Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    মাসুদ রানা ৪৪৮ – মৃত্যুঘণ্টা

    লেখক এক পাতা গল্প361 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    মৃত্যুঘণ্টা – ১৭

    সতেরো

    দুবাইয়ের চকচকে মোনোরেলে বসে পারস্য উপসাগরের দিকে চলেছে রানা। দূরে ঢলে পড়েছে সূর্য। সব ছায়া এখন দীর্ঘ। পশ্চিম আরবের আকাশে উজ্জ্বল সাদা রোদের বদলে মেঘে লাল- হলদে আভা।

    দুবাইবাসীর আরও আধুনিক হওয়ার আগ্রহে কিছু দিন আগে চালু করা হয়েছে মোনোরেল, দেখার মতই সুন্দর। গোটা শহর ভেদ করেছে, কিন্তু বিশেষ এই লাইন গেছে উপকূলে।

    বহু দূরে গন্তব্য দেখছে রানা।

    ওই যে আকাশে নাক তুলেছে অদ্ভুত রূপসী বুর্জ আল আরব। উঠে গেছে পুরো এক হাজার বায়ান্ন ফুট ওপরে। ওটা বসে আছে মানুষের তৈরি এক দ্বীপে। কীলক আকৃতির হোটেল দেখলে মনে হবে, ওটা আসলে মস্ত এক ফুলে ওঠা পাল। পশ্চিমে খাড়া উঠে গেছে মাস্তুলের মত। পুবে মোটা পেটের মত নেমেছে মাটির দিকে, যেন স্পিন্যাকারের পাল। দালানের ওপরে মস্ত জাহাজের ব্রিজের মত অংশ প্রকাণ্ড পাখির দু’ডানার মত। এদিকের ছাতে হেলিপ্যাড ঝুলছে সাগর থেকে কমপক্ষে আট শ’ ফুট ওপরে।

    মুগ্ধকর যত আর্কিটেকচারাল ডিযাইন দেখেছে রানা, এই হোটেল তার অন্যতম। একটু আগে পেছনে রেখেছে পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু দালান বুর্জ খালিফা, মস্ত কোনও পেরেক যেন। ওটা আর বুর্জ আল আরব হোটেলের মধ্যে তুলনা করে একটাকে ভোট দিতে বললে, উঁচু পেরেকের মত ওই দালানের বদলে এই হোটেলকেই বেছে নেবে ও।

    চুপ করে ওটার দিকে চেয়ে আছে রানা।

    কিন্তু চুপ থাকার অভ্যেস নেই ওর পাশের লোকটার। ‘প্লেন থেকে নামার পর স্রেফ নরকে পড়েছি।’ সিল্কের টাই নাড়ল সে। ‘এত গরম কেন? ভাবতে পারিনি এমন হবে!’

    ‘আমরা আছি মরুভূমির ভেতর,’ বলল রানা। ‘আর এখন জুলাই মাস।’

    ‘গুড,’ রানাকে দেখল ব্যবসায়ী। ‘সবসময় চারপাশে চোখ রাখো তুমি! সিকিউরিটি বিযনেসে এটা দরকার।’ কর্কশ হাসল লোকটা।

    এসব কথার ভেতর কৌতুকটা কী, বুঝল না রানা। একবার ভাবল, দেব নাকি মাতাল শালার পিঠ চাপড়ে! না, বোধহয় উচিত হবে না। গম্ভীর চেহারায় বলল, ‘ঠিকই বলেছেন, স্যর।’

    আন্তর্জাতিক ড্রাগ বিযনেসে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী ক্যালিফোর্নিয়ার মস্তবড় ব্যবসায়ী জন এফ. হার্বার্ট চলেছে মোনার মিটিঙে যোগ দিতে। এনআরআই চিফের সঙ্গে আলাপে ঠিক হয়েছে, এই লোকের সিকিউরিটি দেখার দায়িত্ব নেবে রানা। ওই কাজ যেন করতে পারে, সেজন্যে লোকটার সিকিউরিটি গার্ডকে ভালমন্দ খাইয়ে খারাপ করে দেয়া হয়েছে তার পেট। আপাতত সে হাসপাতালে।

    আটচল্লিশ ঘণ্টার জন্যে রানা এজেন্সি থেকে রানাকে ভাড়া করেছে জন এফ. হার্বার্ট। তারপর থেকে আফসোস করছে রানা। আটচল্লিশ ঘণ্টা টিকবে কি না, ঠিক নেই। যখন-তখন নোংরা সব কৌতুক শুনে মনে হচ্ছে, এক ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে দেবে ব্যাটার।

    ঘুরে মার্ভেল ড্রাগস্ কর্পোরেশনের হোস্টের দিকে তাকাল হার্বার্ট। আরবকে পছন্দ হয়নি। পোশাকের নাম কাণ্ডুরা, আসলে দীর্ঘ আলখেল্লা। ওই একই জিনিস গায়ে চাপিয়ে শয়তান জাদুকরের মত ঘুরছে সবাই! আবার পট্টি বেঁধেছে মাথা পেঁচিয়ে।

    ‘এদিকে রিয়াল এস্টেটের দাম কেমন?’ জানতে চাইল হার্বার্ট। ‘আমাদের সিলিকন ভ্যালির আশপাশে মোতার মত জায়গা চাইলে, লাগবে কমপক্ষে এক মিলিয়ন ডলার।’

    করুণ হাসল আরব, অসহায় চোখে দেখল রানাকে।

    জবাবে কাঁধ ঝাঁকিয়ে চুপ থাকল রানা। কিছুই করার নেই, লাথি মেরে ট্রেন থেকে ফেলে দিতে পারবে না আপদটাকে।

    ‘আপনি চাইলে ভাল কোনও ব্রোকারের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে পারি,’ খুব বিনীত স্বরে বলল আবু আল নাসের।

    ‘তা-ই করুন,’ খুশি হলো হার্বার্ট। ‘শুনেছি পাম গাছের মত দেখতে এক দ্বীপ তৈরি করেছেন আপনারা? ওখানে হয়তো জমি কিনে নেব।’

    মাথা দোলাল আরব।

    রানার দিকে ফিরল হার্বার্ট। ‘জমি কিনব ভাবতে গিয়ে ভালই লাগছে।’

    চুপ থাকল রানা। ভাবছে, ডক্টর মোবারক ও মোনার কথা। কঙ্গোতে গোপন কী এক গবেষণা করছিল বাপ-বেটি। ওটার জন্যেই এক সঙ্গে ছিল তারা। আবার ওটার কারণেই আলাদা হয়ে গেছে। ওর বাবার মতই ল্যাবে বেশিরভাগ সময় কাটাত মোনা। ওকে নিজ হাতে সব শিখিয়ে দিতেন মোবারক।

    কঙ্গোর জেনারেলরা আরও চাপ তৈরি করলে বাধ্য হয়ে একা ল্যাবে কাজ করতে শুরু করেন তিনি। সেটা কি মেয়ের নিরাপত্তার জন্যে? নাকি কিছু গোপন করতে চেয়েছিলেন মেয়ের  কাছ থেকে?

    কঙ্গোয় কিছু জিজ্ঞেস করার পরিবেশ ছিল না। এখন কয়েক বছর পর ডক্টর মোবারকের ডিভিডি দেখার পর খচ খচ করছে রানার মন। অনেক আগে থেকেই হয়তো উন্মাদ হয়ে গিয়েছিলেন মোবারক।

    বাবার ছায়া থেকে সরে গিয়ে নিজস্ব ক্যারিয়ার গড়ে নিয়েছে মোনা। যে-কোম্পানিতে যোগ দিয়েছে, সেটার পুরনো এক উদ্যোক্তা ওরই বাবা। পরিচিত অনেকেই ওর দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবে, এটা খুব স্বাভাবিক।

    ক্রোয়েশিয়ার হোটেলে ভেবেছিল রানা, কো-ইনসিডেন্স বিশ্বাস করে না। ডক্টর মোবারক, মোনা বা মার্ভেল ড্রাগ্‌স্ কর্পোরেশন সবই যেন একই সুতোয় বাঁধা। কিন্তু পরিষ্কারভাবে বোঝা যাচ্ছে না কিছুই।

    দশ মিনিট পর ওরা পা রাখল রূপসী হোটেল বুর্জ আল আরবের লবিতে। ওখানেই বিদায় নিল আরব হোস্ট। ড্রাগ্‌স্‌ কর্পোরেশনের স্টাফ সদস্যদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্যে হোটেলের প্রকাণ্ড এক হলরুমে নেয়া হলো হার্বার্টকে! তার সঙ্গে থাকল রানা। গোপন তথ্য দেয়া হবে বলে ওখানে আইনী কাগজে সই দিতে হলো ব্যবসায়ীকে। সঙ্গে রেকর্ডিং ডিভাইস বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক ইকুইপমেণ্ট নেই, তা নিশ্চিত হওয়ার জন্যে পা থেকে মাথা পর্যন্ত স্ক্যান করা হলো ওদেরকে। হার্বার্টের সামনে ধরা হলো প্লাস্টিকের একটা ব্যাগ। ওটার ভেতর ব্ল্যাক বেরি মোবাইল ফোন ও আই ফোন রাখল ব্যবসায়ী।

    এরপর রানা ও হার্বার্টকে তোলা হলো একটা এলিভেটরে। ওটা সরাসরি উঠে এল হোটেলের টপ ফ্লোরের বলরুমে। দরজা খুলে যেতেই সামনে পড়ল হলুদ টাইলস বসানো হলরুম। মেঝে থেকে শুরু করে সিলিং পর্যন্ত জানালা দিয়ে আসছে শীতল নীল আলো। জানালার ওদিকে বহু নিচে পারস্য উপসাগর। চারপাশে ফিসফিস করে আলাপ করছেন একদল মিলিয়নেয়ার। কারও কারও হাতে বেলুগা ক্যাভিয়ার, বা শ্যাম্পেনের গ্লাস।

    বডিগার্ডের পাশে এলিভেটর থেকে বেরিয়ে এল হার্বার্ট। রানা বলল, ‘এরা যথেষ্ট সতর্ক, স্যর। এখন যাচ্ছি চারপাশ দেখে আসতে। আপনার সিকিউরিটির জন্যে কোনও হুমকি বা হোটেলের দুর্বলতা দেখলে দেরি না করে এসে জানাব।

    কর্কশ হাসল হার্বার্ট। ‘গুড! তবে মনে করি না কোনও বিপদ হবে। সিকিউরিটি ঠিক রাখার জন্যে নাম আছে এদের। তোমাকে কেন এনেছি জানো? নিজের কাজের লোক থাকলে দাম বাড়ে মালিকের। …যাও, কয়েকটা ড্রিঙ্ক নিয়ে কোথাও গিয়ে বসে পড়ো। সত্যি কোনও মেয়েকে বাগিয়ে ফেলতে পারলে তোমাকে বাড়তি বোনাস দেব।’

    তিক্ত মন নিয়ে সরে এল রানা। পরীক্ষা করে দেখল কয়েকটা দরজা ও হলওয়ে। দালানের পুরের কাঁচের দেয়ালের কাছে পৌঁছে গেল। নিচে দুবাইয়ের উপকূল। দূরে শহরের ঝিকমিক করা নানান রঙা বাতি। হোটেলের ওপরে ছাত থেকে বেরিয়ে এসেছে বৃত্তাকার হেলিপ্যাড, ওখানে জ্বলছে অনেকগুলো ফ্লাডলাইট।

    রানার সামনে থামল এক ওয়েটার। তার ট্রে থেকে এক গ্লাস শ্যাম্পেন নিল ও। দ্বিতীয় ওয়েটার এসে বাড়িয়ে ধরল আরেক ট্রে। ওটার ওপর চোখ বোলাল রানা। পাতলা ক্র্যাকার ও কোই গ্রাস দেয়া ক্যাভিয়ার। মাথা নাড়ল ও, লাগবে না।

    ওয়েটার আরেক দিকে যেতে হলরুমে চোখ বোলাল রানা। প্রকাণ্ড ঘরে জড় হয়েছে একদল আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারী ও মেডিকেল প্রফেশনাল। মার্ভেল ড্রাগস্‌ কর্পোরেশন যা-ই বিক্রি  করতে আগ্রহী হোক, তা কেনার জন্যে হাজির হয়েছে নামকরা সব ব্যবসায়ীরা।

    অন্তত দশটা দেশের সেরা বড়লোক এই হলরুমে উপস্থিত। হার্বার্ট ও কয়েকজন আমেরিকান ব্যবসায়ী ছাড়াও রয়েছে মিডল ইস্টের ক’জন। তাদের পোশাক আলাদা। আরও রয়েছে চাইনিজ, জাপানিজ ও রাশান ব্যবসায়ীরা।

    একবার নিজের পোশাক দেখে নিল রানা। ওয়েটারদেরকে বাদ দিলে এখানে সবচেয়ে গরীব মানুষ ও।

    চারপাশে চোখ বোলাতে গিয়ে পোডিয়ামের কাছে মোনাকে দেখল রানা। মেয়েটার পরনে সাদা ককটেইল ড্রেস। হালকা হয়ে আসা ধূসর চুলের এক মধ্যবয়স্ক লোকের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। কথা বলছে নিচু স্বরে। বার কয়েক মাথা দোলাল। একজন এসে হ্যাণ্ডশেক করতেই তাকে উপহার দিল মিষ্টি হাসি।

    মাত্র কয়েক বছরেই সত্যিকারের মহিলা হয়ে উঠেছে মোনা। আরও আকর্ষণীয় হয়েছে চেহারা। সম্পূর্ণ আত্মবিশ্বাসী। সবার মনোযোগের কেন্দ্র বিন্দু।

    পাশের ভদ্রলোককে কিছু বলল। আরও কয়েকজন এগিয়ে যেতেই তাদের সঙ্গে হ্যাণ্ডশেক করল। কাজটা শেষ হতেই ওর চোখ পড়ল রানার চোখে। স্থির হয়ে গেল মেয়েটা, বড় করে একবার শ্বাস নিল। কেমন যেন অসহায় হয়ে উঠল চেহারা।

    রানা বুঝল, ওকে এখানে আশা করেনি মোনা।

    মোনার কাঁধে টোকা দিল ধূসর চুলের ভদ্রলোক। দু’ সেকেণ্ডে নিজেকে সামলে নিল মেয়েটা। আবার শান্ত হলো চোখ। ভাল করেই জানে, এই মিটিঙের একমাত্র আকর্ষণ ও নিজে।

    তখনই নিভু নিভু হলো হলরুমের সব বাতি। ধূসর চুলের ভদ্রলোকের পাশে নেমে পড়ল মোনা প্ল্যাটফর্ম থেকে। একদল লোকের ভেতর তাদেরকে হারিয়ে ফেলল রানা। হলরুমের শেষ মাথায় চালু হলো প্রকাণ্ড দুই প্লাযমা স্ক্রিন মনিটর। সিলিং থেকে নেমে আসছে নিঃশব্দে। স্পিকারে শোনা গেল জলতরঙ্গের মত বাজনা।

    শুরু হচ্ছে অনুষ্ঠান।

    গত কয়েক বছরে জরুরি কিছু আবিষ্কার করেছে মোনা।

    সেটাই বিক্রি করতে চাইছে মার্ভেল ড্রাগ্‌স্ কর্পোরেশন।

    অন্যদের সঙ্গে মিশে প্লাযমা স্ক্রিন মনিটরের দিকে পা বাড়াল রানা।

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40 41 42 43 44 45 46 47 48 49 50
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleমা – আনিসুল হক
    Next Article রাইফেল, রোটি, আওরাত – আনোয়ার পাশা

    Related Articles

    হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    ভয় সমগ্র – হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    December 9, 2025
    হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    কিশোর অ্যাডভেঞ্চার সমগ্র – হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    December 9, 2025
    সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    প্রকাশ্য দিবালোকে – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    November 18, 2025
    সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    তারপর কী হল – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    November 17, 2025
    মাইকেল মধুসূদন দত্ত

    শর্ম্মিষ্ঠা নাটক – মাইকেল মধুসূদন দত্ত

    November 11, 2025
    সত্যজিৎ রায়

    মানপত্র সত্যজিৎ রায় | Maanpotro Satyajit Ray

    October 12, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }