কী করে! সঙ্গে টর্চও আনিনি৷ আনলেও সেই আলোতে আমি পথ চলতে পারতাম না, আমার চোখের এমনই অবস্থা৷

    হালিম আমাকে অসহায় দেখে বলল, ‘‘ম্যায় চলু কেয়া আপ কে সাথ, লন্টন লে কে?’’

    বললাম, ‘‘আজ জুম্মাবার হ্যায়৷ তুমহারা ক্লাব মে কুছ সাহাব-মেমসাহাব লোগ তো জরুর আয়েগা, তুম ক্যাইসে যাওগে ক্লাব ছোড়কে?’’

    হালিম বলল, ‘‘হাঁ, উ বাত ভি তো সহি হ্যায়৷’’

    ব্রিগেডিয়ারের বাড়ি সে রাতে আর যাওয়া হবে না তা বুঝতে পেরে নিজের কটেজের দিকে ফিরে যাওয়ার জন্যে আমি লাঠি হাতে ক্লাবের সিঁড়ি বেয়ে এগোতে চেষ্টা করলাম৷ আর দেরি করলাম না এই ভেবে যে কৃষ্ণপক্ষের রাত, রাত যত বাড়বে, অন্ধকার তত গাঢ় হবে৷ হালিম সিঁড়ির নীচ অবধি এসে আমাকে পথে নামিয়ে দিল৷

    আমি বললাম, ‘‘টর্চ হ্যায় হালিম?’’

    হালিম বলল, ‘‘নাহি হুজুর৷ গরিব আদমি হাম, হামারে পাস টর্চ কাঁহাসে আয়েগা? ক্লাব কা দোঠো লন্টন হ্যায়, আপ এক লে কে যাইয়ে৷ কাল ভেজবা দিজিয়ে গা মালি সে৷’’

    বললাম, ‘‘নেহি, নেহি, লন্টন লে কে ম্যায় চল নেহি সাকুঙ্গা৷’’

    হালিমকে তো না করে দিলাম৷ কিন্তু দু’পা এগিয়েই বুঝতে পারলাম যে আমার লাঠি আমাকে কোনও সাহায্যই করতে পারবে না৷ এবং আজ হয়তো আমার পথের ওপর পড়েই মৃত্যু হবে৷ এ বয়সে পড়ে যাওয়া মানেই যমের কোলে যাওয়া৷ কিন্তু আমি নিরুপায়৷ ওপরে চেয়ে দেখলাম আকাশ ভরা তারা অন্ধকার রাতের আকাশে জ্বলজ্বল করছে৷ দিনের বেলায় এরা কোথায় যে থাকে৷ রবীন্দ্রনাথের কবিতা মনে পড়ল—‘‘রাতের সব তারাই আছে দিনের আলোর গভীরে৷’’ ঈশ্বরের ওপরে নিজের ভাগ্য ছেড়ে দিয়ে আমি এক পা এক পা করে লাঠি ঠকঠকিয়ে সামনে এগোবার চেষ্টা করলাম৷ দশ-পনেরো পা যেতে যেতেই প্রায় দু’বার পড়ে যাওয়ার উপক্রম হল৷ এমন সময় সে অন্ধকারের মধ্যে এক অন্ধকারতর মূর্তি আমার পাশে এসে দাঁড়িয়ে বলল, ‘‘আর ইউ মেম্বার অব দিস ক্লাব স্যার?’’ আমি মাথা নেড়ে বললাম, ‘‘ইয়েস৷ বাট হু আর ইউ?’’ সেই মূর্তি বলল, ‘‘আই অ্যাম জোন্স৷’’ তাকে জিগেস করলাম, ‘‘ডু ইউ রিসাইড হেয়ার?’’

    মূর্তি বলল, ‘‘নো৷ আই হ্যাভ কাম হেয়ার টু স্পেন্ড আ উইক উইথ মাই আন্ট৷’’ তারপর বলল, ‘‘ইউ সুড নট হ্যাভ কাম ইন দ্য ডার্কনেস অল অ্যালন৷ আ ফল অ্যাট দিস এইজ ইস অলওয়েস ফ্যাকাল৷’’ তারপর কিছুক্ষণ থেমে থেকে বলল, ‘‘মাই ফাদার ওয়াজ অ্যাজ ওল্ড অ্যাজ ইউ অ্যান্ড হি ডায়েড দ্য আদার ডে বাই ফলিং ওন দ্য ফুটপাথ ইন পার্ক স্ট্রিট৷’’ আমি বললাম, ‘‘ক্যালকাটাস পার্ক স্ট্রিট?’’

    জোন্স বলল, ‘‘ইয়েস স্যার৷’’ তারপর সে বলল, ‘‘হ্যাভ ইউ হার্ড অফ ভিক্টর ব্রাদার্স?’’

    আমি বললাম, ‘‘ইয়েস, দ্যাট ইস ওয়ান অফ দ্য ওলডেস্ট অক্সানিয়াস অব ক্যালকাটা৷’’

    জোনস বলল, ‘‘আই অ্যাম ওয়ান অফ দি প্রপাইটার্স অফ ভিক্টর ব্রাদার্স৷’’ তারপরই বলল, ‘‘কাম, গিভ ইয়োর রাইট হ্যান্ড টু মি অ্যান্ড হোল্ড ইয়োর স্টিক টু দ্য লে হ্যান্ড৷ আই ক্যানট লিভ ইউ ইন দ্য জাংগল রোড ইন দিস ডার্কনেস৷’’ তারপর বলল, ‘‘হাও ফার ইস ইয়োর কটেজ?’’ বললাম, ‘‘অ্যাবাউট হাফ আ মাইল ফ্রম হেয়ার৷’’ কিছুটা এগিয়ে রাস্তাটা খুব উঁচু-নীচু এবং বড়ো বড়ো পাথরে ভর্তি৷ জোনস আমার গলাটা ওর ডান হাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে বলল, ‘‘নাও আই অ্যাম হোল্ডিং ইউ, ইউ ক্যানট ফল, আই উইল গো আপ টু ইয়োর কটেজ৷’’

    অন্ধকারে ভালো করে দেখা যাচ্ছিল না, কিন্তু তবুও দেখলাম, জোনস বেশ লম্বা-চওড়া এবং যুবক৷ লম্বায় সে প্রায় আমারই মতো৷ আমি বিড়বিড় করে বললাম, ‘‘ইস ভেরি নাইস অব ইউ টু হ্যাভ কেপট মি কোম্পানি৷ নোবডি হেল্পস আননোন পার্সন ইন দিস ফ্যাশন৷ ইউ আর আ এক্সেপশানল ইয়ং ম্যান, নোবডি বিহেভস লাইক ইউ দিস ডেজ৷’’

    সে বলল, ‘‘ইটস মাই প্লেজার স্যার৷’’

    আমার কটেজের দরজায় পৌঁছোতেই কটেজের বারান্দা থেকে প্যাট গ্লাসকিন আমাদের পায়ের শব্দ শুনে তার টর্চ হাতে করে পথের দিকে এগিয়ে এল৷ সে নিজেও তো ক্লাচ নিয়ে চলাফেরা করে, যুদ্ধে তার পা কাটা গেছিল৷ তবুও সে আমার বাড়ির কেয়ারটেকার, তাই তাকে তো আসতেই হবে৷ কাঠের গেটের ওপর হাত রেখে আমি জোন্সের দিকে তাকিয়ে বললাম, ‘‘মে গড ব্লেস ইউ জোনস৷ নাও ইউ নো মাই কটেজ, প্লিজ ড্রপ ইন অ্যাট দিস ওয়ানস সো লং ইউ আর স্টেয়িং হেয়ার৷ প্লিজ অ্যালাও মি টু গিভ ইউ আ ট্রিট৷’’

    জোন্স একটা ফুলহাতা সোয়েটার পরেছিল৷ আমি অন্ধ মানুষ, অন্ধকারে রং চিনতে পারলাম না৷ ‘‘গুড নাইট স্যার’’ বলে সে অন্ধকারে মিলিয়ে গেল৷ প্যাট কাছে এসে আমার বাঁ হাতটা ধরল এবং আমায় জিগেস করল, ‘‘হাও কুড ইউ কাম অল অ্যালন ইন দিস ডার্কনেস?’’

    আমি বললাম, ‘‘আই ওয়াজ নট অ্যালন৷ ডিডনট ইউ হিয়ার জোন্স? হু কেম টু সি মি অফ৷’’

    প্যাট বলল, ‘‘ইউ মাস্ট বি ড্রিমিং, দেয়ার ইস নো ওয়ান উইথ ইউ৷’’ আমি প্যাটকে ধমক দিয়ে বললাম, ‘‘ডিডনট ইউ সি হিম? অলমোস্ট সিক্স ফিট টল গাই অ্যান্ড আ ভেরি গুড সামারিটান৷’’

    প্যাট বলল, ‘‘দেয়ার হ্যাজ নো জোনস ইন দ্য গানজ৷ ওনলি ওয়ান জোনস আই ইউজ টু নো হু হ্যাজ রিলেশন অব মিসেস মিনেজিস৷ বাট হি ডায়েড অ্যাবাউট টেন ডেজ ব্যাক হোয়াইল কামিং ফ্রম রাঁচি ওন হিজ মোটর সাইকেল৷ ইট ওয়াজ আ হরাইবল অ্যাকসিডেন্ট৷’’

    আমি স্থাণুর মতো আমার কটেজের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে রইলাম৷ অনেক কথা দলা পাকিয়ে আমার গলার কাছে উঠে এল, কিন্তু বলতে পারলাম না কিছুই৷ বাঁ হাতে লাঠি ধরে, ডান হাতটা প্যাটের হাতে রেখে আমি আস্তে আস্তে আমার কটেজের দিকে এগিয়ে গেলাম৷

    —

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleবনবিবির বনে – বুদ্ধদেব গুহ
    Next Article জংলিমহল – বুদ্ধদেব গুহ

    Related Articles

    বুদ্ধদেব গুহ

    বাবলি – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্ৰ ১ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ২ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ৩ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ৪ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    অবেলায় – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }