Close Menu
এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    What's Hot

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)
    • 📙
    • লেখক
    • শ্রেণী
      • ছোটগল্প
      • ভৌতিক গল্প
      • প্রবন্ধ
      • উপন্যাস
      • রূপকথা
      • প্রেমকাহিনী
      • রহস্যগল্প
      • হাস্যকৌতুক
      • আত্মজীবনী
      • ঐতিহাসিক
      • নাটক
      • নারী বিষয়ক কাহিনী
      • ভ্রমণকাহিনী
      • শিশু সাহিত্য
      • সামাজিক গল্প
      • স্মৃতিকথা
    • কবিতা
    • লিখুন
    • চলিতভাষার
    • শীর্ষলেখক
      • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
      • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
      • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
      • বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
      • সত্যজিৎ রায়
      • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
      • বুদ্ধদেব গুহ
      • জীবনানন্দ দাশ
      • আশাপূর্ণা দেবী
      • কাজী নজরুল ইসলাম
      • জসীম উদ্দীন
      • তসলিমা নাসরিন
      • মহাশ্বেতা দেবী
      • মাইকেল মধুসূদন দত্ত
      • মৈত্রেয়ী দেবী
      • লীলা মজুমদার
      • শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
      • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
      • সমরেশ মজুমদার
      • হুমায়ুন আহমেদ
    • English Books
      • Jules Verne
    • 🔖
    • ➜]
    Subscribe
    এক পাতা গল্প বাংলা গল্প | Bangla Golpo | Read Best Bangla Stories @ Ekpatagolpo (Bangla)

    মা – আনিসুল হক

    লেখক এক পাতা গল্প410 Mins Read0
    ⤶ ⤷

    ০২. মা

    ২
    ১৯৮৫ সাল ৷ শরৎ এসেছে এই বাংলায়, এই ঢাকায়, সদ্য-মাজা কাঁসার বাসনের মতো আলোকোজ্জ্বল আকাশ, তার তীব্র নীল, আর ভাসমান দুধের সরের মতো মেঘমালা, আর শিউলির বোঁটায় বোঁটায় জমে থাকা শিশিরবিন্দু নিয়ে ৷ রাতের রাজপথ এখানে এখন কারফিউ-কাতর, দিনের রাজপথ জনতার বিক্ষোভ-মিছিলের পদচ্ছাপগুলো ধারণ করবে বলে প্রতীক্ষমাণ ৷ প্রতিবছর শরৎ এলেই ঢাকার বেশ কজন মুক্তিযোদ্ধার মাথা এলোমেলো হয়ে যেতে থাকে ৷ স্বাধীনতার ১৪ বছর পর ১৯৮৫-র এই শরৎও তার ব্যতিক্রম নয় ৷ বরং ৩০শে আগস্ট আজাদের মায়ের মৃতু্য আর ৩১শে আগস্ট তাঁর দাফনের পর ঢাকার মুক্তিযোদ্ধারা সবাই যেন বড় বেশি তাড়িত, বড় বেশি নিমজ্জিত হয়ে পড়েন ৷ অতীত তাঁদের তাড়িয়ে ফেরে, স্মৃতি তাঁদের ঘিরে ধরে অক্টোপাসের মতো ৷ কাজী কামাল উদ্দিন বীরবিক্রম চন্দ্রগ্রস্তের মতো হয়ে যান ৷ চাঁদটা যেন তাঁর কাছে একটা পেয়ালা, জ্যোৎস্না যেন পানযোগ্য, চরাচরব্যাপী যতটা জ্যোৎস্না, সবটা তিনি গলাধঃকরণ করে ফেলতে পারেন ৷ তাঁর আফসোস হতে থাকে, রেইডের রাতে তিনি যদি সমর্থ হতেন পাকিস্তানি আর্মি অফিসারের হাত থেকে মেশিনগানটা কেড়ে নিয়ে পুরোপুরি তার দখল নিয়ে নিতে, যদি জিম্মি করতে পারতেন পাকিস্তানি অফিসারটাকে, তাহলে তো তাঁদের হারাতে হতো না এত এত সহযোদ্ধাকে! আর কী দামি একেকটা অস্ত্র ৷ তাঁর প্রিয় পিস্তলটা! আর সেই রকেট লাঞ্চারটা! হাবিবুল আলম বীরপ্রতীকের মনে হতে থাকে, আরেকটু সাবধান বোধহয় হওয়া যেতে পারত ৷ খালেদ মোশাররফ তো বলেইছেন, ইউ ডিড নট ফাইট লাইক আ গেরিলা, ইউ ফট লাইক আ কাউবয় ৷ শাহাদত চৌধুরী চোখের জল আটকাতে পারেন না ৷ তাঁর চশমার কাচ ঝাপসা হয়ে যায় ৷ সামান্য ভুলের জন্যে এতগুলো প্রাণ গেল, এত অস্ত্র গোলাবারুদ! তিনি বা আলম যদি তখন ঢাকায় থাকতেন, তাহলে হয়তো এতগুলো তরুণপ্রাণের ক্ষয় রোধ করা যেত! বড় ভাই হিসাবে, শাচৌ হিসাবে মৃতু্যভয়-তুচ্ছজ্ঞানকারী এইসব কিশোর-তরুণের নিরাপত্তা-বিধানের তথা তাদের গাইড করার একটা অলিখিত দায়িত্ব তাঁর ছিলই! ফতেহ চৌধুরীর মনে হয়, ২৯শে আগস্ট বিকালেই যখন জানা গেল, উলফত খবর দিল, সামাদ ভাই ধরা পড়েছে, তখনও যদি তিনি সবগুলো বাড়ি চিনতেন, যদি সবাইকে বলে দিতে পারতেন, সাবধান, তাহলে হয়তো রুমী মরত না, জুয়েল মরত না, আজাদ মরত না, বাশার মরত না…
    শহীদ রুমীর মা জাহানারা ইমামের মনে হয়, রুমী যখন যুদ্ধে যাওয়ার জন্যে জিদ ধরল, তখন তিনি কেন বলে ফেললেন, যা, তোকে দেশের জন্যে কুরবানি করে দিলাম, আল্লাহ বুঝি তাঁর কুরবানি কথাটাই শুনেছেন, আহা রে, এ কথাটা যদি তিনি না বলতেন, যদি বলতেন, যা রুমী যুদ্ধ জয় করে বীরের বেশে স্বাধীন দেশে ফিরে আয়, তাহলে হয়তো আল্লাহ তাঁর ছেলেটাকে নিতেন না, ছেলেটা ফিরে আসত ১৬ই ডিসেম্বরে, যেমন করে ১৭ই ডিসেম্বর ১৯৭১ তাঁর এলিফ্যান্ট রোডের বাসা কণিকায় এসেছিল শাহাদত, মেজর হায়দার, বাচ্চু, হাবিবুল আলমেরা, স্টেনগান কাঁধে নিয়ে, লম্বা চুল, কারো কারো গালে দাড়ি, দাড়িতে কেমন লাগত রুমীকে… আচ্ছা ওটা তো আমার মনের কথা ছিল না, শাহাদত, বাচ্চু, উলফত, চুল্লু, হাবিব, কামাল, ওটা তো আমার মনের কথা ছিল না, আল্লাহ না অন্তর্যামী, তিনি আমার মুখের কথাটা ধরলেন, আমার মনের কথাটা পড়তে পারলেন না…
    শরৎ এলেই এইসব স্মৃতি আর শোচনা তাঁদের উদ্বান্ত করে ফেলে, মনে হয়, পৃথিবীর সমান নিঃসঙ্গতা তাঁদের গিলে ফেলতে আসছে, তার আগেই যদি তাঁরা ধরে ফেলতে পারেন পরস্পরের বিশ্বস্ত আঙুল ৷ কিন্তু এটা ১৯৮৫ সাল, ১৯৭১ নয় ৷ যুদ্ধদিনের পরশপাথর ছোঁয়ানো দিন কি আর ফিরে আসবে ? কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের কুলি সর্দার রশিদ আর সাপ্তাহিক বিচিত্রা সম্পাদক শাহাদত চৌধুরী কি আবার একই সিগারেট ভাগ করে খাওয়ার শ্রেণীভেদাভেদ ভুলে যাওয়া দিনে ফিরে যেতে পারেন ?
    নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু ঘুমহীনতায় জেগে ওঠেন! কেবল যুদ্ধে হারানো সহযোদ্ধাদের মুখই নয়, নয় শুধু কিশোর মুক্তিযোদ্ধা টিটোর গুলিবিদ্ধ রক্তাক্ত দেহের ছবি, নয় শুধু গুলিবেঁধা শরীর নিয়ে শেষবারের মতো নড়ে ওঠা মানিকের চোয়াল আর দুই ঠোঁটের অব্যক্ত ধ্বনির ফিসফাস, তিনি দেখতে পান যুদ্ধের পরও প্রতিবাদী মুক্তিযোদ্ধাদের একে একে মরে যাওয়ার ছবি, চলচ্চিত্রের মতো, একের পর এক, সার সার মৃতদেহ শুধু, মুক্তিযোদ্ধাদের-খালেদ মোশাররফ নাই, হায়দার নাই, মুখতারের লাশ পড়ে আছে স্বাধীন দেশের রাস্তায়, খালেদ মোশাররফ বলতেন, স্বাধীন দেশ জীবিত গেরিলাদের নিতে পারে না, তার চাই শহীদ…
    জায়েদ হাহাকার করে ওঠে ৷ মোটরের গ্যারাজ থেকে ফিরতে ফিরতে রাতের বেলা সে ফিসফিস করে, ‘আমি আজাদ দাদাকে সাবধান কইরা দিছলাম, ওই বেটা কামরুজ্জামান পাকিস্তানি আর্মির ইনফরমার, ওই বেটা ক্যান আমগো বাড়ির চারদিকে ঘুরে, দাদা কয় বাদ দে, তুই আজাইরা ভয় পাস! ক্যান ওই বাড়িতে রাইতের বেলা ওনারা থাকতে গেল ?’
    আফসোস করে ওঠেন আজাদের বন্ধু বাস্কেটবল খেলোয়াড় ইব্রাহিম সাবেরও-ওই দিন দুপুরবেলা, একাত্তরের ২৯শে আগস্টেই, তিনি যখন আজাদদের বাসায় যাচ্ছিলেন-প্রায়ই তিনি ওদের বাসায় দুপুরে খেতে যেতেন, আজাদের মা ইলিশ পোলাওটা খুব ভালো রাঁধতেন-বাসার কাছেই একটা দোকান, তাতে তিনজন যুবক বসে, তিনি আজাদের বাসার দিকে হেঁটে যাচ্ছেন আর যুবকত্রয় মাথা বের করে দেখছে, একজন তাঁকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলে, ‘ভৈরব ব্রিজটা পাহারা দিতেছে পাকিস্তানি আর্মিরা, ওই আর্মিগো অ্যাটাক করতে হইলে আমি সাহায্য করতে পারি’, শুনে তাঁর সন্দেহ হয়, এরা বাসাটায় নজর রাখছে নাকি, আর্মির ইনফরমার নয় তো, আজাদদের বাসায় গিয়ে তিনি আজাদকে বলেন, ‘আজকের রাতটা তোরা এখানে থাকিস না’, কিন্তু ওরা তাঁর কথায় পাত্তাই দিল না, কেন যে দিল না ?
    একেকজন মুক্তিযোদ্ধার বিচ্ছিন্ন দশটা আঙুল কোনো এক সহযোদ্ধার আরো দশটা আঙুলের সন্ধানে মিকেলাঞ্জেলোর ছবির মতো সঞ্চরণশীল হয়ে ওঠে ৷ একজন আরেকজনকে পেয়ে যান ৷ সরব স্মৃতিচারণ কিংবা নীরব স্মৃতি রোমন্থনের মধ্যে জন্ম নিতে থাকে নিজেদেরই যাপিত জীবনের কিংবদন্তি ৷ এ-কথা সে-কথায় এসে যায় আজাদের প্রসঙ্গ ৷ উচ্চারিত হয়, কিংবা স্মৃত হয়, শেষ পর্যন্ত মাথা নত না করে লড়ে যাওয়া আজাদের মায়ের অবিস্মরণীয় ব্যক্তিগত সংগ্রামের কথা ৷
    তাঁদের মনে পড়ে যায়, আজাদের শেষ দিনগুলো কেটেছে মগবাজারের বাসায়, যুদ্ধদিনের বন্ধুরা এ বাসায় গেছেন অনেকেই ৷ কিন্তু যাঁরা তার ছোটবেলার বন্ধু, তাঁরা স্মরণ করেন যে, ২০৮ নিউ ইস্কাটনে আজাদদের বাসাটা ছিল ঢাকা শহরের সবচেয়ে সুন্দর, সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ বাসা ৷ তাঁরা নিঃসন্দেহ যে এই বাসার কোনো তুলনা ছিল না ৷
    ‘বাসাটা ছিল দুই বিঘা জমির ওপরে’-একজন বলেন ৷
    ‘বাসাটায় হরিণ ছিল, একদিন আমার হাত থেকে বাদাম নিতে গিয়ে একটা হরিণ আমার হাতের তালু চেটে দিয়েছিল ৷’ কাজী কামাল এ কথা বলতেই পারেন ৷ কারণ তিনি ছিলেন আজাদের সহপাঠী ৷ সেন্ট গ্রেগরি স্কুলের ছাত্র ছিল আজাদ ৷ গ্রেগরি স্কুলের ছাত্র ছিল লে. সেলিমও ৷ সেও তো শহীদ ৷ সেন্ট গ্রেগরির ছাত্র ছিল রুমী, রউফুল হাসান, ওমর ফারুক, চৌধুরী কামরান আলী বেগ, মেজর সালেক চৌধুরী ৷ তাঁদের মনে না পড়ে কোনো উপায় থাকে না ৷ তাঁরা ফিরে যান সুদূর অতীতে, তাঁদের শৈশবের দিনগুলোয়, যে-অতীত এত দিন ঢাকা ছিল কালের যবনিকার আড়ালে ৷
    ‘হরিণের বাচ্চা হচ্ছে, সেগুলো বড় হচ্ছে, এইভাবে হরিণের সংখ্যা দাঁড়ায় অনেকগুলো’-স্মরণ করে টগর, আজাদের আরেক খালাতো ভাই, জায়েদের সঙ্গে একাত্তরের ৩০শে আগস্টের সেই রাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছিল যে ৷
    ‘বাড়িতে তাদের ঝরনা ছিল, সরোবরে রাজহাঁস সাঁতার কাটত, বিরাট লন ছিল, ছিল মসলার বাগান ৷ আমি একদিন ওদের দারুচিনির গাছ থেকে পকেট ভরে ছালবাকল এনেছিলাম’-একজন বিড়বিড় করেন ৷
    ‘বিরাট বাড়ি, আগাপাস্তলা মোজাইক, ঝকঝকে দামি সব ফিটিংস, আজাদের মায়ের ড্রেসিং রুমটাই একটা বেডরুমের সমান বড়’-জাহানারা ইমাম লেখেন ৷
    ‘আজাদের বাবা ইউনুস চৌধুরী ছিল ঢাকা শহরের সবচেয়ে বড়লোকদের একজন’-বলেন একজন ৷
    ‘বড়লোকদের একজন না ৷ সবচেয়ে বড়লোক’-আরেকজন প্রতিবাদ করে ওঠেন ৷
    তখন অভিজ্ঞতা আর কিংবদন্তি এসে তাঁদের সম্মিলিত স্মৃতিকে সরগরম করে তোলে ৷ সেই স্মৃতি, সেই কিংবদন্তি, সেই ইতিহাস, সেই পুরাণ, মগবাজারের সেই বাড়িটার দেয়ালে বিঁধে থাকা গুলির প্রত্নগাথা, জায়েদের ট্রাঙ্কে সযত্নে তুলে রাখা আজাদের মাকে লেখা আজাদের চিঠির মধ্যে চিরস্থায়ী হয়ে বেঁচে থাকা ইতিহাস-এইসব যদি জোড়া দেওয়া যায়, কী দাঁড়ায় ?
    যুদ্ধের ভেতর থেকে উঠে আসে আরেক যুদ্ধ, ইতিহাসের ভেতর থেকে উঠে আসে এক মহিলার নিজস্ব সংগ্রামের অবিশ্বাস্য অবিস্মরণীয় উপ্যাখ্যান ৷

    ⤶ ⤷
    1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40 41 42 43 44 45 46 47 48 49 50 51 52 53 54 55 56 57 58 59 60 61 62 63 64 65
    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email Reddit VKontakte Telegram WhatsApp Copy Link
    Previous Articleবাগানবাড়ি রহস্য – আনিসুল হক
    Next Article মাসুদ রানা ৪৪৮ – মৃত্যুঘণ্টা

    Related Articles

    হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    ভয় সমগ্র – হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    December 9, 2025
    হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    কিশোর অ্যাডভেঞ্চার সমগ্র – হরিনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

    December 9, 2025
    সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    প্রকাশ্য দিবালোকে – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    November 18, 2025
    সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    তারপর কী হল – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

    November 17, 2025
    মাইকেল মধুসূদন দত্ত

    শর্ম্মিষ্ঠা নাটক – মাইকেল মধুসূদন দত্ত

    November 11, 2025
    সত্যজিৎ রায়

    মানপত্র সত্যজিৎ রায় | Maanpotro Satyajit Ray

    October 12, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    Generic selectors
    Exact matches only
    Search in title
    Search in content
    Post Type Selectors
    Demo

    Your Bookmarks


    Reading History

    Most Popular

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Demo
    Latest Reviews

    বাংলা গল্প শুনতে ভালোবাসেন? এক পাতার বাংলা গল্পের সাথে হারিয়ে যান গল্পের যাদুতে।  আপনার জন্য নিয়ে এসেছে সেরা কাহিনিগুলি, যা আপনার মন ছুঁয়ে যাবে। সহজ ভাষায় এবং চিত্তাকর্ষক উপস্থাপনায়, এই গল্পগুলি আপনাকে এক নতুন অভিজ্ঞতা দেবে। এখানে পাবেন নিত্যনতুন কাহিনির সম্ভার, যা আপনাকে বিনোদিত করবে এবং অনুপ্রাণিত করবে।  শেয়ার করুন এবং বন্ধুদের জানাতে ভুলবেন না।

    Top Posts

    হর্ষবর্ধনের বাঘ শিকার

    January 4, 2025

    দোকানির বউ

    January 5, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025
    Our Picks

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১১

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১২

    December 12, 2025

    হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস সমগ্র ১৩

    December 12, 2025
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Home
    • Disclaimer
    • Privacy Policy
    • DMCA
    • Contact us
    © 2025 Ek Pata Golpo. Designed by Webliance Pvt Ltd.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    • Login
    Forgot Password?
    Lost your password? Please enter your username or email address. You will receive a link to create a new password via email.
    body::-webkit-scrollbar { width: 7px; } body::-webkit-scrollbar-track { border-radius: 10px; background: #f0f0f0; } body::-webkit-scrollbar-thumb { border-radius: 50px; background: #dfdbdb }