Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট – আহমেদ রিয়াজ

    আহমেদ রিয়াজ লেখক এক পাতা গল্প114 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    মেসিডোনিয়ার সৈন্য

    রাজা ফিলিপ আলেকজান্ডারের জন্য তিনটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস রেখে গিয়েছিলেন। একপাহাড় সমান সোনা, পুরো গ্রিস আর একদল চৌকস সেনা। এই চৌকস সেনাদলকেই আলেকজান্ডার বাড়িয়ে নিয়েছিলেন। এই সেনারা যুদ্ধ করত তিনটি সারিতে। আর প্রত্যেকেই বিভিন্ন কায়দায় এবং বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে যুদ্ধ করতে পারত। সেনাদের একেকটা ছোট দলে থাকত ১৬ জন করে। আর একেকটা ইউনিটে থাকত ২৫৬ জন সেনা। এদের হাতে থাকত সারিসা নামের অস্ত্র। এই অস্ত্র ছিল ১৩ ফুট লম্বা। দেখতে অনেকটা বশীর মতো। আর থাকত ১৬ ফুটের চেয়েও লম্বা হাস্তা। এদের সবচেয়ে বড় কৌশল ছিল এরা যে কোনো অবস্থায় যুদ্ধ করতে পারত। তবে সাধারনত বর্গাকার সারিতেই তারা যুদ্ধ করত। যুদ্ধের প্রয়োজনে সেনারা কখনো আয়তাকার, কখনো পঞ্চভূজ আকারেও লড়াই চালাতে পারত। পতাকা বহন ও অন্যান্য সংকেতের মাধ্যমেও যুদ্ধ করার কৌশল রপ্ত ছিল তাদের। পশ্চিমা বিশ্বে ওই শতকে এদের মতো এতটা দক্ষ সৈন্য কোনো দেশেই ছিল না।

    এ তো গেল পদাতিক সেনাবহিনীর কথা। আলেকজান্ডারের সেনাবাহিনীতে দক্ষ অশ্বারোহী বাহিনীও ছিল। এই দক্ষ অশ্বারোহী বাহিনীও যে কোনো যুদ্ধের গতিপ্রকৃতি বদলে দিতে পারত। আলেকজান্ডার রাজা হওয়ার পর গ্রিসের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ঘোড়া জোগাড় করে আরো শক্তিশালী করেন তার অশ্বারোহী বাহিনী।

    গ্রিসের তখন একেক নগরের সৈন্যরা একেক ধরনের অস্ত্রচালনায় পারদর্শী ছিল। যেমন ক্রেটান—এর তীরন্দাজ বাহিনী। তারা বেশ নিখুঁত নিশানায় তীর ছুড়তে পারতেন। ছিল বলুম ছােড়ায় পারদর্শী সেনা। এছাড়াও নানান ধরনের পদাতিক বাহিনী তো ছিলই। তারা প্রত্যেকেই নিজস্ব ঢঙে নিজস্ব রীতিতে যুদ্ধ করত। আর ছিল দারুণ চৌকস এক নৌযোদ্ধাদল। নৌযোদ্ধাদের আলেকজান্ডার জোগাড় করেছিলেন এথেন্স, করিন্থ এবং অন্যান্য নগর থেকে।

    তখন অন্যান্য যোদ্ধাদের চেয়ে আলেকজান্ডারের যোদ্ধাদের দেয়া হতো সর্বোচ্চ সুযোগ সুবিধা এবং সবচেয়ে ভালো অস্ত্র। সৈন্যদের নগর অবরোধের নিয়মকানুনও শেখানো হয়েছিল। কেবল শেখানোই হয়নি, নিয়মিত অনুশীলনও করানো হতো। আবার অবরোধ থেকে কী করে বেরোনো যায়, সে শিক্ষাও দেয়া হতো তাদের। সৈন্যদের এতকিছু শেখানোর জন্য শিক্ষকও নিয়োগ করেছিলেন আলেকজান্ডার। আলেকজান্ডারের সেনাবাহিনীতে প্রকৌশলীও ছিল। নগর দেয়াল ভাঙার জন্য ছিল ১০০ ফুট লম্বা লম্বা পেঁকির মতো যন্ত্র। এসব যন্ত্রকে বলে র‍্যাম। আর ছিল ১৫০ ফুট লম্বা মই। এসব মই ছিল সেতুর মতো। যাতে অবরোধ থেকে বেরিয়ে আসা যায়। অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন, সেতুর মতো এ ধরনের মইয়ের ব্যবহার আলেকজান্ডারই প্রথম করেন। আরেকটা যন্ত্র ছিল আলেকজান্ডারের সেনাবাহিনীতে। কিংবদন্তি বলে এই যন্ত্র আলেকজান্ডার নিজেই আবিস্কার করেন। এটা হচ্ছে গুলতির মতো। এখন যেমন গুলতিতে ছোট্ট পাথরখণ্ড আটকে পিছনে খানিকটা টেনে তারপর ছেড়ে দেয়া হয়, তেমনি যন্ত্র ছিল ওটা। আকারে বিশাল। বিশাল বিশাল পাথর আটকে তারপর অনেকখানি টেনে ওটা ছেড়ে দেয়া হতো হঠাৎ। বিপুল শক্তি সঞ্চয় করে সেই পাথরখণ্ড আঘাত হানতো। ওই আঘাতে গুঁড়িয়ে যেত যে কোনো স্থাপনা। সৈন্যও মারা যেত এর আঘাতে। আর অন্যান্য সেনাপতিদের মতো সেনাপরিচালনা ও সৈন্যদের সাথে যোগাযোগ রক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ গুণাগুণ তো তার মধ্যে ছিলই।

    যুদ্ধক্ষেত্রে আলেকজান্ডার মেসিডোনিয়ার সৈন্যদের রাখতেন মাঝখানে। জেনারেল পারমেনিয়ন সৈন্যদের বামপাশে থেকে নির্দেশনা দিতেন। আলেকজান্ডার থাকতেন ডানপাশে। তিনি নির্দেশ দিতেন অশ্বারোহী বাহিনীকে। আলেকজান্ডারের যুদ্ধের একটা কৌশল ছিল। তিনি সরলরেখায় তার সৈন্যদের যুদ্ধ করার নির্দেশ দিতেন না। তার সৈন্যরা সবসময় তীর্যকভাবে শক্রদের উপর ঝাপিয়ে পড়ত। দুপাশের সৈন্যরা বেশকিছুদূর এগিয়ে যেত শত্রুসৈন্যদের লক্ষ্য করে, যেন কোনো বিশাল বাজপাখি তার ডানা বাড়িয়ে সবকিছু নিজের কাছে নিয়ে আসত। জেনারেল পারমেনিয়নের কাজ ছিল এগিয়ে আসা শত্রুসৈন্যদের ব্যস্ত রাখা এবং তাদের হত্যা করা । তবে আলেকজান্ডারের সেনাদল যখন যা করার প্রয়োজন, ঠিক সময় মতো নিজেদের দায়িত্ব সম্পন্ন করতো।

    কেবল এতসব যুদ্ধকৌশলের জন্যই কি আলেকজান্ডার বিশ্বজয়ী যোদ্ধা হতে পেরেছিলেন? এক কথায় এর উত্তর হচ্ছে, না। কারণ আলেকজান্ডারের অসম সাহস আর বুদ্ধিমত্তা তার সৈন্যদের জন্য অনুপ্রেরণা ছিল। তিনি সবসময় সৈন্যদের সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতেন। যেখানে সৈন্যসংখ্যা কম থাকত, সেখানেই এগিয়ে যেতেন আলেকজান্ডার। তখনকার দিনে যা ছিল একেবারেই বিপরীত ধর্মী যুদ্ধ কৌশল। তখন সেনাপতিরা সৈন্যদের পিছনে থেকে যুদ্ধের নেতৃত্ব দিতেন। কারণ একেবারে সামনে থেকে যুদ্ধের নেতৃত্ব দেয়া সেনাপতিদের জন্য ছিল খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এই ঝুকিটী কোনো সেনাপতিই নিতেন না। ঝুকি নেয়ার এই সাহস ও বীরত্বের জন্য আলেকজান্ডার তার সৈন্যদের কাছে হয়েছিলেন আরো মহান, আরো বড় বীর। পুরো গ্রিসে তখন এত বড় বীর আর দ্বিতীয়জন ছিলেন না।

    সামনে থেকে যুদ্ধ করার কারণে আলেকজান্ডারকেও কম ভুগতে হয়নি। গ্রেনিসাস নদীতে যুদ্ধ করতে গিয়ে তিনি কাঁধ এবং মাথায় আঘাত পেয়েছিলেন। ইসাসে যুদ্ধ করতে গিয়ে আঘাত পেয়েছিলেন উরুতে। গাজায় যুদ্ধ করতে গিয়ে আঘাত পেয়েছিলেন ঘাড়ে। তুর্কিস্তানের যুদ্ধে তার একটি পা ভেঙে গিয়েছিল। এজন্য তাকে বেশ কিছুদিন ভুগতেও হয়েছিল। আফগানিস্তানে যুদ্ধ করার সময় তিনবার আহত হয়েছিলেন। আর সবচেয়ে ভয়াবহ আঘাত পেয়েছিলেন ভারতে যুদ্ধ করতে এসে। ভারতের যুদ্ধ করার সময় একটি তীর তার ফুসফুস বিদ্ধ করেছিল। তবু যে কোনো নগরের দেয়াল ভাঙার সময় বা নগর ডিঙোনোর সময়, একেবারে প্রথম যোদ্ধাটিই থাকতেন তিনি নিজে।

    যুদ্ধই ছিল আলেকজান্ডারের ধ্যানজ্ঞান। জীবনে যতকয়টা যুদ্ধ করেছেন, কোনো যুদ্ধেই হারেননি আলেকজান্ডার। যুদ্ধ করা মানেই জয়লাভ করা। তিনি মনে করতেন তিনি অজেয়। তাকে হারানোর সাধ্য কারো নেই। তার এই আত্মবিশ্বাস তিনি ছড়িয়ে দিয়েছিলেন তার সৈন্যদের মাঝে। তার সৈন্যরাও ভাবত, তারা এক অজেয় বীরের যোদ্ধা। তাদের হারলে চলবে না। তারা জয়ের জন্য যুদ্ধ করতো। তারা কখনো হারেনি।

    মহান সেনাপতিদের মতে, আলেকজান্ডার জানতেন কেমন করে সৈন্যদের ভালোবাসতে হয়। তিনি সত্যিকার অর্থেই তার অধীনস্থ সৈন্যদের ভালোবাসতেন। তার একটা অসাধারণ গুণ ছিল। তিনি তার সৈন্যদের নাম মনে রাখতে পারতেন। কোনো যুদ্ধের আগে যখন তারা রণকৌশল ঠিক করার জন্য বৈঠকে বসতেন, তখন তিনি তার অধীনস্থ সৈন্যদের নাম ধরে ডাকতেন। তাদের মতামত নিতেন। তার পুরনো সৈন্যদের তিনি ছুটিও দিতেন, যাতে তারা তাদের বাড়ি গ্রিস থেকে ঘুরে আসতে পারে। তাদের পরিবার পরিজনের সাথে সময় কাটিয়ে আসতে পারে। সৈন্যদের জন্য বিভিন্ন পুরস্কার ও সম্মানের ব্যবস্থাও রাখতেন আলেকজান্ডার।

    আর এসব কিছু মিলেই আলেকজান্ডারের বাহিনী ছিল সত্যিই একটা অজেয় বাহিনী, যাদের কেউ থামাতে পারেনি। আলেকজান্ডারের এসব গুণের কারণেই তার বাহিনীর উজ্জলতা কখনো এতটুকু ফিকে হয়নি। বরং আলেকজান্ডার এবং তার বাহিনী দুনিয়ায় এখনও বেঁচে আছে একেবারে রূপকথার মতো। এই রূপকথার নায়ক একজনই, আলেকজান্ডার। বিজয়ের এমন রূপকথা খুব কমই রচিত হয়েছে পৃথিবীতে। তবু যা হয়েছে, তার মধ্যে আলেকজান্ডারের বীরত্ব সবার চেয়ে সেরা, সবার চেয়ে উপরে— এটা কেউ অস্বীকার করতে পারেনি কখনো। কখনো পারবেও না। কারণ পৃথিবীতে আলেকজান্ডার যে কেবল একজনই।

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleবিচিত চিন্তা – আহমদ শরীফ
    Next Article কমিউনিকেশন হ্যাকস – আয়মান সাদিক ও সাদমান সাদিক

    Related Articles

    হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    ভয় সমগ্র – হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    December 9, 2025
    হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    কিশোর অ্যাডভেঞ্চার সমগ্র – হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    December 9, 2025
    সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    প্রকাশ্য দিবালোকে – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    November 18, 2025
    সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    তারপর কী হল – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    November 17, 2025
    মাইকেল মধুসূদন দত্ত

    শর্ম্মিষ্ঠা নাটক – মাইকেল মধুসূদন দত্ত

    November 11, 2025
    সত্যজিৎ রায়

    মানপত্র সত্যজিৎ রায় | Maanpotro Satyajit Ray

    October 12, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }