Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    কিশোর গল্প – বুদ্ধদেব গুহ

    বুদ্ধদেব গুহ এক পাতা গল্প310 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    গোরোংগোরো

    গোরোংগোরো

    নামটা খুবই মজার৷ তাই না? কিন্তু বানানটা বড়ই গড়বড়ে৷ NGORO-NGORO৷ আফ্রিকায় সোয়াহিলি ভাষাটাই ওরকম৷ বেশির ভাগ কথার ইংরাজি বানানের আগেই একটা করে ‘N’৷

    গোরোংগোরো পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো আগ্নেয়গিরি ছিল৷ এই আগ্নেয়গিরি থেকে লাভা ছিটকে গড়িয়ে গিয়েছিল দিকে-দিকে কত হাজার বা কোটি বছর আগে, তা একমাত্র ভৌগোলিকরাই বলতে পারেন৷

    সেই বিরাট গহ্বর, যা আগে আগ্নেয়গিরির ভিতরে নানা ধাতু আর পাথরগলা ধোঁয়া-ওঠা লাল তরল পদার্থে টগবগ করত, তা এখন ঘন সবুজ ঘাসে ছেয়ে গেছে৷ গহ্বরের মধ্যেই উঁচু-নীচু জমি, নদী-হ্রদ, গাছ-গাছালি এবং কত যে জানোয়ার এবং পাখি, তা কী বলব!

    এই নিভে যাওয়া আগ্নেয়গিরির গহ্বরের পরিধি দু’শো চৌষট্টি কিলোমিটার৷ বেশ বিরাটই ব্যাপার৷ গহ্বরের চারদিকে মাথা-উঁচু জঙ্গলাবৃত পাহাড়৷ সেরেঙ্গেটির দিক থেকে দেখলে গোরোং গোরোকে একটা মেঘে ঢাকা অদ্ভুত আকারের গোল পাহাড় বলে মনে হয়৷ খুব বড়ো ফোড়ার মতো একটা বিরাট পাহাড় যদি হঠাৎ ফেটে যায়, এবং তার মধ্যিখানটা ফাঁকা হয়ে গিয়ে যেমন দেখায়, গোরোং গোরোর গহ্বরটি দেখতে ঠিক সেইরকম৷

    লেক মানিয়ারা থেকে লাঞ্চ খেয়ে সন্ধেবেলায় এসে পৌঁছেছিলাম এখানে৷ ভীষণ ঠান্ডা৷ এ-জায়গাটা দার্জিলিংয়ের চেয়েও উঁচু৷ রাতে লজের ডাইনিং রুমে গমেওয়ার্ডেনের শিকার করা ওয়াইল্ড বিস্টের স্টেক খেলাম৷ অনেকটা আমাদের দেশের শম্বরের মাংসের মতো৷ অন্ধকার থাকতে-থাকতে চান করে তৈরি হয়ে নিয়ে ব্রেকফাস্ট খেয়ে বাইরে এসে দাঁড়ালাম৷ গোরোংগোরোর গহ্বরে নামতে হলে তানজানিয়ার ফরেস্ট ডিপার্টমেন্টের ল্যান্ড-রোভার নিয়ে নামতে হয়৷ ভাড়া নেয় পাঁচশো টাকা৷ সকাল থেকে লাঞ্চের সময় অবধি ঘোরা যায়৷

    একটি ছিপছিপে কালো ছেলে, নাম ডিক্সন, আমার ল্যান্ড-রোভারের ড্রাইভার৷ কুয়াশায় চারদিক ঢাকা৷ দার্জিলিং থেকে টাইগার হিলে যেতে ভোরে যেমন কুয়াশা থাকে তেমন৷ আমি বললাম, আস্তে চালাও ডিক্সন৷

    ও ফগলাইট জ্বালিয়ে বলল, ‘‘আঁক-বাঁক আমার সব মুখস্থ, ভয় শুধু মাসাইদের গরু-মোষের জন্যে৷ কুয়াশার মধ্যে কারও সঙ্গে ধাক্কা লেগে গেলেই ঝামেলা আর কী৷’’

    লাল পোশাক পরে দীর্ঘদেহী মাসাইরা অদ্ভুত সব গয়না-গাঁটি পরে হাতে বল্লম নিয়ে পথের এদিক-ওদিকে দাঁড়িয়ে ছিল৷

    একটু গিয়েই নামতে লাগল ল্যান্ড-রোভারটা৷ তারপর দেখতে দেখতে দেড় হাজার মিটার মতো নেমে গিয়ে গহ্বরের বুকের মধ্যে নেমে এল৷ এখন কুয়াশা কেটে গেছে৷ একদল গিনিফাউল গাড়ি চাপা পড়তে-পড়তে বেঁচে গেল৷ হায়নারা দলে-দলে সভা করছে বলে মনে হল৷ রাতে এরা ডাকে হাঃ-হাঃ করে৷ শুনলে ভয়ে বুক কেঁপে উঠবে তোমাদের৷ ডোরাকাটা আফ্রিকান শেয়ালও দেখলাম অনেক৷ ডিক্সন ওয়াইল্ড বিস্টের দলকে তাড়িয়ে গাড়ি চালাচ্ছে৷ অদ্ভুত জানোয়ারগুলো৷ গোল হয়ে নাচ দেখায় ছেলেগুলো মেয়েদের৷ দাড়ি আছে৷ ভারী মজার দেখতে৷ সার্কাসে যেমন ক্লাউন থাকে, এরাও হচ্ছে তেমনই আফ্রিকান ক্লাউন৷ আমি বললাম, ডিক্সন, সিংহ দেখাও, সিংহ অথবা লেপার্ড কী গন্ডার, কী আফ্রিকান চিতা৷

    ডিক্সন বলল, ডোন্ট বা ইমপেশেন্ট স্যার৷ উইথ আ লিটল বিট অব লাক উই উইল সি অল৷ লেটস সি…

    বলেই, গাড়িটা দাঁড় করিয়ে একটা সিগারেট মুখে দিল৷ লাইটারটা জ্বালাল৷ আমার পাইপটা নিভে গিয়েছিল, ওর লাইটার দিয়ে ধরিয়ে দিল৷ হিন্দিতে বললাম, জিতা রহো বেটা!

    ও বুঝতে না পেরে ভাবল গালাগালি করছি বুঝি৷ তারপর বোকা-চালাকের মতো বলল, থ্যাঙ্কয়্যু৷

    জানলা দিয়ে দূরে তাকিয়ে দেখলাম, অনেক দূরে গাছহীন একটা বড় টিলার গায়ে কালো একটা বিন্দু, যা সেই প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে একেবারেই বেমানান৷ কিন্তু জিনিসটা কী যে, তা দূর থেকে বুঝতে পারলাম না৷ ডিক্সনকে আঙুল দিয়ে দেখালাম৷

    ডিক্সন একগাল হেসে আমাকে বলল, তুমি দেখছি পাকা লোক৷ বলেই সিগারেটটাতে দুটো বড়-বড় টান লাগিয়ে অ্যাশট্রের মধ্যে গুঁজে দিয়েই তাড়াতাড়ি গাড়ি ছোটাল ওইদিকে৷

    পাকামির কী করলাম, না বুঝতে পেরে আমি ওইদিকে তাকিয়ে রইলাম৷ গাড়িটা যতই এগোতে লাগল, কালো বিন্দুটাও ততই বড় হতে লাগল৷ তারপর স্পেশ্যাল গিয়ার চড়িয়ে গাড়িটা যেই মসৃণ, ঘাসভরা পাহাড়ে উঠে পড়ল, তখনই প্রথমে বুঝতে পারলাম জিনিসটা কী! একটা বিরাট কালোরঙা জংলি মোষ শুয়ে আছে৷ আর একটু এগোতেই দেখলাম, একটা প্রকাণ্ড সিংহের কেশর সমেত মাথা উঁকি মারছে৷ দেখতে-দেখতে গাড়িটা একেবারে কাছে চলে গেল৷

    একটা নয়, সবসুদ্ধ দশটা সিংহ ও সিংহী৷ মোষটাকে বোধহয় আধঘণ্টাখানেক আগে মেরেছে৷ পেছন থেকে কুরে খেয়ে-খেয়ে একটা বিরাট লাল গর্ত করে ফেলেছে ওরা৷ দুটো বড় সিংহ, দুটো সিংহী, আর ছটা বাচ্চা৷ রক্তেমাংসে মুখ গুঁজে-গুঁজে খেয়ে প্রত্যেকের মুখ লাল৷ মনে হচ্ছে মুখে, কপালে, থুতনিতে, নাকে সিঁদুর মেখেছে বুঝি ওরা সকলে৷

    ডিক্সন গাড়িটা নিয়ে একেবারে কাছে ভিড়িয়ে দিল৷ ছাদের পাটাতন সরিয়ে আমি দাঁড়িয়ে-দাঁড়িয়ে দেখতে লাগলাম দশ হাত দূর থেকে৷ গরর-গ-রর, গরর-গর-র আওয়াজ হতে লাগল৷ আমার দিকে চোখ তুলে তাকাল বড় সিংহ ও সিংহী দুটো৷ কিন্তু গ্রাহ্য করল না৷ আমিও গ্রাহ্য করলাম না৷ কারণ আমি বাঘের দেশের লোক৷ ফাঁকতালে বনের রাজা হওয়া সিংহ কী ভয় দেখাবে আমাকে৷

    দেখতে-দেখতে আমাদের গাড়িটাকে লক্ষ করে আরো তিনটে গাড়ি চলে এল৷ ফোটো উঠতে লাগল ক্লিক-ক্লিক করে৷ মুভি ক্যামেরা চলতে লাগল কিরর-কিরর করে! আমি জানি, এঁদের মধ্যে অনেকেই যখন এই ছবিগুলো দেখাবেন যাঁর-যাঁর নিজের দেশে ফিরে, তখন বলবেন যে, পায়ে হেঁটে গিয়ে সামনে থেকে ছবিগুলো তুলেছেন৷

    প্রায় পনেরো মিনিট দাঁড়িয়ে দেখার পর সিংহ জাতটার উপরই অভক্তি হয়ে গেল যখন, তখন দাঁড়ানো অবস্থাতেই ডিক্সনকে হাতের ইশারায় চলতে বললাম৷

    বাচ্চাগুলো খুব মজা করছিল৷ উলটোচ্ছিল, পালটাচ্ছিল৷ মাঝে-মাঝে থাপ্পড়ও খাচ্ছিল বড়দের কাছে৷ পাহাড়ের যে-ঢালে সিংহরা মোষটাকে খাচ্ছিল, সেই ঢালের উপরে উঠেই দেখলাম, সিংহগুলোর থেকে পাত্র পঞ্চাশ মিটার দূরে বুনো মোষের একটা বড় দল আপনমনে চরে বেড়াচ্ছে৷ জীবন এবং মৃত্যু প্রকৃতির মধ্যে এমনি স্বাভাবিক হয়েই থাকে৷ জন্মালে মরতেই হয়৷ কখন, কীভাবে মরবে কে; তা নিয়ে জংলি জানোয়ারদের কোনো মাথাব্যথাই নেই৷ পাহাড় থেকে নীচে তাকিয়ে দেখি, গহ্বরের মধ্যে যে হ্রদটা আছে, সেটা ফ্লেমিংগো পাখিদের কমলা-রঙা ডানায় একেবারে কমলা হয়ে গেছে৷ মুগ্ধ হয়ে গেলাম সেইদিকে চেয়ে৷

    ডিক্সন গাড়িটাকে পাহাড় থেকে নামাতে লাগল আস্তে-আস্তে৷ পাহাড় থেকে, হাঁটুসমান ঘাসে ভরা বালি-বালি আশ্চর্য আগ্নেয়গিরির কোলের মাটিতে নামতে না-নামতেই গাড়ির সঙ্গে একটা দু-খড়্গর প্রকাণ্ড গন্ডারের ধাক্কাই লাগছিল একটু হলে৷ ডিক্সন ব্রেক কষতেই গন্ডারটাও ব্রেক কষল৷ ভেজা মাটি ছিটকে উঠল গাড়ির চাকার আর গন্ডারের ক্ষুরে৷ গন্ডারটার আমাকে পছন্দ হল না মোটেই৷ তাড়াতাড়ি ট্যাংকের মতো শরীরটাকে ঘুরিয়ে নিয়ে ফোঁত-ফোঁত করতে করতে দৌড়তে লাগল৷

    এবারে আমরা লেকের কাছে গিয়ে ফ্লেমিংগোদের দেখলাম ভালো করে৷ কিন্তু হঠাৎ লেকের পাশের জলাজমিতে চোখ পড়ায় চমকে উঠলাম৷ দুটো শিকারি চিতা (চিতা বাঘ নয়) একটা থমসনস গ্যাজেলকে মেরে খাচ্ছে৷ তাদেরও মুখ রক্তে লাল৷ আমাদের দেখেই একজনে গ্যাজেলটার একটা রক্তাক্ত ধ্যাং নিয়ে দৌড় লাগাল ঘাসবনে৷ অন্যজনে অর্ধেক ধড় ও আরেকটা ঠ্যাং নিয়ে৷ থমসনস গ্যাজেলের সঙ্গীটি অল্প দূরে দাঁড়িয়ে স্তব্ধ হয়ে সঙ্গীর সঙ্গীন অবস্থা দেখতে লাগল৷ ও ইচ্ছে করেই দাঁড়িয়েছিল, না ভয়ে স্থাণু হয়ে গিয়েছিল, তা বলতে পারব না৷ আরও অনেক জানোয়ার দেখলাম৷ জেব্রা, ওয়ার্টাহগ, বুনো কুকুর, থমসনস গ্যাজেল, গ্রান্টস গ্যাজেল, এলান্ড, বুশ বাক, ওয়াটার বাক, খরগোশ এবং আরও কত কী!

    ভোর পাঁচটায় বেরিয়েছিলাম গোরোংগোরো ক্র্যাস্টার লজ থেকে৷ সূর্যের তাপ নেই৷ তবে রোদ উঠেছে৷ আমার মনে হল, বোধহয় আটটা বেজেছে৷ হঠাৎ ডিক্সন বলল, ডু য়্যু ফিল হাংগ্রি, স্যার?

    হাংগ্রি? ও নো অ্যট অল৷ আমি বললাম৷ তারপর বললাম, হোয়াটস দ্য টাইম নাউ?

    ডিক্সন বলল, কোয়ার্টার টু ওয়ান৷

    হোয়াট!

    আমি অবাক হয়ে ওর কথা বিশ্বাস না করে আমার ঘড়ি দেখলাম জার্কিনের হাতার তলা থেকে বের করে৷ সত্যিই পৌনে একটা বাজে৷

    ডিক্সন আবার বলল, আড়াইটার পর লজে পৌঁছলে লাঞ্চ পাব না৷ বলেই গাড়ি ঘোরাল৷ কী করে যে এই সাতটি ঘণ্টা কেটে গেল, তা বুঝতেই পারলাম না৷ এমনিই হয়৷ যারা জানে তারাই জানে৷ ডিক্সনকে বললাম, ডিক্সন, কাল তোমার সঙ্গে আবার আসব৷

    ডিক্সন কাঁধ শ্রাগ করে বলল, ইট উইল বি মাই প্লেজার, স্যার৷

    —

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleবনবিবির বনে – বুদ্ধদেব গুহ
    Next Article জংলিমহল – বুদ্ধদেব গুহ

    Related Articles

    বুদ্ধদেব গুহ

    বাবলি – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্ৰ ১ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ২ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ৩ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    ঋজুদা সমগ্র ৪ – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    বুদ্ধদেব গুহ

    অবেলায় – বুদ্ধদেব গুহ

    May 28, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }